চট্টগ্রামে কলেজ অধ্যক্ষকে মারধর ছাত্রলীগ নেতার
চট্টগ্রাম
বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ ড. জাহেদ খানকে মারধর করেছেন মহানগর ছাত্রলীগের
সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি। শনিবার কলেজের অধ্যক্ষের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
ছাত্রলীগ নেতা রনি দাবি করেছেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায় করা বাড়তি ফি
ফেরত না দিয়ে চলে যেতে চাইলে অধ্যক্ষকে অফিসে বসিয়ে রেখে টাকা আদায় করা
হয়। এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের চাপ ও ঘটনার পারিপার্শ্বিকতায় তিনি
উত্তেজিত হয়ে অধ্যক্ষকে কিল ঘুষি মেরে বসেন। ছাত্রলীগের এই নেতা আরো বলেন,
কলেজের অধ্যক্ষ ২৯শে মার্চ আমাদের প্রতিবাদের মুখে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের
কাছ থেকে ফি হিসেবে আদায় করা বাড়তি ৫ হাজার টাকা ফেরত দেয়ার কথা দিয়েছিলেন।
কিন্তু তিনি টাকা ফেরত না দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন।
তবে অধ্যক্ষ ড. জায়েদ খান বলেন, ভর্তির সময় আমাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী, মাসিক টিউশন ফি ও পরীক্ষার ফি ছাড়া আমরা বছরে আড়াই হাজার টাকা করে দুই বছরে পাঁচ হাজার টাকা উন্নয়ন ও বিবিধ ফি দেবে শিক্ষার্থীরা। এই শর্ত মেনেই শিক্ষার্থীরা আমাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছে। আমরা তাদের কাছ থেকে ওই টাকাই নিয়েছি। তিনি বলেন, আমি পালিয়ে যাবো কেন? ওই দিন আমাদের কলেজ বন্ধ ছিল। আমি এমনিতে ওই দিন কলেজে গিয়েছিলাম। এ সময় আগে থেকে কলেজের সামনে অবস্থান করা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা মোবাইল ফোনে কল করে নুরুল আজিম রনিকে কলেজে ডেকে আনেন। পরে সে এসে আমাকে মারতে মারতে আমার কক্ষে নিয়ে যায়। সিসিটিভি ফুটেজে এর প্রমাণ আছে। এদিকে ফুটেজে দেখা যায়, রনি ছাত্রলীগের ১৫/২০ জন নেতাকর্মী নিয়ে দুই হাত দিয়ে অধ্যক্ষ ড. জাহেদ খানকে ধাক্কা দিয়ে তার কক্ষে নিয়ে আসেন। এসময় তিনি ড. জাহেদ খানের মুখে কিল-ঘুষি মারেন।
তবে অধ্যক্ষ ড. জায়েদ খান বলেন, ভর্তির সময় আমাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী, মাসিক টিউশন ফি ও পরীক্ষার ফি ছাড়া আমরা বছরে আড়াই হাজার টাকা করে দুই বছরে পাঁচ হাজার টাকা উন্নয়ন ও বিবিধ ফি দেবে শিক্ষার্থীরা। এই শর্ত মেনেই শিক্ষার্থীরা আমাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছে। আমরা তাদের কাছ থেকে ওই টাকাই নিয়েছি। তিনি বলেন, আমি পালিয়ে যাবো কেন? ওই দিন আমাদের কলেজ বন্ধ ছিল। আমি এমনিতে ওই দিন কলেজে গিয়েছিলাম। এ সময় আগে থেকে কলেজের সামনে অবস্থান করা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা মোবাইল ফোনে কল করে নুরুল আজিম রনিকে কলেজে ডেকে আনেন। পরে সে এসে আমাকে মারতে মারতে আমার কক্ষে নিয়ে যায়। সিসিটিভি ফুটেজে এর প্রমাণ আছে। এদিকে ফুটেজে দেখা যায়, রনি ছাত্রলীগের ১৫/২০ জন নেতাকর্মী নিয়ে দুই হাত দিয়ে অধ্যক্ষ ড. জাহেদ খানকে ধাক্কা দিয়ে তার কক্ষে নিয়ে আসেন। এসময় তিনি ড. জাহেদ খানের মুখে কিল-ঘুষি মারেন।
No comments