পূর্ব শত্রুতার জেরে আকলিমাকে এসিড নিক্ষেপ
রাজধানীর
হাজারীবাগ এলাকায় আকলিমা আক্তার নামে এক নারীকে এসিড নিক্ষেপ করে ঝলসে
দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সকাল সাড়ে সাতটার দিকে হাজারীবাগের শাজাহান
মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এসিডে দগ্ধ আকলিমা বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ
ঘটনায় তার ভাই পারভেজ বাদী হয়ে হাজারীবাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে হাজারীবাগ থানার এসআই মাসুদ বলেছেন, আকলিমাকে এসিড নিক্ষেপের ঘটনায় থানায় একটি মামলা করেছেন তার ভাই। তিনি আরো জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে তাকে এসিড নিক্ষেপ করা হয় বলে এসিড দগ্ধ নারীর স্বজনরা জানিয়েছেন। সে অনুযায়ী সুমি আক্তার নামের আরেক নারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
ঘটনার বিবরণ জানিয়ে আকলিমা আক্তারের স্বামী জুবায়ের হোসেন মানবজমিনকে বলেন, সোমবার সকালে বড় মেয়েকে নিয়ে স্কুলে যাচ্ছিল আকলিমা। এ সময় শাজাহান মার্কেটের সামনে এলে তাকে কে যেন এসিড ছুড়ে মারে। আমি শুনেই সেখানে গিয়ে তাকে নিয়ে ঢাকা মেডিকেলে যাই। তার শরীরের পাঁচ শতাংশ পুড়ে গেছে। কি কারণে কে আকলিমাকে এসিড নিক্ষেপ করেছে তা জানিয়ে জুবায়ের হোসেন বলেন, আমি যতদূর জানি আমার সঙ্গে বিয়ের আগে আকলিমার একটি ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। তবে ওই ছেলেটা খুবই ভালো। আকলিমার বিয়ের পর পর ওই ছেলেটিও বিয়ে করে। তার স্ত্রীর নাম সুমি। এই সুমি ওদের মধ্যে প্রেমের কথা জেনে যায়। এবং দীর্ঘদিন ধরে বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করে। কিন্তু ছেলেটি এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতো না। সুমি সন্দেহ করেই বারবার আমার স্ত্রীর ওপর চড়াও হতো। একবার মারধর করতেও চেয়েছিল। কিছুদিন আগেও আকলিমাকে মারতে এসেছিল। বিষয়গুলো জানার পর সমাধানের চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু সুমি বারবার শত্রুতা বাড়িয়ে আসছিল। আকলিমার আগে-পরে কারো সঙ্গে কোনো শত্রুতা নেই। আমার ধারণা সেই তাকে এসিড দিয়ে ঝলসে দিয়েছে। ঘটনাস্থলে সুমি না থাকলেও অন্য কাউকে দিয়ে সে কাজটি করিয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা থানায় অভিযোগ দেয়ার পর আকলিমার ভাই পারভেজ বাদী হয়ে মামলা করেছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক ডা. এনায়েত কবির জানান, আকলিমার শরীরের পাঁচ শতাংশ পুড়ে গেছে। তার ডান গাল, বুক ও গলার অংশ ঝলসে গেছে। তাকে এখন চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। গতকাল সকালেই আকলিমাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে হাজারীবাগ থানার এসআই মাসুদ বলেছেন, আকলিমাকে এসিড নিক্ষেপের ঘটনায় থানায় একটি মামলা করেছেন তার ভাই। তিনি আরো জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে তাকে এসিড নিক্ষেপ করা হয় বলে এসিড দগ্ধ নারীর স্বজনরা জানিয়েছেন। সে অনুযায়ী সুমি আক্তার নামের আরেক নারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
ঘটনার বিবরণ জানিয়ে আকলিমা আক্তারের স্বামী জুবায়ের হোসেন মানবজমিনকে বলেন, সোমবার সকালে বড় মেয়েকে নিয়ে স্কুলে যাচ্ছিল আকলিমা। এ সময় শাজাহান মার্কেটের সামনে এলে তাকে কে যেন এসিড ছুড়ে মারে। আমি শুনেই সেখানে গিয়ে তাকে নিয়ে ঢাকা মেডিকেলে যাই। তার শরীরের পাঁচ শতাংশ পুড়ে গেছে। কি কারণে কে আকলিমাকে এসিড নিক্ষেপ করেছে তা জানিয়ে জুবায়ের হোসেন বলেন, আমি যতদূর জানি আমার সঙ্গে বিয়ের আগে আকলিমার একটি ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। তবে ওই ছেলেটা খুবই ভালো। আকলিমার বিয়ের পর পর ওই ছেলেটিও বিয়ে করে। তার স্ত্রীর নাম সুমি। এই সুমি ওদের মধ্যে প্রেমের কথা জেনে যায়। এবং দীর্ঘদিন ধরে বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করে। কিন্তু ছেলেটি এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতো না। সুমি সন্দেহ করেই বারবার আমার স্ত্রীর ওপর চড়াও হতো। একবার মারধর করতেও চেয়েছিল। কিছুদিন আগেও আকলিমাকে মারতে এসেছিল। বিষয়গুলো জানার পর সমাধানের চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু সুমি বারবার শত্রুতা বাড়িয়ে আসছিল। আকলিমার আগে-পরে কারো সঙ্গে কোনো শত্রুতা নেই। আমার ধারণা সেই তাকে এসিড দিয়ে ঝলসে দিয়েছে। ঘটনাস্থলে সুমি না থাকলেও অন্য কাউকে দিয়ে সে কাজটি করিয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা থানায় অভিযোগ দেয়ার পর আকলিমার ভাই পারভেজ বাদী হয়ে মামলা করেছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক ডা. এনায়েত কবির জানান, আকলিমার শরীরের পাঁচ শতাংশ পুড়ে গেছে। তার ডান গাল, বুক ও গলার অংশ ঝলসে গেছে। তাকে এখন চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। গতকাল সকালেই আকলিমাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
No comments