হাসপাতালে রেল কর্মকর্তার ইয়াবা ব্যবসা!
ইয়াবা
ব্যবসায় আধিপত্য নিয়ে দু’গ্রুপের মারামারি। এতে ডান হাত ভেঙে গুরুতর আহত
হন তিনি। মুচলেকা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ইয়াবা ব্যবসায়ী হিসেবে চিহ্নিত
চট্টগ্রামের রেলওয়ে পরিবহন বিভাগের পরিচালক মো. বখতিয়ার হোসেন।
কিন্তু কথায় আছে ঢেঁকির কাজ বাড়া (ধান ভাঙা) বাঁধা। মক্কায় গেলেও নাকি বাড়া বাঁধে ঢেঁকি। ঠিক হাসপাতালের কেবিনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থেকেও ইয়াবা বিক্রি করছিলেন বখতিয়ার হোসেন।
আর হাতেনাতে ধরে রেলওয়ের এই কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। রোববার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মেট্রো অঞ্চলের উপ-পরিচালক শামীম আহমেদ।
তিনি বলেন, রেলওয়ে পরিবহন বিভাগের পরিচালক বখতিয়ার হোসেন নিজেই একজন মাদকাসক্ত। সে হাসপাতালের কেবিনে চিকিৎসাধীন থেকেও ইয়াবা বিক্রি করছিল। তার কাছ থেকে ১ হাজার ইয়াবা ও ১০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানায় তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে মামলা করা হয়েছে বলে জানান শামীম আহমেদ। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় চিকিৎসা কর্মকর্তা ইবনে শফি আবদুল আহাদ জানান, গত দুইদিন আগে ইয়াবা বিক্রয় নিয়ে বখতিয়ার হোসেন একটি গ্রুপের সঙ্গে মারামারি করে। এতে তার ডান হাত ভেঙে গুরুতর আহত হয়। পরে মুচলেকা দিয়ে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
কিন্তু হাসপাতালের কেবিনে বসেও সে ইয়াবা বিক্রি করছিল। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, চট্টগ্রামের রেলওয়ে পরিবহন বিভাগের পরিচালক মো. বখতিয়ার হোসেন দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ও গাঁজাসহ বিভিন্ন প্রকার মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। ১৫-২০ জনের একটি সংঘবদ্ধ মাদক বিক্রির সন্ত্রাসী সিন্ডিকেট রয়েছে তার। এর আগে তিনি নিজেও ইয়াবা ও গাঁজা সেবনে লিপ্ত হন।
মাদক ব্যবসায় তার একটি প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপ তৈরি হয়। যাদের সঙ্গে প্রায় মারমুখি অবস্থানে চড়াও হন বখতেয়ার। গত শুক্রবার রাতে ইয়াবা বিক্রি নিয়ে আধিপত্য বিস্তারে প্রতিপক্ষ গ্রুপের লোকজনের সঙ্গে মারামারি করেন তিনি। এতে তার ডান হাত ভেঙে যায়।
সূত্র জানায়, বখতেয়ার হোসেন প্রথমত, রেলওয়ের কর্মকর্তা, দ্বিতীয়ত- সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী চক্রের ভয়ে তার ইয়াবা সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলার সাহস করেনি। রেলওয়ে ও প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ের লোকজনকে ম্যানেজ করে সে এই ইয়াবা সাম্রাজ্য গড়ে তোলে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার এসআই শহীদ উল্লাহ এ প্রসঙ্গে বলেন, রেলওয়ের পরিবহন বিভাগের পরিচালক বখতেয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ইয়াবা বিক্রির একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এর আগেও ইয়াবাসহ তিনি পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিলেন।
কিন্তু কথায় আছে ঢেঁকির কাজ বাড়া (ধান ভাঙা) বাঁধা। মক্কায় গেলেও নাকি বাড়া বাঁধে ঢেঁকি। ঠিক হাসপাতালের কেবিনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থেকেও ইয়াবা বিক্রি করছিলেন বখতিয়ার হোসেন।
আর হাতেনাতে ধরে রেলওয়ের এই কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। রোববার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মেট্রো অঞ্চলের উপ-পরিচালক শামীম আহমেদ।
তিনি বলেন, রেলওয়ে পরিবহন বিভাগের পরিচালক বখতিয়ার হোসেন নিজেই একজন মাদকাসক্ত। সে হাসপাতালের কেবিনে চিকিৎসাধীন থেকেও ইয়াবা বিক্রি করছিল। তার কাছ থেকে ১ হাজার ইয়াবা ও ১০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানায় তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে মামলা করা হয়েছে বলে জানান শামীম আহমেদ। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় চিকিৎসা কর্মকর্তা ইবনে শফি আবদুল আহাদ জানান, গত দুইদিন আগে ইয়াবা বিক্রয় নিয়ে বখতিয়ার হোসেন একটি গ্রুপের সঙ্গে মারামারি করে। এতে তার ডান হাত ভেঙে গুরুতর আহত হয়। পরে মুচলেকা দিয়ে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
কিন্তু হাসপাতালের কেবিনে বসেও সে ইয়াবা বিক্রি করছিল। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, চট্টগ্রামের রেলওয়ে পরিবহন বিভাগের পরিচালক মো. বখতিয়ার হোসেন দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ও গাঁজাসহ বিভিন্ন প্রকার মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। ১৫-২০ জনের একটি সংঘবদ্ধ মাদক বিক্রির সন্ত্রাসী সিন্ডিকেট রয়েছে তার। এর আগে তিনি নিজেও ইয়াবা ও গাঁজা সেবনে লিপ্ত হন।
মাদক ব্যবসায় তার একটি প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপ তৈরি হয়। যাদের সঙ্গে প্রায় মারমুখি অবস্থানে চড়াও হন বখতেয়ার। গত শুক্রবার রাতে ইয়াবা বিক্রি নিয়ে আধিপত্য বিস্তারে প্রতিপক্ষ গ্রুপের লোকজনের সঙ্গে মারামারি করেন তিনি। এতে তার ডান হাত ভেঙে যায়।
সূত্র জানায়, বখতেয়ার হোসেন প্রথমত, রেলওয়ের কর্মকর্তা, দ্বিতীয়ত- সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী চক্রের ভয়ে তার ইয়াবা সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলার সাহস করেনি। রেলওয়ে ও প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ের লোকজনকে ম্যানেজ করে সে এই ইয়াবা সাম্রাজ্য গড়ে তোলে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার এসআই শহীদ উল্লাহ এ প্রসঙ্গে বলেন, রেলওয়ের পরিবহন বিভাগের পরিচালক বখতেয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ইয়াবা বিক্রির একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এর আগেও ইয়াবাসহ তিনি পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিলেন।
No comments