মুসলমানেরা ইসরাইলের বিরুদ্ধে লড়াই করতে বাধ্য: সর্বোচ্চ নেতা
ইসলামি
প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন,
ফিলিস্তিনি ইস্যু হচ্ছে মুসলিম বিশ্বের প্রধান ইস্যু এবং মুসলমানদের যা
কিছু আছে তাই নিয়ে ইহুদিবাদী ইসরাইলের বিরুদ্ধে লড়াই করতে বাধ্য। তিনি
বলেন, “ইসলামি শরীয়াহ অনুসারে যখন কোনো শত্রু মুসলমানদের ভূমি দখল করে তখন
যেকোনোভাবেই হোক সেই শত্রুর বিরুদ্ধে জিহাদ করা প্রত্যেকের দায়িত্ব হয়ে
যায়।”
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মুসলিম দেশের রাষ্ট্রদূত, ইরানের সরকারি কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণে এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। সর্বোচ্চ নেতা বলেন, “ইহুদিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করা এখন সব মুসলমানের জন্য বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে কিন্তু কেন অনেকেই তা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছে?” তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি হচ্ছে মুসলমানদের জন্য প্রধান ইস্যু, কিন্তু কিছু মুসলিম দেশ এমনভাবে কাজ করছে যে, তাতে মনে হচ্ছে তারা ফিলিস্তিন ইস্যুকে উপেক্ষা করছে এবং ভুলে গেছে।
সর্বোচ্চ নেতা আরো বলেন, মুসলমানদের মধ্যে দ্বিধাবিভক্তি ও বিদ্বেষ সৃষ্টি ইসলাম এবং মুসলমানদের জন্য ক্ষতি বয়ে আনবে। চলমান প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের মধ্যকার অনৈক্যকে তিনি সবচেয়ে বড় সমস্যা বলে উল্লেখ করেন। মুসলমানদের স্বার্থেই এ সমস্যার সমাধান করা দরকার বলে তিনি মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি ইয়েমেন, সিরিয়া, ইরাক ও উত্তর আফ্রিকার কিছু দেশ নিয়ে কথা বলেন।
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মুসলিম দেশের রাষ্ট্রদূত, ইরানের সরকারি কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণে এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। সর্বোচ্চ নেতা বলেন, “ইহুদিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করা এখন সব মুসলমানের জন্য বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে কিন্তু কেন অনেকেই তা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছে?” তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি হচ্ছে মুসলমানদের জন্য প্রধান ইস্যু, কিন্তু কিছু মুসলিম দেশ এমনভাবে কাজ করছে যে, তাতে মনে হচ্ছে তারা ফিলিস্তিন ইস্যুকে উপেক্ষা করছে এবং ভুলে গেছে।
সর্বোচ্চ নেতা আরো বলেন, মুসলমানদের মধ্যে দ্বিধাবিভক্তি ও বিদ্বেষ সৃষ্টি ইসলাম এবং মুসলমানদের জন্য ক্ষতি বয়ে আনবে। চলমান প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের মধ্যকার অনৈক্যকে তিনি সবচেয়ে বড় সমস্যা বলে উল্লেখ করেন। মুসলমানদের স্বার্থেই এ সমস্যার সমাধান করা দরকার বলে তিনি মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি ইয়েমেন, সিরিয়া, ইরাক ও উত্তর আফ্রিকার কিছু দেশ নিয়ে কথা বলেন।
No comments