কাশ্মিরে ঈদের নামাজকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ
ভারত
নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরে আজ ঈদের নামাজকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভকারীদের
সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। আজ (সোমবার) শ্রীনগরের একটি
ঈদগাহে নামাজ পড়তে গেলে নিরাপত্তা বাহিনী তাদের বাধা দেয়। এ সময় ক্ষুব্ধ
মানুষজন নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে পাথর ছুঁড়ে বিক্ষোভ দেখায়।
উভয়পক্ষের মধ্যে কমপক্ষে ২০ মিনিট ধরে সংঘর্ষের পর উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে নিরাপত্তা বাহিনী কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। সংশ্লিষ্ট ওই ঈদগাহে আগে থেকে ঈদের নামাজ পড়ায় নিষেধাজ্ঞা ছিল।
অন্য একটি সূত্রে প্রকাশ, আজ দক্ষিণ কাশ্মিরের পুলওয়ামা, অনন্তনাগ, সোপিয়ানসহ কয়েকটি এলাকায় সহিংস প্রতিবাদ বিক্ষোভ হয়েছে। ক্ষুব্ধ জনতা নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ে। বারামুল্লা জেলার সোপরে সংঘর্ষে কয়েকজন জওয়ান আহত হন।
এছাড়া বেশ কয়েকটি এলাকায় উন্মত্ত জনতার পক্ষ থেকে দেশবিরোধী স্লোগান দেয়াসহ পাকিস্তানের পতাকা ওড়ানোর খবর প্রকাশ পেয়েছে। কাশ্মিরের পুলওয়ামা জেলায় বিক্ষোভকারীরা হাফিজ সাঈদ, জাকির মুসা এবং বুরহান ওয়ানির পোস্টার নিয়ে বিক্ষোভ দেখায়।
কাশ্মিরে আজ হজরতবাল মসজিদে ৫০ হাজারের বেশি মানুষ ঈদের নামাজে অংশ নেন। পুরোনো শহরের ঈদগাহে কমপক্ষে ৪০ হাজার মানুষ ঈদের নামাজে শামিল হন। এছাড়া উপত্যাকার সমস্ত জেলাসদরসহ বিভিন্নস্থানে ঈদগাহ এবং মসজিদে মানুষজন ঈদের নামাজে শামিল হন।
ঈদ উপলক্ষে জম্মু-কাশ্মিরের গভর্নর এন এন ভোরা, মুখ্যমন্ত্রী মেহেবুবা মুফতি, উপ-মুখ্যমন্ত্রী নির্মল সিং রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা জানান।
মেহেবুবা বলেন, ঈদ রাজ্যে আনন্দ, শান্তি ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসে এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বকে মজবুত করে।
রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ, এমপি ডা.ফারুক আবদুল্লাহ, ডা. অমিতাভ ভট্ট, বিধায়ক দেবেন্দ্র সিং রাণাসহ অন্যরা ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে মানুষের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন শক্তিশালী করার আহ্বান জানান।
উভয়পক্ষের মধ্যে কমপক্ষে ২০ মিনিট ধরে সংঘর্ষের পর উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে নিরাপত্তা বাহিনী কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। সংশ্লিষ্ট ওই ঈদগাহে আগে থেকে ঈদের নামাজ পড়ায় নিষেধাজ্ঞা ছিল।
অন্য একটি সূত্রে প্রকাশ, আজ দক্ষিণ কাশ্মিরের পুলওয়ামা, অনন্তনাগ, সোপিয়ানসহ কয়েকটি এলাকায় সহিংস প্রতিবাদ বিক্ষোভ হয়েছে। ক্ষুব্ধ জনতা নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ে। বারামুল্লা জেলার সোপরে সংঘর্ষে কয়েকজন জওয়ান আহত হন।
এছাড়া বেশ কয়েকটি এলাকায় উন্মত্ত জনতার পক্ষ থেকে দেশবিরোধী স্লোগান দেয়াসহ পাকিস্তানের পতাকা ওড়ানোর খবর প্রকাশ পেয়েছে। কাশ্মিরের পুলওয়ামা জেলায় বিক্ষোভকারীরা হাফিজ সাঈদ, জাকির মুসা এবং বুরহান ওয়ানির পোস্টার নিয়ে বিক্ষোভ দেখায়।
কাশ্মিরে আজ হজরতবাল মসজিদে ৫০ হাজারের বেশি মানুষ ঈদের নামাজে অংশ নেন। পুরোনো শহরের ঈদগাহে কমপক্ষে ৪০ হাজার মানুষ ঈদের নামাজে শামিল হন। এছাড়া উপত্যাকার সমস্ত জেলাসদরসহ বিভিন্নস্থানে ঈদগাহ এবং মসজিদে মানুষজন ঈদের নামাজে শামিল হন।
ঈদ উপলক্ষে জম্মু-কাশ্মিরের গভর্নর এন এন ভোরা, মুখ্যমন্ত্রী মেহেবুবা মুফতি, উপ-মুখ্যমন্ত্রী নির্মল সিং রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা জানান।
মেহেবুবা বলেন, ঈদ রাজ্যে আনন্দ, শান্তি ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসে এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বকে মজবুত করে।
রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ, এমপি ডা.ফারুক আবদুল্লাহ, ডা. অমিতাভ ভট্ট, বিধায়ক দেবেন্দ্র সিং রাণাসহ অন্যরা ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে মানুষের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন শক্তিশালী করার আহ্বান জানান।
No comments