মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ- সরকারের অনুমোদন নিয়ে তদন্তের নির্দেশ
মাহফুজ আনাম |
ডেইলি
স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে করা আবেদন
সরকারের অনুমোদন নিয়ে তদন্ত করে কোতোয়ালি থানাকে প্রতিবেদন দাখিলের
নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আগামী ২৮ মার্চ এই প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হাকিম স্নিগ্ধা রানী চক্রবর্তী এ আদেশ দেন।
১ / ১১-এর সময় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বিকৃত তথ্য প্রকাশের অভিযোগ এনে মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা নিতে আদালতে আবেদন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর সহকারী সরকারি কৌঁসুলি মোস্তাফিজুর রহমান । তিনি দণ্ডবিধির ১২৩ (ক), ১২৪ (ক), ৫০০ ও ৫০১ ধারায় এ আবেদন করেন।
মামলার আরজিতে বলা হয়, ১ / ১১-এর সময় আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে নেতৃত্ব-শূন্য করার হীন প্রচেষ্টায় একটি এজেন্সির প্রেসক্রিপশন বাস্তবায়নে গণতন্ত্রবিরোধী শক্তিকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করার জন্য মাহফুজ আনাম তাঁর সম্পাদিত পত্রিকা দ্য ডেইলি স্টারে মিথ্যা ও বিকৃত তথ্য প্রকাশ করেন; যা প্রত্যক্ষ রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। আবেদনে আরও বলা হয়, আসামি এরূপ হলুদ সাংবাদিকতা করে মিথ্যা, বানোয়াট ও বিকৃত তথ্য প্রকাশ করে স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতিকে অস্থির করেছেন।
এরপর আদালত তাঁর জবানবন্দি রেকর্ড করে বিষয়টি আদেশের জন্য রাখেন।
পরে আদালত আদেশে বলেন, ঘটনার গুরুত্ব ও স্পর্শকাতরতা বিবেচনা করে এই অভিযোগের সত্যতা যাচাই সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক। তাই ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৬ ধারা মোতাবেক সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে পরিদর্শক পদমর্যাদার নিচে নয় এমন কর্মকর্তা দিয়ে তদন্ত করে আগামী ২৮ মার্চ প্রতিবেদন দিতে বলেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হাকিম স্নিগ্ধা রানী চক্রবর্তী এ আদেশ দেন।
১ / ১১-এর সময় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বিকৃত তথ্য প্রকাশের অভিযোগ এনে মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা নিতে আদালতে আবেদন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর সহকারী সরকারি কৌঁসুলি মোস্তাফিজুর রহমান । তিনি দণ্ডবিধির ১২৩ (ক), ১২৪ (ক), ৫০০ ও ৫০১ ধারায় এ আবেদন করেন।
মামলার আরজিতে বলা হয়, ১ / ১১-এর সময় আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে নেতৃত্ব-শূন্য করার হীন প্রচেষ্টায় একটি এজেন্সির প্রেসক্রিপশন বাস্তবায়নে গণতন্ত্রবিরোধী শক্তিকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করার জন্য মাহফুজ আনাম তাঁর সম্পাদিত পত্রিকা দ্য ডেইলি স্টারে মিথ্যা ও বিকৃত তথ্য প্রকাশ করেন; যা প্রত্যক্ষ রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। আবেদনে আরও বলা হয়, আসামি এরূপ হলুদ সাংবাদিকতা করে মিথ্যা, বানোয়াট ও বিকৃত তথ্য প্রকাশ করে স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতিকে অস্থির করেছেন।
এরপর আদালত তাঁর জবানবন্দি রেকর্ড করে বিষয়টি আদেশের জন্য রাখেন।
পরে আদালত আদেশে বলেন, ঘটনার গুরুত্ব ও স্পর্শকাতরতা বিবেচনা করে এই অভিযোগের সত্যতা যাচাই সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক। তাই ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৬ ধারা মোতাবেক সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে পরিদর্শক পদমর্যাদার নিচে নয় এমন কর্মকর্তা দিয়ে তদন্ত করে আগামী ২৮ মার্চ প্রতিবেদন দিতে বলেছেন।
No comments