‘কতিপয় আমলা চক্রান্তে লিপ্ত’
কতিপয় আমলা প্রতারণার মাধ্যমে শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি-দাওয়ার বিরুদ্ধে চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছেন বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় বেতনস্কেল নিয়ে যেসব কথা বলেছে সেগুলো ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রেরই অংশ বলে মনে করে ফেডারেশন।
গত ৪ জানুয়ারি বেতন স্কেল নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যার পাল্টা জবাব হিসেবে ফেডারেশন আজ বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের বক্তব্য তুলে ধরে।
দেশের সব সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতিগুলোর মোর্চা এই ফেডারেশন।
শিক্ষকেরা নিজের কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ পান- অর্থ মন্ত্রণালয়ের এই ব্যাখ্যার জবাবে ফেডারেশনের বক্তব্য: সরকারি কর্মকর্তারাও যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন এমন তথ্য-প্রমাণ রয়েছে। তা ছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন এমন শিক্ষকের সংখ্যা মোট শিক্ষকের ২ থেকে ৩ শতাংশের বেশি হবে না।
নয়টা থেকে পাঁচটা অফিস সময়ের বিষয়ে ফেডারেশনের ভাষ্য, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সাচিবিক দায়িত্ব পালন শিক্ষকের কাজ নয়। একজন শিক্ষকের কাজ তাঁর শ্রেণিকক্ষে, গবেষণাগারে এমনকি তাঁর নিজ গৃহে।
বিভিন্ন দেশের শিক্ষকদের অবসরের বয়স ৬৫ থাকার কথা উল্লেখ করে ফেডারেশন জানায়, জাতীয় প্রয়োজনে অন্য কোনো পেশার অবসরের বয়স ৬৫ হলে কারও আপত্তি থাকার কথা নয়। আর সচরাচর কোনো শিক্ষক অধ্যাপক হিসেবে ন্যূনতম ১৫ থেকে ২০ বছর চাকরিসহ মোট চাকরিকাল ২৭ বছরের ঊর্ধ্বে হলে গ্রেড-১ অধ্যাপক হতে পারেন। পিএইচডি ডিগ্রি না থাকলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে গ্রেড-১ অর্জন করা অসম্ভব। জ্যেষ্ঠ সচিব পদ থেকে অবসরে গিয়ে আবার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন এমন অনেকের পিএইচডি ডিগ্রিধারী সহপাঠীরা চলতি বছর গ্রেড-১ পেয়েছেন এবং কেউ কেউ এখনো পাননি।
অর্থ মন্ত্রণালয় বলেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক ১২ বছরের মধ্যে তৃতীয় গ্রেডভুক্ত অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। এর জবাবে ফেডারেশন বলছে, বস্তুত বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কোনো পদোন্নতি নেই। যোগ্যতার মাপকাঠিতে এখানে প্রতিটি পদে নতুন নিয়োগ হয়।
অর্থ মন্ত্রণালয় গ্রেড-১ ভুক্ত অধ্যাপকের সংখ্যা ৮২০ উল্লেখ করলেও ফেডারেশন বলেছে, এই সংখ্যা ৬০৮।
ফেডারেশনের প্রশ্ন: ক্যাডার বহির্ভূতরা কি সচিব পদে পদোন্নতি পান?
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, শিক্ষকদের ব্যাপারে অর্থমন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলো অবিলম্বে বাস্তবায়নের প্রত্যাশা করে ফেডারেশন।
এদিকে পৃথক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন ও প্রকৃচি-বিসিএস সমন্বয় কমিটির দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেছে।
গত ৪ জানুয়ারি বেতন স্কেল নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যার পাল্টা জবাব হিসেবে ফেডারেশন আজ বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের বক্তব্য তুলে ধরে।
দেশের সব সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতিগুলোর মোর্চা এই ফেডারেশন।
শিক্ষকেরা নিজের কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ পান- অর্থ মন্ত্রণালয়ের এই ব্যাখ্যার জবাবে ফেডারেশনের বক্তব্য: সরকারি কর্মকর্তারাও যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন এমন তথ্য-প্রমাণ রয়েছে। তা ছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন এমন শিক্ষকের সংখ্যা মোট শিক্ষকের ২ থেকে ৩ শতাংশের বেশি হবে না।
নয়টা থেকে পাঁচটা অফিস সময়ের বিষয়ে ফেডারেশনের ভাষ্য, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সাচিবিক দায়িত্ব পালন শিক্ষকের কাজ নয়। একজন শিক্ষকের কাজ তাঁর শ্রেণিকক্ষে, গবেষণাগারে এমনকি তাঁর নিজ গৃহে।
বিভিন্ন দেশের শিক্ষকদের অবসরের বয়স ৬৫ থাকার কথা উল্লেখ করে ফেডারেশন জানায়, জাতীয় প্রয়োজনে অন্য কোনো পেশার অবসরের বয়স ৬৫ হলে কারও আপত্তি থাকার কথা নয়। আর সচরাচর কোনো শিক্ষক অধ্যাপক হিসেবে ন্যূনতম ১৫ থেকে ২০ বছর চাকরিসহ মোট চাকরিকাল ২৭ বছরের ঊর্ধ্বে হলে গ্রেড-১ অধ্যাপক হতে পারেন। পিএইচডি ডিগ্রি না থাকলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে গ্রেড-১ অর্জন করা অসম্ভব। জ্যেষ্ঠ সচিব পদ থেকে অবসরে গিয়ে আবার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন এমন অনেকের পিএইচডি ডিগ্রিধারী সহপাঠীরা চলতি বছর গ্রেড-১ পেয়েছেন এবং কেউ কেউ এখনো পাননি।
অর্থ মন্ত্রণালয় বলেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক ১২ বছরের মধ্যে তৃতীয় গ্রেডভুক্ত অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। এর জবাবে ফেডারেশন বলছে, বস্তুত বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কোনো পদোন্নতি নেই। যোগ্যতার মাপকাঠিতে এখানে প্রতিটি পদে নতুন নিয়োগ হয়।
অর্থ মন্ত্রণালয় গ্রেড-১ ভুক্ত অধ্যাপকের সংখ্যা ৮২০ উল্লেখ করলেও ফেডারেশন বলেছে, এই সংখ্যা ৬০৮।
ফেডারেশনের প্রশ্ন: ক্যাডার বহির্ভূতরা কি সচিব পদে পদোন্নতি পান?
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, শিক্ষকদের ব্যাপারে অর্থমন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলো অবিলম্বে বাস্তবায়নের প্রত্যাশা করে ফেডারেশন।
এদিকে পৃথক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন ও প্রকৃচি-বিসিএস সমন্বয় কমিটির দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেছে।
No comments