মঙ্গলের রহস্য উন্মোচন হবে আজ?
মঙ্গল গ্রহে তরল পানি থাকার ঘোষণা দিতে পারেন বিজ্ঞানীরা। ছবি: নাসার ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া |
মঙ্গল
গ্রহ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা একটি বড় ধরনের
আবিষ্কারের ঘোষণা দিতে পারে আজ। ধারণা করা হচ্ছে, লাল গ্রহের পৃষ্ঠে তরল
পানির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়ার ঘোষণা আসতে পারে। এ বিষয়ে নাসা একটি বিবৃতি
প্রকাশ করেছে। বিবৃতিটির শিরোনাম ‘মার্স মিসট্রি সলভড্’ বা ‘মঙ্গলের রহস্য
উন্মোচিত’।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মঙ্গল গ্রহে বর্তমানে যে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে তা থেকে পাওয়া তথ্য নিয়ে নাসা সংবাদ সম্মেলন করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আজ সোমবার সকাল সাড়ে এগারোটায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায়) নাসার ওয়েবসাইটে সংবাদ সম্মেলনটি সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন নাসার জ্যেষ্ঠ গবেষকেদের অনেকেই। এর মধ্যে রয়েছেন প্ল্যানেটরি সায়েন্সের পরিচালক জিম গ্রিন ও মার্স এক্সপ্লোরেশন প্রোগ্রামের প্রধান গবেষক মাইকেল মেয়ার।
জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষক লুজেন্দ্রা ওঝা বলেন, নাসার প্রস্তুতি দেখে মনে হচ্ছে মঙ্গলে পানির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া সংক্রান্ত কোনো কিছুর ঘোষণা আসতে পারে।
মঙ্গলে পানির খোঁজ পাওয়ার গুরুত্ব কী?
এ বছরের শুরুর দিকে নাসার পাঠানো কিউরিওসিটি রোভার মঙ্গলের পৃষ্ঠের কাছাকাছি তরল পানি খুঁজে পেয়েছিল। এই আবিষ্কারের পর মঙ্গল গ্রহ যে একেবারেই ঠান্ডা ও শুষ্ক সে ধারণা থেকে সরে আসেন গবেষকেরা। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, মঙ্গলের পৃষ্ঠে এক ধরনের লবণের অস্তিত্ব আছে যা তরল পানিকে ফ্রিজিং পয়েন্টের নিচে একটি অবস্থায় যেতে সাহায্য করে।
গবেষকেরা মঙ্গলগ্রহের মেরু ও বেল্ট গ্লেসার অঞ্চলে হিমায়িত পানি থাকতে পারে বলে মনে করেন। তবে এবারের আবিষ্কারটি তরল পানির বড় আকারের ঝরনা হতে পারে যাতে জীবন ধারণ সম্ভবপর হতে পারে।
এক্সপ্লোর মার্স নামের একটি অলাভজনক মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী ক্রিস কারবেরি বোস্টন হেরাল্ডকে জানিয়েছেন, পানির সন্ধান পাওয়া গেলে ভবিষ্যৎ নভোচারীদের পানি ও অক্সিজেনের উৎস হিসেবে তা কাজে লাগবে। এখানে পানি থাকার অর্থ সেখানে তাপের কোনো উৎস রয়েছে যা পানিকে তরল করে রাখে। পৃথিবীতে যেমন পানি ও তাপ থাকলে সেখানে প্রাণ থাকার শতভাগ সম্ভাবনা থাকে। মঙ্গলেও সে সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। তবে মঙ্গলের ক্ষেত্রে এ ধারণা ঠিক হবে কি না সে বিষয়ে আমাদের সামান্য ধারণাটুকুও নেই।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মঙ্গল গ্রহে বর্তমানে যে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে তা থেকে পাওয়া তথ্য নিয়ে নাসা সংবাদ সম্মেলন করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আজ সোমবার সকাল সাড়ে এগারোটায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায়) নাসার ওয়েবসাইটে সংবাদ সম্মেলনটি সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন নাসার জ্যেষ্ঠ গবেষকেদের অনেকেই। এর মধ্যে রয়েছেন প্ল্যানেটরি সায়েন্সের পরিচালক জিম গ্রিন ও মার্স এক্সপ্লোরেশন প্রোগ্রামের প্রধান গবেষক মাইকেল মেয়ার।
জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষক লুজেন্দ্রা ওঝা বলেন, নাসার প্রস্তুতি দেখে মনে হচ্ছে মঙ্গলে পানির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া সংক্রান্ত কোনো কিছুর ঘোষণা আসতে পারে।
মঙ্গলে পানির খোঁজ পাওয়ার গুরুত্ব কী?
এ বছরের শুরুর দিকে নাসার পাঠানো কিউরিওসিটি রোভার মঙ্গলের পৃষ্ঠের কাছাকাছি তরল পানি খুঁজে পেয়েছিল। এই আবিষ্কারের পর মঙ্গল গ্রহ যে একেবারেই ঠান্ডা ও শুষ্ক সে ধারণা থেকে সরে আসেন গবেষকেরা। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, মঙ্গলের পৃষ্ঠে এক ধরনের লবণের অস্তিত্ব আছে যা তরল পানিকে ফ্রিজিং পয়েন্টের নিচে একটি অবস্থায় যেতে সাহায্য করে।
গবেষকেরা মঙ্গলগ্রহের মেরু ও বেল্ট গ্লেসার অঞ্চলে হিমায়িত পানি থাকতে পারে বলে মনে করেন। তবে এবারের আবিষ্কারটি তরল পানির বড় আকারের ঝরনা হতে পারে যাতে জীবন ধারণ সম্ভবপর হতে পারে।
এক্সপ্লোর মার্স নামের একটি অলাভজনক মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী ক্রিস কারবেরি বোস্টন হেরাল্ডকে জানিয়েছেন, পানির সন্ধান পাওয়া গেলে ভবিষ্যৎ নভোচারীদের পানি ও অক্সিজেনের উৎস হিসেবে তা কাজে লাগবে। এখানে পানি থাকার অর্থ সেখানে তাপের কোনো উৎস রয়েছে যা পানিকে তরল করে রাখে। পৃথিবীতে যেমন পানি ও তাপ থাকলে সেখানে প্রাণ থাকার শতভাগ সম্ভাবনা থাকে। মঙ্গলেও সে সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। তবে মঙ্গলের ক্ষেত্রে এ ধারণা ঠিক হবে কি না সে বিষয়ে আমাদের সামান্য ধারণাটুকুও নেই।
No comments