চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকায়, খালেদার সঙ্গে বৈঠক কাল
ঢাকা-বেইজিং
বিদ্যমান সম্পর্ককে আরও বিস্তৃৃত করার প্রয়াসে ৪৪ ঘণ্টার সফরে বাংলাদেশে
এসেছেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়েং আই। আজ সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে
বাংলাদেশ বিমানের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে কাঠমান্ডু থেকে ঢাকায় আসেন তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী চীনা মন্ত্রীকে হজরত শাহজালাল
আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বাগত জানান। এ সময় ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের
কর্মকর্তারা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জ রজনীগন্ধায়
দুই মন্ত্রী শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক আজ: সফরের প্রথম দিনে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বিনিময় ছাড়া তার তেমন কর্মসূচি নেই বলে জানিয়েছে ঢাকার পররাষ্ট্র দপ্তর। কর্মকতারা জানান, আগামীকাল থেকে তার সফরের মূল কর্মসূচি শুরু হবে। সকাল ১০টায় তিনি যাবেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সেখানে মন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন। দিনের শেষে ২০ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে তার গুলশানের বাসভবনে যাবেন। বিএনপি সূত্র সাক্ষাতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রাত ৮টা নাগাদ বৈঠকটি শুরু হতে পারে।
এদিকে সফরকালে চীনামন্ত্রী প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মন্ত্রিপরিষদের একাধিক সদস্য, বিরোধী রাজনীতিক ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সোমবার দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে ঢাকা ত্যাগ করবেন তিনি। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ-চীন কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০ বছর পূর্তি উদযাপিত হবে। এ উপলক্ষে বেশ কিছু কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে- আগামী বছরে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি খ্যছিয়াংয়ের ঢাকা সফর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত জুনে চীন সফরকালে তাকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফরে প্রস্তাবিত সব কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হবে বলে একাধিক কূটনৈতিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। চীনা প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের সম্ভাব্য তারিখ নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে আভাস মিলেছে। এছাড়া আঞ্চলিক যোগাযোগের বিষয়টি গুরুত্ব পেতে পারে। আলোচনায় স্থান পেতে পারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেইজিং সফরে বাংলাদেশ প্রস্তাবিত চীনের উন্নয়ন সহযোগিতার বিষয়েও।
গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক আজ: সফরের প্রথম দিনে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বিনিময় ছাড়া তার তেমন কর্মসূচি নেই বলে জানিয়েছে ঢাকার পররাষ্ট্র দপ্তর। কর্মকতারা জানান, আগামীকাল থেকে তার সফরের মূল কর্মসূচি শুরু হবে। সকাল ১০টায় তিনি যাবেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সেখানে মন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন। দিনের শেষে ২০ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে তার গুলশানের বাসভবনে যাবেন। বিএনপি সূত্র সাক্ষাতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রাত ৮টা নাগাদ বৈঠকটি শুরু হতে পারে।
এদিকে সফরকালে চীনামন্ত্রী প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মন্ত্রিপরিষদের একাধিক সদস্য, বিরোধী রাজনীতিক ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সোমবার দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে ঢাকা ত্যাগ করবেন তিনি। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ-চীন কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০ বছর পূর্তি উদযাপিত হবে। এ উপলক্ষে বেশ কিছু কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে- আগামী বছরে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি খ্যছিয়াংয়ের ঢাকা সফর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত জুনে চীন সফরকালে তাকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফরে প্রস্তাবিত সব কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হবে বলে একাধিক কূটনৈতিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। চীনা প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের সম্ভাব্য তারিখ নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে আভাস মিলেছে। এছাড়া আঞ্চলিক যোগাযোগের বিষয়টি গুরুত্ব পেতে পারে। আলোচনায় স্থান পেতে পারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেইজিং সফরে বাংলাদেশ প্রস্তাবিত চীনের উন্নয়ন সহযোগিতার বিষয়েও।
No comments