‘খালেদা দেশের কোথাও সমাবেশ করতে পারবেন না’ -হানিফ, সোমবার সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল -২০ দলীয় জোট
বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের
দেয়া বক্তব্যের জন্য ক্ষমা না চাইলে গাজীপুরের মতো আগামীতে খালেদা জিয়া
দেশের অন্য কোথাও সমাবেশ করতে পারবেন না বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন আওয়ামী লীগের
যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। শনিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ
সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে হানিফ এসব কথা
বলেন। আগামী ৫ই জানুয়ারি আওয়ামী লীগের ‘গনতন্ত্রের বিজয় দিবস’ উদযাপন ও ১০
জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে যুবলীগ নেতাদের
সঙ্গে আওয়ামী লীগের যৌথ সভা শেষে সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
হানিফ বলেন, কটূক্তি ও ইতিহাস বিকৃতির জন্য ক্ষমা না চাইলে জনগন গাজীপুরের মতো আগামীতে দেশের অন্য কোথাও খালেদা জিয়াকে সমাবেশ করতে দিবে কি না তা ভাবার সময় এসেছে। তারেক রহমান ও বিএনপির নেতারা মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যেভাবে কটূক্তি করেছে, তা আওয়ামী লীগ বরদাশত করবে না। তাদের মিথ্যাচারের জন্য জনগন তাদের গাজীপুরে সমাবেশ করতে দেয় নি। এ জন্য আওয়ামী লীগ দায়ী নয়- বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া ও তার পুত্রকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে এ দাবি শুধু ছাত্রলীগের নয়, এ দাবি বাংলার জনগণের। বিএনপির সোমবারের হরতালের বিষয়ে হানিফ বলেন, অতীতেও জনগণ তাদের হরতালে সাড়া দেয় নি। ভবিষ্যতেও সাড়া দিবে না। বিএনপির সোমবারের হরতালও ব্যর্থ হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের সুযোগ নিয়ে বোমা মেরে মানুষ হত্যা করেছে, অন্যের সম্পত্তি নষ্ট করেছে, অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর করেছে। তাদের কাছে গণতন্ত্র মানে নৈরাজ্য করা। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ডা. দীপু মনি, আবদুল মতিন খসরু, ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, মৃণাল কান্তি দাস, এস এম কামাল হোসেন, এ কে এম এনামুল হক শামীম, যুবলীগ নেতা ওমর ফারুক চৌধরী, হারুনুর রশিদ প্রমুখ।
হানিফ বলেন, কটূক্তি ও ইতিহাস বিকৃতির জন্য ক্ষমা না চাইলে জনগন গাজীপুরের মতো আগামীতে দেশের অন্য কোথাও খালেদা জিয়াকে সমাবেশ করতে দিবে কি না তা ভাবার সময় এসেছে। তারেক রহমান ও বিএনপির নেতারা মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যেভাবে কটূক্তি করেছে, তা আওয়ামী লীগ বরদাশত করবে না। তাদের মিথ্যাচারের জন্য জনগন তাদের গাজীপুরে সমাবেশ করতে দেয় নি। এ জন্য আওয়ামী লীগ দায়ী নয়- বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া ও তার পুত্রকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে এ দাবি শুধু ছাত্রলীগের নয়, এ দাবি বাংলার জনগণের। বিএনপির সোমবারের হরতালের বিষয়ে হানিফ বলেন, অতীতেও জনগণ তাদের হরতালে সাড়া দেয় নি। ভবিষ্যতেও সাড়া দিবে না। বিএনপির সোমবারের হরতালও ব্যর্থ হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের সুযোগ নিয়ে বোমা মেরে মানুষ হত্যা করেছে, অন্যের সম্পত্তি নষ্ট করেছে, অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর করেছে। তাদের কাছে গণতন্ত্র মানে নৈরাজ্য করা। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ডা. দীপু মনি, আবদুল মতিন খসরু, ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, মৃণাল কান্তি দাস, এস এম কামাল হোসেন, এ কে এম এনামুল হক শামীম, যুবলীগ নেতা ওমর ফারুক চৌধরী, হারুনুর রশিদ প্রমুখ।
সোমবার সকাল-সন্ধ্যা হরতাল
গাজীপুরে
২০ দলীয় জোটের সমাবেশে নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদ ও সকল রাজবন্দির মুক্তির
দাবিতে সোমবার সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল আহবান করেছে ২০ দলীয় জোট। আজ
বিকালে জোটের শরিক দলগুলোর মহাসচিব পর্যায়ের বৈঠক শেষে এ ঘোষণা দেন বিএনপির
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সন্ধ্যা বিএনপি চেয়ারপারসন
বেগম খালেদা জিয়ার গুলশানের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়। শনিবার ২০ দলের পূর্ব
নির্ধারিত সমাবেশের দিনে ছাত্রলীগ পাল্টা সমাবেশ ডাকায় স্থানীয় প্রশাসন
গাজীপুর ভাওয়াল বদরে আলম কলেজ ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে। এর
প্রতিবাদে আজ গাজীপুরে হরতাল পালন করেছে স্থানীয় ২০দল। একইসঙ্গে সারাদেশে
বিক্ষোভও করে প্রধান বিরোধী জোট।
No comments