স্বর্ণ চোরাচালানে ৩০ সিন্ডিকেট
দেশে
স্বর্ণ চোরাচালানে সক্রিয় ৩০ সিন্ডিকেট। এর মধ্যে দেশে থেকে ২৩টি এবং
সাতটি বিদেশে অবস্থান করে তাদের তৎপরতা চালাচ্ছে। দেশীয় ২৩টি সিন্ডিকেট
চক্রের মধ্যে ১১টি সরাসরি ও ১২টি মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানির আড়ালে সোনা
চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত রয়েছে। সরাসরি জড়িত ১১টি চক্রের মধ্যে হযরত
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাতটি, শাহ আমানত আন্তর্জাতিক
বিমানবন্দরে তিনটি ও ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি সিন্ডিকেট সক্রিয়
রয়েছে। এসব সিন্ডিকেটের মূল হোতারা দুবাই বসবাস করে তাদের কার্যক্রম
চালাচ্ছেন। সিন্ডিকেটের দেশীয় সদস্যরা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কিছু
অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীর সহযোগিতায় স্বর্ণের চালান বিমানবন্দর পার করে
দেন। এর বিনিময়ে প্রতি দশ তোলা ওজনের প্রতিটি স্বর্ণবারের জন্য ১০০০-১৫০০
টাকা কমিশন/উৎকোচ গ্রহণ করেন। গত ৮ই ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের পাঠানো প্রতিবেদন সূত্রে এসব তথ্য
জানা গেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, স্বর্ণ চোরাকারবারে
সিন্ডিকেটের সদস্যদের মধ্যে রয়েছে- স্বর্ণ ব্যবসায়ী, মানি এক্সচেঞ্জ
ব্যবসায়ী, কাস্টমস, বিমান ও বিভিন্ন বিমান সংস্থার পাইলট, কো-পাইলট, কেবিন
ক্রু ও স্টুয়ার্ডসহ বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার কিছু অসাধু
কর্মকর্তা-কর্মচারী। এদের কারণেই সামপ্রতিক সময়ে আকাশ ও স্থলপথে স্বর্ণ
চোরাচালানের পরিমাণ ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক
বিমানবন্দরে প্রচুর পরিমাণ অবৈধ স্বর্ণ আটক হচ্ছে। গত দেড় বছরে তিনটি
বিমানবন্দর থেকে ২০০০ কেজির বেশি স্বর্ণ আটক করা হয়েছে। এভাবে স্বর্ণ
চোরাচালানের মাধ্যমে এদেশে আসার কারণে শত শত কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে
সরকার।
স্বর্ণ চোরাচালানে সিন্ডিকেটের সদস্য যারা: চোরাচালানের মাধ্যমে এদেশে আসা স্বর্ণ আসার পর এগুলো সংগ্রহ করে বিক্রির কাজ করে বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসার আড়ালে স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে আলামিন মানি এক্সচেঞ্জ, ফারহান মানি এক্সচেঞ্জ, অনি মানি এক্সচেঞ্জ, ঢাকা মানি এক্সচেঞ্জ, প্যারামাউন্ট মানি এক্সচেঞ্জ, জাকির মানি এক্সচেঞ্জসহ ১২টি মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি জড়িত। এছাড়া, বিদেশ থেকে পরিচালিত সাতটি সিন্ডিকেট চক্রের মূল হোতারা দুবাই অবস্থান করে স্বর্ণ চোরাচালানের কার্যক্রম চালাচ্ছে। মানি এক্সচেঞ্জ সিন্ডিকেটের প্রধান হিসেবে মামুন আল আজাদ ওরফে সুমনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তার সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আলামিন মানি এক্সচেঞ্জসহ আরও সাতটি নামে-বেনামে প্রতিষ্ঠিত মানি এক্সচেঞ্জের মালিক তিনি। দুই বছর আগে বিদেশী অর্থসহ পুলিশের হাতে ধরা পড়লেও পরে জামিন নিয়ে বর্তমানে দুবাই অবস্থান করছে। এছাড়া, দুবাইতে অবস্থিত এমরান মানি এক্সচেঞ্জের মালিক এমরান হোসেনও স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। এ মানি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমেই স্বর্ণ চোরাচালানের সব হিসাব নিকাশ হয়। প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, এদেশে স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত শতকরা ৮০% সিন্ডিকেট চট্টগ্রামে অবস্থান করে। চট্টগ্রাম জুয়েলারি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতির ছেলে জসীম চট্টগ্রামভিত্তিক স্বর্ণ চোরাচালানের একটি বড় অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। এর বাইরে শফিউল আজম পিন্টু, শাহীন, হাসান ও আব্বাস চট্টগ্রামভিত্তিক স্বর্ণ চোরাচালান সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আরও পাঁচ জন পাইলট, চার জন কো- পাইলট, ২৫ জন কেবিন ক্রু, ১৫ জন ফ্লাইট স্টুয়ার্ট, সাত জন জুনিয়র পার্সার, তিন জন ফ্লাইট পার্সার ও পাঁচ জন চিফ পার্সারসহ ২৭২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী স্বর্ণ পাচারের সঙ্গে জড়িত। এছাড়া সিভিল এভিয়েশনের কিছু কর্মচারীও এ কাজে জড়িত রয়েছেন। গত ১৮ই নভেম্বর স্বর্ণ চোরাচালানের দায়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তারের পর থেকে দুই পাইলট ও ৩৪ জন কেবিন ক্রুসহ বিমান বাংলাদেশের ৪৪ জন সদস্য আত্মগোপন করে আছেন। দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন ডেপুটি চিফ অব ট্রেনিং শামীম নজরুল।
স্বর্ণ চোরাচালানের নিরাপদ রুট: স্বর্ণ চোরাচালানের ট্রানজিট রুট হিসেবে বাংলাদেশ ব্যবহৃত হয়। মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ বিশেষ করে দুবাই, সৌদি আরব, ওমান থেকে সরাসরি বা সিঙ্গাপুর/মালয়েশিয়া হয়ে স্বর্ণের চালান বাংলাদেশে প্রবেশ করে। পরে সীমান্ত পথে বিশেষ করে বেনাপোল ও ভোমরা সীমান্ত দিয়ে ভারতে চলে যায়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রতিবেদনে এ সম্পর্কে বলা হয়েছে, ভারতে এখন অলঙ্কার প্রস্তুতকারী ছাড়া অন্য কেউ স্বর্ণ আমদানি করতে পারে না। তাই ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে যে পরিমাণ স্বর্ণের চাহিদা রয়েছে তা শুধু গয়না প্রস্তুতকারীদের পক্ষে আমদানি করা সম্ভব নয়। ফলে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে সোনার ব্যাপক চাহিদা মেটাতে সোনার চোরাচালান বাংলাদেশ হয়ে সীমান্তপথে ভারতে প্রবেশ করছে। ভারতে সোনা চোরাচালানের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে।
স্বর্ণের চালান ধরা পড়ার কারণ: অন্তর্দ্বন্দ্ব ও বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে পারস্পরিক সমঝোতার অভাবে স্বর্ণের চালান ধরা পড়ছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চোরাচালানকারীদের অন্তর্দ্বন্দ্ব, বিমানবন্দরে নিযুক্ত বিভিন্ন সংস্থার কিছু সদস্যের পারস্পরিক সমঝোতার অভাব ও তাদের সঙ্গে পাচারকারীদের বনিবনা না হওয়াই অবৈধ স্বর্ণের চালান ধরা পড়ার নেপথ্য কারণ। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, এদেশে স্বর্ণের অবৈধ চালানের সবচেয়ে বড় অংশ দুবাই থেকে আসে। ক্ষুদ্র চালানগুলো বাংলাদেশ বিমানবন্দরে কর্মরত বিভিন্ন সংস্থার সদস্যদের সহায়তায় বিমানবন্দরের বাইরে চলে আসে। বড় চালান সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বড় আকারের চালানগুলো স্বর্ণ বহনকারী ব্যক্তি বিমানের সিটের নিচে বা টয়লেটে রেখে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। পরে বিমানের কিছু ব্যক্তি নিজ দায়িত্বে ওই স্থান থেকে স্বর্ণ সংগ্রহ করে বাইরে বের করে দেন। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিমানগুলো বেশি সময় বিমানবন্দরে অবস্থান করার কারণে বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিমান থেকে অবৈধ স্বর্ণ সংগ্রহে বেশি সময় পায়। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বর্ণের বড় চালানগুলো বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিভিন্ন ফ্লাইটে বাংলাদেশে আসে। একটি বড় স্বর্ণের চালানের সঙ্গে একাধিক সিন্ডিকেট জড়িত থাকে।
স্বর্ণ চোরাচালানে সিন্ডিকেটের সদস্য যারা: চোরাচালানের মাধ্যমে এদেশে আসা স্বর্ণ আসার পর এগুলো সংগ্রহ করে বিক্রির কাজ করে বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসার আড়ালে স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে আলামিন মানি এক্সচেঞ্জ, ফারহান মানি এক্সচেঞ্জ, অনি মানি এক্সচেঞ্জ, ঢাকা মানি এক্সচেঞ্জ, প্যারামাউন্ট মানি এক্সচেঞ্জ, জাকির মানি এক্সচেঞ্জসহ ১২টি মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি জড়িত। এছাড়া, বিদেশ থেকে পরিচালিত সাতটি সিন্ডিকেট চক্রের মূল হোতারা দুবাই অবস্থান করে স্বর্ণ চোরাচালানের কার্যক্রম চালাচ্ছে। মানি এক্সচেঞ্জ সিন্ডিকেটের প্রধান হিসেবে মামুন আল আজাদ ওরফে সুমনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তার সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আলামিন মানি এক্সচেঞ্জসহ আরও সাতটি নামে-বেনামে প্রতিষ্ঠিত মানি এক্সচেঞ্জের মালিক তিনি। দুই বছর আগে বিদেশী অর্থসহ পুলিশের হাতে ধরা পড়লেও পরে জামিন নিয়ে বর্তমানে দুবাই অবস্থান করছে। এছাড়া, দুবাইতে অবস্থিত এমরান মানি এক্সচেঞ্জের মালিক এমরান হোসেনও স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। এ মানি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমেই স্বর্ণ চোরাচালানের সব হিসাব নিকাশ হয়। প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, এদেশে স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত শতকরা ৮০% সিন্ডিকেট চট্টগ্রামে অবস্থান করে। চট্টগ্রাম জুয়েলারি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতির ছেলে জসীম চট্টগ্রামভিত্তিক স্বর্ণ চোরাচালানের একটি বড় অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। এর বাইরে শফিউল আজম পিন্টু, শাহীন, হাসান ও আব্বাস চট্টগ্রামভিত্তিক স্বর্ণ চোরাচালান সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আরও পাঁচ জন পাইলট, চার জন কো- পাইলট, ২৫ জন কেবিন ক্রু, ১৫ জন ফ্লাইট স্টুয়ার্ট, সাত জন জুনিয়র পার্সার, তিন জন ফ্লাইট পার্সার ও পাঁচ জন চিফ পার্সারসহ ২৭২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী স্বর্ণ পাচারের সঙ্গে জড়িত। এছাড়া সিভিল এভিয়েশনের কিছু কর্মচারীও এ কাজে জড়িত রয়েছেন। গত ১৮ই নভেম্বর স্বর্ণ চোরাচালানের দায়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তারের পর থেকে দুই পাইলট ও ৩৪ জন কেবিন ক্রুসহ বিমান বাংলাদেশের ৪৪ জন সদস্য আত্মগোপন করে আছেন। দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন ডেপুটি চিফ অব ট্রেনিং শামীম নজরুল।
স্বর্ণ চোরাচালানের নিরাপদ রুট: স্বর্ণ চোরাচালানের ট্রানজিট রুট হিসেবে বাংলাদেশ ব্যবহৃত হয়। মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ বিশেষ করে দুবাই, সৌদি আরব, ওমান থেকে সরাসরি বা সিঙ্গাপুর/মালয়েশিয়া হয়ে স্বর্ণের চালান বাংলাদেশে প্রবেশ করে। পরে সীমান্ত পথে বিশেষ করে বেনাপোল ও ভোমরা সীমান্ত দিয়ে ভারতে চলে যায়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রতিবেদনে এ সম্পর্কে বলা হয়েছে, ভারতে এখন অলঙ্কার প্রস্তুতকারী ছাড়া অন্য কেউ স্বর্ণ আমদানি করতে পারে না। তাই ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে যে পরিমাণ স্বর্ণের চাহিদা রয়েছে তা শুধু গয়না প্রস্তুতকারীদের পক্ষে আমদানি করা সম্ভব নয়। ফলে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে সোনার ব্যাপক চাহিদা মেটাতে সোনার চোরাচালান বাংলাদেশ হয়ে সীমান্তপথে ভারতে প্রবেশ করছে। ভারতে সোনা চোরাচালানের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে।
স্বর্ণের চালান ধরা পড়ার কারণ: অন্তর্দ্বন্দ্ব ও বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে পারস্পরিক সমঝোতার অভাবে স্বর্ণের চালান ধরা পড়ছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চোরাচালানকারীদের অন্তর্দ্বন্দ্ব, বিমানবন্দরে নিযুক্ত বিভিন্ন সংস্থার কিছু সদস্যের পারস্পরিক সমঝোতার অভাব ও তাদের সঙ্গে পাচারকারীদের বনিবনা না হওয়াই অবৈধ স্বর্ণের চালান ধরা পড়ার নেপথ্য কারণ। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, এদেশে স্বর্ণের অবৈধ চালানের সবচেয়ে বড় অংশ দুবাই থেকে আসে। ক্ষুদ্র চালানগুলো বাংলাদেশ বিমানবন্দরে কর্মরত বিভিন্ন সংস্থার সদস্যদের সহায়তায় বিমানবন্দরের বাইরে চলে আসে। বড় চালান সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বড় আকারের চালানগুলো স্বর্ণ বহনকারী ব্যক্তি বিমানের সিটের নিচে বা টয়লেটে রেখে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। পরে বিমানের কিছু ব্যক্তি নিজ দায়িত্বে ওই স্থান থেকে স্বর্ণ সংগ্রহ করে বাইরে বের করে দেন। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিমানগুলো বেশি সময় বিমানবন্দরে অবস্থান করার কারণে বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিমান থেকে অবৈধ স্বর্ণ সংগ্রহে বেশি সময় পায়। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বর্ণের বড় চালানগুলো বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিভিন্ন ফ্লাইটে বাংলাদেশে আসে। একটি বড় স্বর্ণের চালানের সঙ্গে একাধিক সিন্ডিকেট জড়িত থাকে।
No comments