দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর আঞ্চলিক সমন্বয় দরকার : স্পিকার
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, আঞ্চলিক সমন্বয় ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে না। এ অঞ্চলের কাঙ্খিত উন্নয়ন নিশ্চিতকল্পে সহযোগিতার মাধ্যমে সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা খুঁজে বের করতে হবে। তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। এ লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৫৪টি অভিন্ন নদী থেকে যথাযথ পানি বণ্টনের মাধ্যমে দুই দেশের পানির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। গতকাল শুক্রবার নয়া দিল্লিতে ‘দিল্লি পলিসি গ্র“প আয়োজিত ভিশন-২০১৪ রিজওনাল কো-অপারেশন’ শীর্ষক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সার্কের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল শীলকান্ত শর্মার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রী সুনীল বাহাদুর থাপা, শ্রীলঙ্কার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিথা বোগোলাগামা বক্তৃতা করেন। এ সময় ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক এ. করিম উপস্থিত ছিলেন বলে আজ জাতীয় সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
স্পিকার বলেন, ভারত সরকার ও দেশটির জনগণ ’৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে যে সমর্থন ও সহযোগিতা দিয়েছিল, সেটা বাংলাদেশ চিরকাল মনে রাখবে। তিনি বলেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে। ব্যবসা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা দু’দেশের বন্ধনকে আরো সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করে পারস্পরিক উন্নয়ন ও অগ্রগতিকে নিশ্চিত করেছে। বিশেষ করে বিদ্যুৎ ও জলবিদ্যুৎ উৎপাদন, পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা, সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলা, জনগণের মধ্যে আঞ্চলিক যোগাযোগ বৃদ্ধিতে এ অঞ্চলের প্রতিটি দেশকে আন্তরিকভাবে একযোগে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সব ধরনের সন্ত্রাসবাদ দমনে অঙ্গীকারবদ্ধ। দারিদ্র্য বিমোচন, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, শান্তি ও স্থিতিশীলতা আনয়ন, সব ধরনের সন্ত্রাস রোধের মাধ্যমে এ অঞ্চলের সব দেশকে একযোগে কাজ করে টেকসই উন্নয়নকে নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে সব দেশকে পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে হবে। তিনি বলেন, আঞ্চলিক সমন্বয় নিশ্চিত করতে সার্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। আফ্রিকা, ইউরোপ, আমেরিকা, দক্ষিণ-পূর্ব-এশিয়া তাদের উন্নয়নকে নিশ্চিত করতে সমন্বিত উদ্যোগকে কাজে লাগিয়েছে। আগামীতে সার্ক আঞ্চলিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
স্পিকার বলেন, ভারত সরকার ও দেশটির জনগণ ’৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে যে সমর্থন ও সহযোগিতা দিয়েছিল, সেটা বাংলাদেশ চিরকাল মনে রাখবে। তিনি বলেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে। ব্যবসা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা দু’দেশের বন্ধনকে আরো সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করে পারস্পরিক উন্নয়ন ও অগ্রগতিকে নিশ্চিত করেছে। বিশেষ করে বিদ্যুৎ ও জলবিদ্যুৎ উৎপাদন, পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা, সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলা, জনগণের মধ্যে আঞ্চলিক যোগাযোগ বৃদ্ধিতে এ অঞ্চলের প্রতিটি দেশকে আন্তরিকভাবে একযোগে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সব ধরনের সন্ত্রাসবাদ দমনে অঙ্গীকারবদ্ধ। দারিদ্র্য বিমোচন, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, শান্তি ও স্থিতিশীলতা আনয়ন, সব ধরনের সন্ত্রাস রোধের মাধ্যমে এ অঞ্চলের সব দেশকে একযোগে কাজ করে টেকসই উন্নয়নকে নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে সব দেশকে পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে হবে। তিনি বলেন, আঞ্চলিক সমন্বয় নিশ্চিত করতে সার্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। আফ্রিকা, ইউরোপ, আমেরিকা, দক্ষিণ-পূর্ব-এশিয়া তাদের উন্নয়নকে নিশ্চিত করতে সমন্বিত উদ্যোগকে কাজে লাগিয়েছে। আগামীতে সার্ক আঞ্চলিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
No comments