১৭৮ কেজি ওজনের মিষ্টি কুমড়া
মিষ্টি কুমড়া। এক কেজি, দুই কেজি নয়, প্রায় ১৭৮ কেজি ওজন।
না, না হাতে বানানো কোনো খেলনা মিষ্টি কুমড়া ভেবে ভুল করবেন না। সার, পানি দিয়ে রীতিমত যত্ন-আত্তি করে ফলানো হয়েছে একে।
না, না হাতে বানানো কোনো খেলনা মিষ্টি কুমড়া ভেবে ভুল করবেন না। সার, পানি দিয়ে রীতিমত যত্ন-আত্তি করে ফলানো হয়েছে একে।
>> দৈত্যাকৃতির মিষ্টি কুমড়ায় পানি ঢালছে শার্লোট
ভাবছেন,
নিশ্চিয়ই কোনো কৃষি বিজ্ঞানী দিনের পর দিন মাঠে, গবেষণাগারে
পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মিষ্টি কুমড়ার নতুন বীজ উৎপাদন করেছেন। যা থেকে এ
বিশাল আকারের এ মিষ্টি কুমড়ার জন্ম।
এখানেই তো মজা, কোনো বড়সর বিজ্ঞানী নয়, পুঁচকে এক মেয়ে বাড়ির আঙিনায় চাষ করেছে এই মিষ্টি কুমড়ার। তার বয়স আট বছর। নাম শার্লোট কাট। মা-বাবার সাথে ইংল্যান্ডের ইয়োর্কশায়ারে থাকে।
শার্লোটের দৈত্যাকৃতির মিষ্টি কুমড়াটি এলাকার এক রেস্তোঁরা এক শ’ ইউরোয় (বাংলাদেশী মুদ্রায় নয় হাজার ৮৬৩ টাকা) কিনে নিয়েছে।
কিন্তু কিভাবে জন্মালো এই বিশাল আকারের মিষ্টি কুমড়াটি?
শার্লোট যাদু মন্তর জানে না তো?
না, না শার্লোট ওইসব বিদ্যায় পারদর্শী নয়।
সে শুধু মিষ্টি কুমড়ার গাছে উচ্চমাত্রার পটাশিয়াম ও গাছের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান সমৃদ্ধ সার দিয়েছিল। এর কামালেই মিষ্টি কুমড়া তরতর করে বেড়ে উঠেছে। শেষ পর্যন্ত ওজন এসে ঠেকেছিল ১৭৮ কেজিতে।
বলে রাখা ভালো, গাছের বৃদ্ধির জন্য পটাশিয়াম খুব উপকারি। তবে নিদিষ্ট মাত্রায় নিয়ম করে।
শার্লোট গত জুলাইতে মিষ্টি কুমড়ার চারাটি বুনে। তারপর বাবার সাথে প্রতি ১০ দিন অন্তর অন্তর গাছে এই সারটি দেয়। যার ফল এই বিশাল আকারের মিষ্টি কুমড়া।
তার বাবা ম্যাথিউ বলেন, দিনের পর দিন মিষ্টি কুমড়াটি আকারে বাড়ছিল। এটি এতো বড় যে, দেখলে আসল মনে হয় না। আর মিষ্টি কুমড়ার রঙটা চমৎকার।
সূত্র : ডেইলি মেইল
এখানেই তো মজা, কোনো বড়সর বিজ্ঞানী নয়, পুঁচকে এক মেয়ে বাড়ির আঙিনায় চাষ করেছে এই মিষ্টি কুমড়ার। তার বয়স আট বছর। নাম শার্লোট কাট। মা-বাবার সাথে ইংল্যান্ডের ইয়োর্কশায়ারে থাকে।
শার্লোটের দৈত্যাকৃতির মিষ্টি কুমড়াটি এলাকার এক রেস্তোঁরা এক শ’ ইউরোয় (বাংলাদেশী মুদ্রায় নয় হাজার ৮৬৩ টাকা) কিনে নিয়েছে।
কিন্তু কিভাবে জন্মালো এই বিশাল আকারের মিষ্টি কুমড়াটি?
শার্লোট যাদু মন্তর জানে না তো?
না, না শার্লোট ওইসব বিদ্যায় পারদর্শী নয়।
সে শুধু মিষ্টি কুমড়ার গাছে উচ্চমাত্রার পটাশিয়াম ও গাছের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান সমৃদ্ধ সার দিয়েছিল। এর কামালেই মিষ্টি কুমড়া তরতর করে বেড়ে উঠেছে। শেষ পর্যন্ত ওজন এসে ঠেকেছিল ১৭৮ কেজিতে।
বলে রাখা ভালো, গাছের বৃদ্ধির জন্য পটাশিয়াম খুব উপকারি। তবে নিদিষ্ট মাত্রায় নিয়ম করে।
শার্লোট গত জুলাইতে মিষ্টি কুমড়ার চারাটি বুনে। তারপর বাবার সাথে প্রতি ১০ দিন অন্তর অন্তর গাছে এই সারটি দেয়। যার ফল এই বিশাল আকারের মিষ্টি কুমড়া।
তার বাবা ম্যাথিউ বলেন, দিনের পর দিন মিষ্টি কুমড়াটি আকারে বাড়ছিল। এটি এতো বড় যে, দেখলে আসল মনে হয় না। আর মিষ্টি কুমড়ার রঙটা চমৎকার।
সূত্র : ডেইলি মেইল
No comments