এলাকার উন্নয়নে একসঙ্গে কাজ করবেন চট্টগ্রামের চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
বিএনপির সঙ্গে সংলাপ হবে। তবে সেই সংলাপ
হবে আগামী পাঁচ বছর পর যে নির্বাচন হবে, তা নিয়ে। এ সংলাপেও আসতে হলে
জামায়াতের সঙ্গ ছাড়তে হবে বিএনপিকে। এ কথা বলছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী
এবং আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। মন্ত্রী
হওয়ায় তাকেসহ চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীকে দেওয়া গণসংবর্ধনা সভায় তিনি এ কথা
বলেন। শনিবার বিকেলে নগরীর লালদীঘি মাঠে চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ
জেলা আওয়ামী লীগ যৌথভাবে এ সংবর্ধনা সভার আয়োজন করে। সংবর্ধিত অপর তিনজন
হলেন_ পানিসম্পদমন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য আনিসুল ইসলাম
মাহমুদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর ও ভূমি
প্রতিমন্ত্র্পী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ।
তবে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেননি প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর। দেখা যায়নি মন্ত্রিপরিষদ থেকে বাদ পড়া সাবেক বন ও পরিবেশমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী ডা. আফছারুল আমীনসহ চট্টগ্রামের কয়েক সাংসদকেও। চট্টগ্রাম থেকে দায়িত্ব পাওয়া মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা অনুষ্ঠানে চট্টগ্রামের উন্নয়নে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করার বিষয়ে দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।সংবর্ধনা সভায় বিএনপি চেয়ারপাসন বেগম খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেন, 'আপনি স্বপ্ন দেখছেন_ আবার সংলাপ হবে, আবার নির্বাচন হবে। কিন্তু সেই স্বপ্ন ভুলে যান। আমরা পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতায় এসেছি। এর পর কীভাবে নির্বাচন হবে সে বিষয়ে আলোচনা হতে পারে। খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশ না নিয়ে একুল-ওকুল দু'কুলই হারিয়েছেন বলে মন্তব্য করেন এবং কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণসহ চট্টগ্রামের উন্নয়নে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে মাসের এক সপ্তাহ প্রয়োজনে চট্টগ্রামে অফিস করবেন বলেও এ মন্ত্রী ঘোষণা দেন।
নগর আওয়ামী লীগ সভাপতি এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংবর্ধনা সভায় সংবর্ধিত মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ছাড়াও বক্তব্য রাখেন জাসদের কার্যকরী সভাপতি মইনউদ্দীন খান বাদল এমপি, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য জিয়াউদ্দিন বাবলু এমপি, সাবেক গণপরিষদ সদস্য ইসহাক মিয়া, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমদ, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এমএ ছালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির এবং সাংসদ দিদারুল আলম, মাহফুজুর রহমান মিতা, আবু রেজা মো. নদভী, আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।
তবে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেননি প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর। দেখা যায়নি মন্ত্রিপরিষদ থেকে বাদ পড়া সাবেক বন ও পরিবেশমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী ডা. আফছারুল আমীনসহ চট্টগ্রামের কয়েক সাংসদকেও। চট্টগ্রাম থেকে দায়িত্ব পাওয়া মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা অনুষ্ঠানে চট্টগ্রামের উন্নয়নে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করার বিষয়ে দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।সংবর্ধনা সভায় বিএনপি চেয়ারপাসন বেগম খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেন, 'আপনি স্বপ্ন দেখছেন_ আবার সংলাপ হবে, আবার নির্বাচন হবে। কিন্তু সেই স্বপ্ন ভুলে যান। আমরা পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতায় এসেছি। এর পর কীভাবে নির্বাচন হবে সে বিষয়ে আলোচনা হতে পারে। খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশ না নিয়ে একুল-ওকুল দু'কুলই হারিয়েছেন বলে মন্তব্য করেন এবং কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণসহ চট্টগ্রামের উন্নয়নে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে মাসের এক সপ্তাহ প্রয়োজনে চট্টগ্রামে অফিস করবেন বলেও এ মন্ত্রী ঘোষণা দেন।
নগর আওয়ামী লীগ সভাপতি এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংবর্ধনা সভায় সংবর্ধিত মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ছাড়াও বক্তব্য রাখেন জাসদের কার্যকরী সভাপতি মইনউদ্দীন খান বাদল এমপি, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য জিয়াউদ্দিন বাবলু এমপি, সাবেক গণপরিষদ সদস্য ইসহাক মিয়া, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমদ, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এমএ ছালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির এবং সাংসদ দিদারুল আলম, মাহফুজুর রহমান মিতা, আবু রেজা মো. নদভী, আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।
No comments