বগুড়ায় ৪৮টি গাড়িতে আগুন দিয়েছে জামায়াত
বগুড়ায় জামায়াত-শিবিরের মিছিল থেকে বিভিন্ন জায়গায় তাণ্ডব চালিয়ে ৪৮টি গাড়িতে আগুন এবং পণ্যবোঝাই ৫০-৬০টি ট্রাক ভাঙচুর করা হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা একটার পর এসব তাণ্ডব চালানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, বেলা সোয়া একটার দিকে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের বগুড়ার তেলিপুকুর এলাকায় জামায়াত-শিবিরের মিছিল থেকে আকিজ করপোরেশন লিমিটেডের গ্যারেজে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এতে গ্যারেজের ৩৪টি গাড়ি পুড়ে যায়।
এর কিছুক্ষণ আগে বগুড়ার চারমাথা এলাকায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে গ্যারেজে রাখা সরকারি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। এতে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অন্তত ১২টি গাড়ি পুড়ে গেছে।
বেলা একটার দিকে বগুড়া-ঢাকা মহাসড়কের শাহজাহানপুর ফটকি ব্রিজ এলাকায় দুর্বৃত্তরা ঢাকা থেকে বগুড়াগামী পণ্যবোঝাই ৫০-৬০টি ট্রাক ভাঙচুর করে এবং দুটি ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়।
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সবাই যখন মসজিদে মসজিদে জুমার নামাজ পড়ছিলেন, তখন জামায়াত-শিবিরের দুর্বৃত্তরা গ্যারেজে গ্যারেজে হামলা চালিয়ে গাড়ি পুড়িয়ে দিতে ব্যস্ত ছিল। এদের বিরুদ্ধে সর্বত্র গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলা না হলে পুলিশের একার পক্ষে এমন নাশকতা ঠেকানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।’
বগুড়া শহর ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক মিজানুর রহমান জানান, কাদের মোল্লার মতো একজন নিরীহ ও নিরপরাধ মানুষের মৃত্যুদণ্ড সাধারণ মানুষ মেনে নিতে পারেনি। তাই তারা ক্ষুব্ধ হয়ে এসব ঘটনা ঘটাচ্ছে। এর সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সবাই যখন মসজিদে মসজিদে জুমার নামাজ পড়ছিলেন, তখন জামায়াত-শিবিরের দুর্বৃত্তরা গ্যারেজে গ্যারেজে হামলা চালিয়ে গাড়ি পুড়িয়ে দিতে ব্যস্ত ছিল। এদের বিরুদ্ধে সর্বত্র গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলা না হলে পুলিশের একার পক্ষে এমন নাশকতা ঠেকানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।’
বগুড়া শহর ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক মিজানুর রহমান জানান, কাদের মোল্লার মতো একজন নিরীহ ও নিরপরাধ মানুষের মৃত্যুদণ্ড সাধারণ মানুষ মেনে নিতে পারেনি। তাই তারা ক্ষুব্ধ হয়ে এসব ঘটনা ঘটাচ্ছে। এর সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
No comments