ম্যান্ডেলার অবস্থা অপরিবর্তিত
দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট নেলসন
ম্যান্ডেলার (৯৪) শারীরিক অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। গতকাল সোমবার
প্রেসিডেন্ট দপ্তরের এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ম্যান্ডেলার অবস্থা আগের মতোই
আছে।
এর বাইরে বিস্তারিত আর কিছু জানানো হয়নি।
গতকাল তৃতীয় দিনের মতো হাসপাতালে ছিলেন ম্যান্ডেলা। বিবৃতিতে বলা হয়, 'ম্যান্ডেলা এখনো হাসপাতালে আছেন। তাঁকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। তাঁর অবস্থা গুরুতর হলেও স্থিতিশীল।' প্রেসিডেন্ট দপ্তরের আরেক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমা শিগগির ম্যান্ডেলাকে দেখতে হাসপাতালে যাবেন। তবে কখন যাবেন তা জানানো হয়নি। নিউমোনিয়া থেকে ফুসফুসে পুনরায় সংক্রমণ দেখা দেওয়ায় শুক্রবার দিবাগত রাতে ম্যান্ডেলাকে প্রিটোরিয়ার একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জনসমাগম এড়াতে হাসপাতালের নাম গোপন রাখা হয়েছে। ঘনিষ্ঠ ও পরিবারের সদস্যদের বাইরে কাউকে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তবে ধারণা করা হচ্ছে ম্যান্ডেলা প্রিটোরিয়ার বেসরকারি একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন। গত রবিবার নাতি-নাতনিসহ ম্যান্ডেলার দুই মেয়েকে ক্লিনিকটিতে ঢুকতে দেখা গেছে। তবে সরকারিভাবে এখনো বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি। সরকারিভাবে বিস্তারিত তথ্য না দেওয়ায় দক্ষিণ আফ্রিকার জনগণের পাশাপাশি বিশ্বাবাসীও উদ্বেগের মধ্যে আছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন মাধ্যমে নানা গুঞ্জনও শুরু হয়েছে। টুইটারে গুজব ছড়িয়েছে ম্যান্ডেলা মারা গেছেন। ফুসফুসে সংক্রমণ ও পিত্তথলির পাথর অপসারণের জন্য গত ডিসেম্বর প্রায় তিন সপ্তাহ হাসপাতালে ছিলেন ম্যান্ডেলা। নিউমোনিয়ার আক্রান্ত হয়ে গত এপ্রিলেও ১০ দিন হাসপাতালে ছিলেন তিনি। সূত্র : এএফপি।
গতকাল তৃতীয় দিনের মতো হাসপাতালে ছিলেন ম্যান্ডেলা। বিবৃতিতে বলা হয়, 'ম্যান্ডেলা এখনো হাসপাতালে আছেন। তাঁকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। তাঁর অবস্থা গুরুতর হলেও স্থিতিশীল।' প্রেসিডেন্ট দপ্তরের আরেক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমা শিগগির ম্যান্ডেলাকে দেখতে হাসপাতালে যাবেন। তবে কখন যাবেন তা জানানো হয়নি। নিউমোনিয়া থেকে ফুসফুসে পুনরায় সংক্রমণ দেখা দেওয়ায় শুক্রবার দিবাগত রাতে ম্যান্ডেলাকে প্রিটোরিয়ার একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জনসমাগম এড়াতে হাসপাতালের নাম গোপন রাখা হয়েছে। ঘনিষ্ঠ ও পরিবারের সদস্যদের বাইরে কাউকে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তবে ধারণা করা হচ্ছে ম্যান্ডেলা প্রিটোরিয়ার বেসরকারি একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন। গত রবিবার নাতি-নাতনিসহ ম্যান্ডেলার দুই মেয়েকে ক্লিনিকটিতে ঢুকতে দেখা গেছে। তবে সরকারিভাবে এখনো বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি। সরকারিভাবে বিস্তারিত তথ্য না দেওয়ায় দক্ষিণ আফ্রিকার জনগণের পাশাপাশি বিশ্বাবাসীও উদ্বেগের মধ্যে আছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন মাধ্যমে নানা গুঞ্জনও শুরু হয়েছে। টুইটারে গুজব ছড়িয়েছে ম্যান্ডেলা মারা গেছেন। ফুসফুসে সংক্রমণ ও পিত্তথলির পাথর অপসারণের জন্য গত ডিসেম্বর প্রায় তিন সপ্তাহ হাসপাতালে ছিলেন ম্যান্ডেলা। নিউমোনিয়ার আক্রান্ত হয়ে গত এপ্রিলেও ১০ দিন হাসপাতালে ছিলেন তিনি। সূত্র : এএফপি।
No comments