সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন
পাবনার ঈশ্বরদী কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট
(এটিআই) কলেজ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ওপর বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলা ও
মারধরের প্রতিবাদে গতকাল সোমবার শিক্ষার্থীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য
ইনস্টিটিউট বন্ধ ও ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে।
এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা গতকাল দুপুরে শহরে লাঠিমিছিল এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা আবুল কালাম আজাদের বাড়ি ঘেরাও করে।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে, আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের কর্মী পরিচয় দিয়ে স্থানীয় কলেজপাড়ার কিছু বহিরাগত সন্ত্রাসী দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পাসে ও কলেজ ছাত্রাবাসে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়ে আসছিল। এলাকার চিহ্নিত ওই সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের প্রায় সময় আওয়ামী লীগের মিছিলে নিয়ে যাওয়ার জন্য চাপ দেয়। মিছিলে না গেলে জোর করে চাঁদা আদায় ও ছিনতাই করে। সন্ত্রাসীরা কলেজ ক্যাম্পাসের মাঠে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা করতে দেয় না।
গত রোববার বহিরাগত সন্ত্রাসীরা কলেজ ক্যাম্পাস ও ছাত্রাবাসে প্রবেশ করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মিছিলে যাওয়ার জন্য চাপ দেয়। মিছিলে না গেলে তাঁদের কয়েকজনকে মারধর এবং অনেকের কাছ থেকে টাকাপয়সা ও মুঠোফোন ছিনিয়ে নেয়।
বহিরাগত সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের প্রতিবাদে এবং তাঁদের উপযুক্ত শাস্তির দাবিতে গতকাল সকাল থেকে শিক্ষার্থীরা কলেজ ভবনের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। সন্ত্রাসীরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা গতকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ও ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দেয়। সন্ত্রাসীদের প্রতিবাদে এরপর শিক্ষার্থীরা শহরে লাঠিমিছিল বের করে। পরে তাঁরা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক পৌর চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের বাড়ি ঘেরাও করে।
কলেজের অধ্যক্ষ গোলাম মর্তুজা প্রথম আলোকে জানান, সন্ত্রাসীদের বিষয়টি শিক্ষার্থীরা থানায় জানিয়েছে। তবু সন্ত্রাসীদের কার্যকলাপ বন্ধ হচ্ছে না। স্থানীয় কলেজপাড়ার কিছু উচ্ছৃঙ্খল যুবক এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিমান কুমার দাস প্রথম আলোকে বলেন, সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বেশ কিছুদিন আগে থানায় একটি মামলা হয়েছে। সেই মামলার আসামিরা এসব ঘটনা ঘটাচ্ছে। মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে, আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের কর্মী পরিচয় দিয়ে স্থানীয় কলেজপাড়ার কিছু বহিরাগত সন্ত্রাসী দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পাসে ও কলেজ ছাত্রাবাসে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়ে আসছিল। এলাকার চিহ্নিত ওই সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের প্রায় সময় আওয়ামী লীগের মিছিলে নিয়ে যাওয়ার জন্য চাপ দেয়। মিছিলে না গেলে জোর করে চাঁদা আদায় ও ছিনতাই করে। সন্ত্রাসীরা কলেজ ক্যাম্পাসের মাঠে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা করতে দেয় না।
গত রোববার বহিরাগত সন্ত্রাসীরা কলেজ ক্যাম্পাস ও ছাত্রাবাসে প্রবেশ করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মিছিলে যাওয়ার জন্য চাপ দেয়। মিছিলে না গেলে তাঁদের কয়েকজনকে মারধর এবং অনেকের কাছ থেকে টাকাপয়সা ও মুঠোফোন ছিনিয়ে নেয়।
বহিরাগত সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের প্রতিবাদে এবং তাঁদের উপযুক্ত শাস্তির দাবিতে গতকাল সকাল থেকে শিক্ষার্থীরা কলেজ ভবনের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। সন্ত্রাসীরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা গতকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ও ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দেয়। সন্ত্রাসীদের প্রতিবাদে এরপর শিক্ষার্থীরা শহরে লাঠিমিছিল বের করে। পরে তাঁরা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক পৌর চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের বাড়ি ঘেরাও করে।
কলেজের অধ্যক্ষ গোলাম মর্তুজা প্রথম আলোকে জানান, সন্ত্রাসীদের বিষয়টি শিক্ষার্থীরা থানায় জানিয়েছে। তবু সন্ত্রাসীদের কার্যকলাপ বন্ধ হচ্ছে না। স্থানীয় কলেজপাড়ার কিছু উচ্ছৃঙ্খল যুবক এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিমান কুমার দাস প্রথম আলোকে বলেন, সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বেশ কিছুদিন আগে থানায় একটি মামলা হয়েছে। সেই মামলার আসামিরা এসব ঘটনা ঘটাচ্ছে। মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
No comments