সরকার আগের অবস্থানে অনড়
নির্বাচনকালীন সরকারপদ্ধতি এবং তা নিয়ে বিরোধী দলের সঙ্গে সংলাপের
ব্যাপারে সরকার দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। এই অবস্থান হচ্ছে, নির্বাচন হবে
সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যেই। আর এ নিয়ে বিরোধী দলের কোনো আলোচনা থাকলে তা
সংসদেই হবে। ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক সভায় আওয়ামী
লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের এই অবস্থান স্পষ্ট
করেছেন বলে সভার একাধিক সূত্রে জানা গেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে
প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে প্রায় চার ঘণ্টা স্থায়ী ওই সভা হয়।
সভার সূত্রগুলো জানায়, বিরোধী দলের সঙ্গে সরকারের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু
এখন স্থির হয়ে আছে নির্বাচনকালীন সরকারে অনির্বাচিত কোনো ব্যক্তিকে রাখা
না-রাখার বিষয়ে। তবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সরকারের পক্ষে সাংবিধানিক
কাঠামোর মধ্যে, নির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের
অধীনে নির্বাচনের নীতি ও অবস্থান থেকে সরে আসার কোনো সুযোগ নেই। সভায় শেখ
হাসিনা বলেন, নির্বাচনকালীন সরকারে অনির্বাচিত কাউকে তাঁরা মানবেন না।
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা ১৪ দলের সভায় বলেছেন, বিচারের প্রক্রিয়া চলবে। বিচারের রায় কার্যকরও হবে। এটা নির্বাচনী অঙ্গীকার। এ থেকে কোনোভাবেই তিনি সরে যাবেন না।
সভায় চারটি সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে ১৪ দলকে ঐক্যবদ্ধ প্রার্থী দিতে এবং একসঙ্গে নির্বাচন করার প্রস্তাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা ১৪ দলের সভায় বলেছেন, বিচারের প্রক্রিয়া চলবে। বিচারের রায় কার্যকরও হবে। এটা নির্বাচনী অঙ্গীকার। এ থেকে কোনোভাবেই তিনি সরে যাবেন না।
সভায় চারটি সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে ১৪ দলকে ঐক্যবদ্ধ প্রার্থী দিতে এবং একসঙ্গে নির্বাচন করার প্রস্তাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
No comments