আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ নিয়েছেন কেট
অপহরণ এড়াতে যুক্তরাজ্যের ডাচেস অব কেমব্রিজ কেট মিডলটনকে বিখ্যাত স্পেশাল এয়ার সার্ভিস (এসএএস) বাহিনীর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। তাঁর স্বামী ডিউক অব কেমব্রিজ প্রিন্স উইলিয়ামকেও একই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
প্রিন্স উইলিয়ামকে বিয়ে করার মাধ্যমে মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে ক্যাথেরিন মিডলটন ওরফে কেট রাজপরিবারের একজন হয়েছেন। উইলিয়ামের দীর্ঘদিনের প্রেমিকা হিসেবে তিনি অনেক দিন আগেই সেলিব্রেটিতে পরিণত হন। এসব কারণে তাঁর নিরাপত্তাঝুঁকি বেড়েছে। রাজপরিবারে সম্প্রতি এ আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে যে কেটকে অপহরণ করা হতে পারে। এ কারণেই তাঁকে এই আত্মরক্ষামূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্য হওয়ার পর কেটের মর্যাদা যেমন বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে তাঁর ভক্তের সংখ্যাও। কর্মকর্তারা বলছেন, এ কারণেই সন্ত্রাসী, ছিনতাইকারী ও অপহরণকারীদের নজরে পড়ার ঝুঁকি বেড়েছে তাঁর।
কেট যে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, তা শারীরিক ও মানসিকভাবে খুবই কঠিন। এই প্রশিক্ষণের আওতায় আত্মরক্ষার মৌলিক কৌশলগুলো শেখানো হয়। এর মধ্যে রয়েছে চিরচেনা পরিবেশে ‘অস্বাভাবিক’ কিছু ঘটলে তা বুঝতে পারা, হামলার শিকার হলে তা প্রতিরোধ করা এবং অপহরণকারীদের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের কৌশল। তা ছাড়া চাপের মুখে গাড়ি চালানো এবং উদ্ধারকারী দলের জন্য সাংকেতিক বার্তা তৈরি ও তা পাঠানোর কৌশলও শেখানো হয়। মানসিক প্রস্তুতির প্রশিক্ষণের মধ্যে রয়েছে, হঠাৎ অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটলে যেমন শোবার ঘরে কেউ ঢুকে পড়লে কী রকম আচরণ করতে হবে, তা। তবে কেট কোথায় এসব প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, তা প্রকাশ করা হয়নি।
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড, এমআই-ফাইভ ও এসএএসের সদস্যরা কেটকে এসব প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। কেট ও উইলিয়াম ছাড়াও রাজপরিবারের অন্য অনেক সদস্য এবং যুক্তরাজ্যের প্রথম সারির রাজনীতিকেরা এ প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এঁদের মধ্যে আছেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রিন্স চার্লস, ক্যামিলা পার্কার, প্রয়াত প্রিন্সেস ডায়ানা এবং বিশ্বের বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে কর্মরত ব্রিটিশ কর্মকর্তারা।
কেট সম্প্রতি এ প্রশিক্ষণ নিলেও প্রিন্স উইলিয়াম নিয়েছেন সেই ১৬ বছর বয়সে, ১৯৯৮ সালে। ব্রিটিশ বিমানবাহিনীর সদস্য হিসেবে বিমান ও হেলিকপ্টার চালানোর প্রশিক্ষণও উইলিয়ামের আছে।
প্রিন্স উইলিয়ামকে বিয়ে করার মাধ্যমে মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে ক্যাথেরিন মিডলটন ওরফে কেট রাজপরিবারের একজন হয়েছেন। উইলিয়ামের দীর্ঘদিনের প্রেমিকা হিসেবে তিনি অনেক দিন আগেই সেলিব্রেটিতে পরিণত হন। এসব কারণে তাঁর নিরাপত্তাঝুঁকি বেড়েছে। রাজপরিবারে সম্প্রতি এ আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে যে কেটকে অপহরণ করা হতে পারে। এ কারণেই তাঁকে এই আত্মরক্ষামূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্য হওয়ার পর কেটের মর্যাদা যেমন বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে তাঁর ভক্তের সংখ্যাও। কর্মকর্তারা বলছেন, এ কারণেই সন্ত্রাসী, ছিনতাইকারী ও অপহরণকারীদের নজরে পড়ার ঝুঁকি বেড়েছে তাঁর।
কেট যে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, তা শারীরিক ও মানসিকভাবে খুবই কঠিন। এই প্রশিক্ষণের আওতায় আত্মরক্ষার মৌলিক কৌশলগুলো শেখানো হয়। এর মধ্যে রয়েছে চিরচেনা পরিবেশে ‘অস্বাভাবিক’ কিছু ঘটলে তা বুঝতে পারা, হামলার শিকার হলে তা প্রতিরোধ করা এবং অপহরণকারীদের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের কৌশল। তা ছাড়া চাপের মুখে গাড়ি চালানো এবং উদ্ধারকারী দলের জন্য সাংকেতিক বার্তা তৈরি ও তা পাঠানোর কৌশলও শেখানো হয়। মানসিক প্রস্তুতির প্রশিক্ষণের মধ্যে রয়েছে, হঠাৎ অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটলে যেমন শোবার ঘরে কেউ ঢুকে পড়লে কী রকম আচরণ করতে হবে, তা। তবে কেট কোথায় এসব প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, তা প্রকাশ করা হয়নি।
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড, এমআই-ফাইভ ও এসএএসের সদস্যরা কেটকে এসব প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। কেট ও উইলিয়াম ছাড়াও রাজপরিবারের অন্য অনেক সদস্য এবং যুক্তরাজ্যের প্রথম সারির রাজনীতিকেরা এ প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এঁদের মধ্যে আছেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রিন্স চার্লস, ক্যামিলা পার্কার, প্রয়াত প্রিন্সেস ডায়ানা এবং বিশ্বের বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে কর্মরত ব্রিটিশ কর্মকর্তারা।
কেট সম্প্রতি এ প্রশিক্ষণ নিলেও প্রিন্স উইলিয়াম নিয়েছেন সেই ১৬ বছর বয়সে, ১৯৯৮ সালে। ব্রিটিশ বিমানবাহিনীর সদস্য হিসেবে বিমান ও হেলিকপ্টার চালানোর প্রশিক্ষণও উইলিয়ামের আছে।
No comments