মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় এইচআইভি ছড়িয়ে পড়ছে
মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার সমকামী ও উভকামী পুরুষদের মধ্যে মহামারি আকারে এইচআইভি ছড়িয়ে পড়ছে। এ ছাড়া উচ্চমাত্রার ঝুঁকিপূর্ণ যৌন আচরণ এ অঞ্চলে এইডস ছড়িয়ে দিতে পারে বলেও আশঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি পরিচালিত এক গবেষণার ফলাফলে এ কথা বলা হয়।
মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় প্রথমবারের মতো এ ধরনের কোনো গবেষণা চালানো হলো। কাতারের ওয়েল করনেল মেডিকেল কলেজের গবেষকেরা এ গবেষণা চালান। গবেষণায় দেখা গেছে, মিসর, সুদান, পাকিস্তান ও তিউনিসিয়ার মতো কয়েকটি দেশে কিছু কিছু জনগোষ্ঠীর মধ্যে এইচআইভি সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের বেশি।
গবেষকেরা জানান, পাকিস্তানের একটি জনগোষ্ঠীর মধ্যে এইচআইভি সংক্রমণের হার সর্বোচ্চ ২৮ শতাংশে পৌঁছে গেছে। পাবলিক লাইব্রেরি অব সায়েন্স (পিএলওএস) মেডিসিন সাময়িকীতে গবেষণার এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
ঝুঁকির মধ্যে থাকা দেশগুলোয় অতিসত্বর এইচআইভির ব্যাপারে নজরদারি বৃদ্ধি ও এইচআইভি পরীক্ষার সুযোগ বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন গবেষকেরা। এ ছাড়া এইচআইভি আরও ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে সমকামী পুরুষদের চিকিৎসাসেবা দ্রুত বৃদ্ধি করার ওপরও গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
জাতিসংঘের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালে বিশ্বজুড়ে এইডস রোগের জন্য দায়ী এইচআইভি আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ছিল প্রায় তিন কোটি ৩৩ লাখ। আর তাদের মধ্যে দুই কোটি ২৫ লাখের বাস আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে।
মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় এইচআইভির বিস্তার সম্পর্কে এর আগে খুব সামান্য তথ্যই প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণায় নেতৃত্বদানকারী ঘিনা মুমতাজ বলেন, কম তথ্য প্রকাশিত হওয়ায় এ ভুল ধারণার সৃষ্টি হয়েছে যে এ ক্ষেত্রে মোটেও নির্ভরযোগ্য কোনো তথ্য নেই।
কিন্তু গবেষকেরা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করে দেখতে পান, এ ব্যাপারে পর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে। এর আগে কয়েকটি গ্রুপ তথ্য জড়ো করলেও তা প্রকাশ করা হয়নি।
গবেষকেরা বলেন, গবেষণায় পাওয়া তথ্য উদ্বেগজনক, তবে বিস্ময়কর নয়। বিশ্ব জুড়েই এখন সমকামীদের মধ্যে এইচআইভির সংক্রমণ বাড়ছে। আফ্রিকাও এর বাইরে নয়।
মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় প্রথমবারের মতো এ ধরনের কোনো গবেষণা চালানো হলো। কাতারের ওয়েল করনেল মেডিকেল কলেজের গবেষকেরা এ গবেষণা চালান। গবেষণায় দেখা গেছে, মিসর, সুদান, পাকিস্তান ও তিউনিসিয়ার মতো কয়েকটি দেশে কিছু কিছু জনগোষ্ঠীর মধ্যে এইচআইভি সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের বেশি।
গবেষকেরা জানান, পাকিস্তানের একটি জনগোষ্ঠীর মধ্যে এইচআইভি সংক্রমণের হার সর্বোচ্চ ২৮ শতাংশে পৌঁছে গেছে। পাবলিক লাইব্রেরি অব সায়েন্স (পিএলওএস) মেডিসিন সাময়িকীতে গবেষণার এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
ঝুঁকির মধ্যে থাকা দেশগুলোয় অতিসত্বর এইচআইভির ব্যাপারে নজরদারি বৃদ্ধি ও এইচআইভি পরীক্ষার সুযোগ বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন গবেষকেরা। এ ছাড়া এইচআইভি আরও ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে সমকামী পুরুষদের চিকিৎসাসেবা দ্রুত বৃদ্ধি করার ওপরও গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
জাতিসংঘের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালে বিশ্বজুড়ে এইডস রোগের জন্য দায়ী এইচআইভি আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ছিল প্রায় তিন কোটি ৩৩ লাখ। আর তাদের মধ্যে দুই কোটি ২৫ লাখের বাস আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে।
মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় এইচআইভির বিস্তার সম্পর্কে এর আগে খুব সামান্য তথ্যই প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণায় নেতৃত্বদানকারী ঘিনা মুমতাজ বলেন, কম তথ্য প্রকাশিত হওয়ায় এ ভুল ধারণার সৃষ্টি হয়েছে যে এ ক্ষেত্রে মোটেও নির্ভরযোগ্য কোনো তথ্য নেই।
কিন্তু গবেষকেরা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করে দেখতে পান, এ ব্যাপারে পর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে। এর আগে কয়েকটি গ্রুপ তথ্য জড়ো করলেও তা প্রকাশ করা হয়নি।
গবেষকেরা বলেন, গবেষণায় পাওয়া তথ্য উদ্বেগজনক, তবে বিস্ময়কর নয়। বিশ্ব জুড়েই এখন সমকামীদের মধ্যে এইচআইভির সংক্রমণ বাড়ছে। আফ্রিকাও এর বাইরে নয়।
No comments