সিরিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান
সিরিয়ার জ্বালানি খাতের সঙ্গে ব্যবসা করে, এমন বিদেশি কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন তিন সিনেটর।
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ ‘সব মনুষ্যত্ব’ হারিয়েছেন। এদিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের ওপর সিরিয়া সরকারের নিষ্ঠুর দমন-পীড়নের ব্যাপারে গত মঙ্গলবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক হয়েছে।
সিরিয়ার ক্রমাবনতিশীল সহিংসতার ব্যাপারে কঠোর অবস্থান নিতে চাপের মধ্যে রয়েছে ১৫ জাতির জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ।
যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়ার সঙ্গে বেশির ভাগ আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য নিষিদ্ধ করেছে। তবে বিদেশি কোম্পানির ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়নি।
ডেমোক্র্যাট সিনেটর ক্রিস্টেন গিলিব্রান্ড, রিপাবলিকান সিনেটর মার্ক কিরক ও স্বতন্ত্র সিনেটর জোসেফ লিবারম্যান সিরিয়া ও এর জ্বালানি খাতের সঙ্গে ব্যবসা করে, এমন কোম্পানির ওপর নতুন কিছু নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব করেছেন। তাঁরা বলেন, যেসব কোম্পানি সিরিয়ার জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করেছে, দেশটি থেকে তেল কিনে ও সিরিয়ার কাছে গাড়ির তেল বিক্রি করে, সেসব কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত।
মার্কিন এই তিন সিনেটরের বিবৃতিতে বলা হয়, সিরিয়ায় গণতান্ত্রিক উত্তরণ, সন্ত্রাসীদের প্রতি সমর্থন বন্ধ করা এবং পারমাণবিক কর্মসূচি, ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি ও গণবিধ্বংসী মারণাস্ত্রের বাণিজ্য বন্ধ না করা পর্যন্ত সিরিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত; যে ধরনের অবরোধ আরোপ করা হয়েছে ইরানের বিরুদ্ধে।
গিলিব্র্যান্ড বলেন, যত দিন পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকার ‘জনগণের গণতান্ত্রিক আহ্বানের প্রতি সাড়া’ না দেবে, তত দিন বৈশ্বিক অর্থনীতিতে সিরিয়ার কোনো ধরনের প্রবেশাধিকার থাকা উচিত নয়। সিরিয়ার সঙ্গে ব্যবসা করে, এ ধরনের যেকোনো কোম্পানিরও এ অধিকার থাকা উচিত নয়।
সিনেটর কিরক বলেন, আসাদের সেনাবাহিনীর হাতে বেসামরিক লোকজনের হত্যাকাণ্ডের জবাবে সিরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের অবরোধ আরোপ করা উচিত। অন্যদিকে সিনেটর লিবারম্যান বলেন, সিরিয়ায় বিক্ষোভকারীদের ওপর দমন-পীড়নের পর যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের পক্ষ থেকে কড়া ও দ্রুত জবাব দেওয়া উচিত।
লিবারম্যানসহ অপর দুই শীর্ষস্থানীয় রিপাবলিকান সিনেটর জন ম্যাককেইন ও লিন্ডসে গ্রাহাম গত সোমবার বলেন, সিরিয়ার বিভিন্ন শহরে ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর রমজানের আগে এসব হামলায় তাঁরা ক্ষুব্ধ।
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ ‘সব মনুষ্যত্ব’ হারিয়েছেন। এদিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের ওপর সিরিয়া সরকারের নিষ্ঠুর দমন-পীড়নের ব্যাপারে গত মঙ্গলবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক হয়েছে।
সিরিয়ার ক্রমাবনতিশীল সহিংসতার ব্যাপারে কঠোর অবস্থান নিতে চাপের মধ্যে রয়েছে ১৫ জাতির জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ।
যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়ার সঙ্গে বেশির ভাগ আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য নিষিদ্ধ করেছে। তবে বিদেশি কোম্পানির ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়নি।
ডেমোক্র্যাট সিনেটর ক্রিস্টেন গিলিব্রান্ড, রিপাবলিকান সিনেটর মার্ক কিরক ও স্বতন্ত্র সিনেটর জোসেফ লিবারম্যান সিরিয়া ও এর জ্বালানি খাতের সঙ্গে ব্যবসা করে, এমন কোম্পানির ওপর নতুন কিছু নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব করেছেন। তাঁরা বলেন, যেসব কোম্পানি সিরিয়ার জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করেছে, দেশটি থেকে তেল কিনে ও সিরিয়ার কাছে গাড়ির তেল বিক্রি করে, সেসব কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত।
মার্কিন এই তিন সিনেটরের বিবৃতিতে বলা হয়, সিরিয়ায় গণতান্ত্রিক উত্তরণ, সন্ত্রাসীদের প্রতি সমর্থন বন্ধ করা এবং পারমাণবিক কর্মসূচি, ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি ও গণবিধ্বংসী মারণাস্ত্রের বাণিজ্য বন্ধ না করা পর্যন্ত সিরিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত; যে ধরনের অবরোধ আরোপ করা হয়েছে ইরানের বিরুদ্ধে।
গিলিব্র্যান্ড বলেন, যত দিন পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকার ‘জনগণের গণতান্ত্রিক আহ্বানের প্রতি সাড়া’ না দেবে, তত দিন বৈশ্বিক অর্থনীতিতে সিরিয়ার কোনো ধরনের প্রবেশাধিকার থাকা উচিত নয়। সিরিয়ার সঙ্গে ব্যবসা করে, এ ধরনের যেকোনো কোম্পানিরও এ অধিকার থাকা উচিত নয়।
সিনেটর কিরক বলেন, আসাদের সেনাবাহিনীর হাতে বেসামরিক লোকজনের হত্যাকাণ্ডের জবাবে সিরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের অবরোধ আরোপ করা উচিত। অন্যদিকে সিনেটর লিবারম্যান বলেন, সিরিয়ায় বিক্ষোভকারীদের ওপর দমন-পীড়নের পর যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের পক্ষ থেকে কড়া ও দ্রুত জবাব দেওয়া উচিত।
লিবারম্যানসহ অপর দুই শীর্ষস্থানীয় রিপাবলিকান সিনেটর জন ম্যাককেইন ও লিন্ডসে গ্রাহাম গত সোমবার বলেন, সিরিয়ার বিভিন্ন শহরে ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর রমজানের আগে এসব হামলায় তাঁরা ক্ষুব্ধ।
No comments