জাপান নতুন পরমাণু তদারকি সংস্থা গঠন করবে
জাপান নতুন পরমাণুবিষয়ক তদারকি সংস্থা গঠন করছে। আগামীকাল শুক্রবার পরমাণুবিষয়ক নিরাপত্তার নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে নতুন পরিকল্পনা ঘোষণা করা হতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, এতে পরমাণুবিষয়ক প্রকল্পের নিরাপত্তার ওপর কড়াকড়ি আরোপ করা হবে।
পরমাণুবিষয়ক প্রকল্পে সবচেয়ে বড় বিপর্যয় প্রতিরোধে বর্তমান পরমাণুবিষয়ক তদারকি সংস্থা ব্যর্থ হওয়ায় সরকার এ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।
গণমাধ্যমের এক খবরে বলা হয়েছে, পরমাণুবিষয়ক সংকট মোকাবিলায় নিউক্লিয়ার অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সেফটি এজেন্সি (এনআইএসএ) ও সরকারের আরেকটি উপদেষ্টা কমিটিকে যৌথভাবে পরিবেশ সংস্থার নিয়ন্ত্রণে আনার পরিকল্পনা করছে সরকার।
ধারণা করা হচ্ছে, নতুন পরিকল্পগুনায় পরমাণুবিষয়ক প্রকল্পের নিরাপত্তা বিষয়ের ওপর জোর দেওয়া হবে। তবে বিশ্লেষকেরা হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেছেন, শুধু নিরাপত্তার ওপর কড়াকড়ি আরোপের মাধ্যমে পরমাণুবিষয়ক সংকট মোকাবিলা করা দুরূহ হবে। ক্রমে জনপ্রিয়তা হারাতে থাকা জাপানের পরমাণুবিষয়ক শিল্পের প্রতি জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব না-ও হতে পারে।
গত মার্চে ভূমিকম্প ও সুনামির আঘাতে জাপানের ফুকুশিমার দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটে। এতে পরমাণুবিষয়ক প্রকল্পের দুর্বল পরিকল্পনা ও নিরাপত্তাহীনতার ব্যাপারে জনগণ আস্থাহীনতায় ভুগছে।
পরমাণুবিষয়ক প্রকল্পে সবচেয়ে বড় বিপর্যয় প্রতিরোধে বর্তমান পরমাণুবিষয়ক তদারকি সংস্থা ব্যর্থ হওয়ায় সরকার এ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।
গণমাধ্যমের এক খবরে বলা হয়েছে, পরমাণুবিষয়ক সংকট মোকাবিলায় নিউক্লিয়ার অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সেফটি এজেন্সি (এনআইএসএ) ও সরকারের আরেকটি উপদেষ্টা কমিটিকে যৌথভাবে পরিবেশ সংস্থার নিয়ন্ত্রণে আনার পরিকল্পনা করছে সরকার।
ধারণা করা হচ্ছে, নতুন পরিকল্পগুনায় পরমাণুবিষয়ক প্রকল্পের নিরাপত্তা বিষয়ের ওপর জোর দেওয়া হবে। তবে বিশ্লেষকেরা হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেছেন, শুধু নিরাপত্তার ওপর কড়াকড়ি আরোপের মাধ্যমে পরমাণুবিষয়ক সংকট মোকাবিলা করা দুরূহ হবে। ক্রমে জনপ্রিয়তা হারাতে থাকা জাপানের পরমাণুবিষয়ক শিল্পের প্রতি জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব না-ও হতে পারে।
গত মার্চে ভূমিকম্প ও সুনামির আঘাতে জাপানের ফুকুশিমার দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটে। এতে পরমাণুবিষয়ক প্রকল্পের দুর্বল পরিকল্পনা ও নিরাপত্তাহীনতার ব্যাপারে জনগণ আস্থাহীনতায় ভুগছে।
No comments