ক্ষমা চাইলেন আলভেজ
ব্রাজিলের হলুদ জার্সি। প্যারাগুয়ের লাল-সাদা ডোরাকাটা। কিন্তু মাঠের পারফরম্যান্সে ব্রাজিলের হলুদ চোখ ধাঁধাল না। পরশু দুই দলকে আলাদা করল এই জার্সিরই রং। বল হারানো, এলোমেলো পাস আর সমন্বয়হীনতা—সব মিলিয়ে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলের সঙ্গে প্যারাগুয়ের তেমন ব্যবধান ছিল না।
ম্যাচ শেষেও ব্রাজিলকে ব্রাজিল মনে হয়নি। একমাত্র কোচ মানো মেনেজেসের কথায়ই ব্রাজিলিয়ান অহংবোধটা থাকল। মাঠের কুশীলব আলভেজ, এলানো, ফ্রেড, লুকাসদের কথায় তা ছিল না। প্যারাগুয়ের রক সান্তা ক্রুজ, লুকাস ব্যারিয়স, ক্রিস্টিয়ান রিভেরারা জয় হাতছাড়া করে হতাশ!
ব্রাজিলের খেলোয়াড়দের মিলিত সুর—কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে হলে আরও উন্নতি করতে হবে, ভুলগুলো শুধরে নিতে হবে। হারতে হারতে ড্র করে বাঁচার আনন্দই ধরা পড়ছে তাঁদের কথাবার্তায়। আর প্যারাগুয়ের খেলোয়াড়েরা পুড়ছেন জয় হাত ফসকে যাওয়ার হতাশায়। প্রায় জিতে যাওয়া ম্যাচটিতে শেষ মুহূর্তে ড্র করার কষ্ট ভুলতেই পারছেন না তাঁরা।
‘এই ম্যাচে হেরে যাওয়া আমাদের জন্য নিষ্ঠুর ফলই হতো। বেশির ভাগ সময়েই ম্যাচটি নিয়ন্ত্রণ করেছি আমরা’—ম্যাচ শেষে বলেছেন ব্রাজিল কোচ মানো মেনেজেস। যাঁর গোল বাঁচিয়েছে ব্রাজিলকে সেই সুপার সাব ফ্রেড এবং আরেক বদলি খেলোয়াড় এলানো ড্রতেই সন্তুষ্টি খুঁজছেন। ‘১-০-তে এগিয়ে গিয়েছিলাম আমরা। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে দুটি গোল খেয়েছি আমরা। তবে দল দারুণভাবে ফিরে এসেছে’—বলেছেন সান্তোস মিডফিল্ডার এলানো। ফ্রেডের কথা, ‘এ অবস্থায় ম্যাচের শেষে একটি গোল পাওয়া দারুণ।’
ড্রতে ‘জীবন’ ফিরে পেয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার কথাই ভাবছেন ব্রাজিল খেলোয়াড়েরা। দলের প্রয়োজনে গোল করতে পেরে দারুণ খুশি ফ্রেড। তাঁর ভাবনায় এখন কোয়ার্টার ফাইনাল, ‘এখন পরের রাউন্ডে যেতে হলে শেষ ম্যাচের আগে আমাদের উন্নতি করতে হবে।’ এলানো বলেছেন, ‘আমরা ঠিক পথেই আছি। এখন শুধু নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় উন্নতি করতে হবে।’ আলেসান্দ্রে পাতোর দাবী দল ধীরে ধীরে উন্নতি করছে, ‘আমাদের সমন্বয়টা হচ্ছে এবং উন্নতি করছি। এ ম্যাচে গোল অন্তত পেয়েছি। এখন ভালো ফল পেতে প্রয়োজন আরও উন্নতি।’
দানি আলভেজ আর কী বলবেন? তাঁর ভুলেই এগিয়ে যাওয়া গোলটি করেছে প্যারাগুয়ে। সতীর্থ-সমর্থকদের কাছে ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন বার্সেলোনা ডিফেন্ডার, ‘আমরা ভালো খেলছিলাম। কিন্তু সমতা ফেরানোর পর ওরাও ভালো খেলতে শুরু করে। আর এ সময়েই বাজে একটা ভুল করে বসি আমি। আমি ভুল স্বীকার করছি এবং আমার সতীর্থদের কাছে ক্ষমা চাইছি।’ আলভেজের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে গোলরক্ষক হুলিও সিজার ক্ষমা চেয়েছেন ব্রাজিলের সমর্থকদের কাছে।
প্যারাগুয়ে দলে শুধু আফসোস। ‘দারুণ একটি ম্যাচ খেলেছি আমরা। শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে ড্র করতে হয়েছে বলে সবাই হতাশ’—বলেছেন প্যারাগুয়ের প্রথম গোলদাতা ম্যানচেস্টার সিটি স্ট্রাইকার সান্তা ক্রুজ। বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের স্ট্রাইকার ব্যারিয়স হতাশ, ‘তিক্ত স্বাদ নিয়ে ম্যাচটি শেষ করলাম আমরা।’ উইঙ্গার মার্সেলো এস্টিগারিবিয়া নিজেদের ওপর বিরক্ত, ‘আমরা নিজেরাই নিজেদের বিরক্তির কারণ হয়েছি।’
ম্যাচ শেষেও ব্রাজিলকে ব্রাজিল মনে হয়নি। একমাত্র কোচ মানো মেনেজেসের কথায়ই ব্রাজিলিয়ান অহংবোধটা থাকল। মাঠের কুশীলব আলভেজ, এলানো, ফ্রেড, লুকাসদের কথায় তা ছিল না। প্যারাগুয়ের রক সান্তা ক্রুজ, লুকাস ব্যারিয়স, ক্রিস্টিয়ান রিভেরারা জয় হাতছাড়া করে হতাশ!
ব্রাজিলের খেলোয়াড়দের মিলিত সুর—কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে হলে আরও উন্নতি করতে হবে, ভুলগুলো শুধরে নিতে হবে। হারতে হারতে ড্র করে বাঁচার আনন্দই ধরা পড়ছে তাঁদের কথাবার্তায়। আর প্যারাগুয়ের খেলোয়াড়েরা পুড়ছেন জয় হাত ফসকে যাওয়ার হতাশায়। প্রায় জিতে যাওয়া ম্যাচটিতে শেষ মুহূর্তে ড্র করার কষ্ট ভুলতেই পারছেন না তাঁরা।
‘এই ম্যাচে হেরে যাওয়া আমাদের জন্য নিষ্ঠুর ফলই হতো। বেশির ভাগ সময়েই ম্যাচটি নিয়ন্ত্রণ করেছি আমরা’—ম্যাচ শেষে বলেছেন ব্রাজিল কোচ মানো মেনেজেস। যাঁর গোল বাঁচিয়েছে ব্রাজিলকে সেই সুপার সাব ফ্রেড এবং আরেক বদলি খেলোয়াড় এলানো ড্রতেই সন্তুষ্টি খুঁজছেন। ‘১-০-তে এগিয়ে গিয়েছিলাম আমরা। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে দুটি গোল খেয়েছি আমরা। তবে দল দারুণভাবে ফিরে এসেছে’—বলেছেন সান্তোস মিডফিল্ডার এলানো। ফ্রেডের কথা, ‘এ অবস্থায় ম্যাচের শেষে একটি গোল পাওয়া দারুণ।’
ড্রতে ‘জীবন’ ফিরে পেয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার কথাই ভাবছেন ব্রাজিল খেলোয়াড়েরা। দলের প্রয়োজনে গোল করতে পেরে দারুণ খুশি ফ্রেড। তাঁর ভাবনায় এখন কোয়ার্টার ফাইনাল, ‘এখন পরের রাউন্ডে যেতে হলে শেষ ম্যাচের আগে আমাদের উন্নতি করতে হবে।’ এলানো বলেছেন, ‘আমরা ঠিক পথেই আছি। এখন শুধু নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় উন্নতি করতে হবে।’ আলেসান্দ্রে পাতোর দাবী দল ধীরে ধীরে উন্নতি করছে, ‘আমাদের সমন্বয়টা হচ্ছে এবং উন্নতি করছি। এ ম্যাচে গোল অন্তত পেয়েছি। এখন ভালো ফল পেতে প্রয়োজন আরও উন্নতি।’
দানি আলভেজ আর কী বলবেন? তাঁর ভুলেই এগিয়ে যাওয়া গোলটি করেছে প্যারাগুয়ে। সতীর্থ-সমর্থকদের কাছে ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন বার্সেলোনা ডিফেন্ডার, ‘আমরা ভালো খেলছিলাম। কিন্তু সমতা ফেরানোর পর ওরাও ভালো খেলতে শুরু করে। আর এ সময়েই বাজে একটা ভুল করে বসি আমি। আমি ভুল স্বীকার করছি এবং আমার সতীর্থদের কাছে ক্ষমা চাইছি।’ আলভেজের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে গোলরক্ষক হুলিও সিজার ক্ষমা চেয়েছেন ব্রাজিলের সমর্থকদের কাছে।
প্যারাগুয়ে দলে শুধু আফসোস। ‘দারুণ একটি ম্যাচ খেলেছি আমরা। শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে ড্র করতে হয়েছে বলে সবাই হতাশ’—বলেছেন প্যারাগুয়ের প্রথম গোলদাতা ম্যানচেস্টার সিটি স্ট্রাইকার সান্তা ক্রুজ। বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের স্ট্রাইকার ব্যারিয়স হতাশ, ‘তিক্ত স্বাদ নিয়ে ম্যাচটি শেষ করলাম আমরা।’ উইঙ্গার মার্সেলো এস্টিগারিবিয়া নিজেদের ওপর বিরক্ত, ‘আমরা নিজেরাই নিজেদের বিরক্তির কারণ হয়েছি।’
No comments