দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন উপস্থিতি বজায় থাকবে
যুক্তরাষ্ট্রের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান মাইক মুলেন বলেছেন, ‘দক্ষিণ চীন সাগরে আমরা আমাদের উপস্থিতি বজায় রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ।’ তিনি আরও বলেন, বিতর্কিত জলসীমা নিয়ে এ অঞ্চলে গুরুতর সংঘাত সৃষ্টি হওয়ার বিষয়ে ওয়াশিংটন উদ্বিগ্ন।
চার দিনের চীন সফরের প্রথম দিনে গতকাল রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে মাইক মুলেন এসব কথা বলেন। সফরকালে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মির (পিএলও) চিফ অব দ্য জেনারেল স্টাফ চেন বিংদে এবং চীনা সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের তাঁর সঙ্গে বৈঠক করার কথা।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দক্ষিণ চীন সাগরের মালিকানা নিয়ে ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে চীন।
মাইক মুলেন বলেন, ‘আমার মতো অন্যরাও উদ্বিগ্ন যে দক্ষিণ চীন সাগরের মালিকানা নিয়ে চলমান বিতর্ক একটি ভুল বোঝাবুঝি ও বিপর্যয়ের সূত্রপাত করতে পারে, যা কেউই প্রত্যাশা করে না।’
চীনের ক্রমাগত সামরিক শক্তি বৃদ্ধি ও দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত জলসীমার বিষয়ে অস্থিরতা সত্ত্বেও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার সামরিক সম্পর্ক উন্নয়নের পথে এগিয়েছে এবং গত মাসে চীনের প্রভাবশালী সেনা কর্মকর্তার ওয়াশিংটন সফরের পরিপ্রেক্ষিতে মুলেনের এ সফরকে ইতিবাচক হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ফিলিপাইন ও ভিয়েতনাম ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাইও দক্ষিণ চীন সাগরে তাদের মালিকানা আছে বলে দাবি করছে। তবে চীনের দাবি, তাদের মালিকানাই বেশি।
চার দিনের চীন সফরের প্রথম দিনে গতকাল রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে মাইক মুলেন এসব কথা বলেন। সফরকালে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মির (পিএলও) চিফ অব দ্য জেনারেল স্টাফ চেন বিংদে এবং চীনা সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের তাঁর সঙ্গে বৈঠক করার কথা।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দক্ষিণ চীন সাগরের মালিকানা নিয়ে ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে চীন।
মাইক মুলেন বলেন, ‘আমার মতো অন্যরাও উদ্বিগ্ন যে দক্ষিণ চীন সাগরের মালিকানা নিয়ে চলমান বিতর্ক একটি ভুল বোঝাবুঝি ও বিপর্যয়ের সূত্রপাত করতে পারে, যা কেউই প্রত্যাশা করে না।’
চীনের ক্রমাগত সামরিক শক্তি বৃদ্ধি ও দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত জলসীমার বিষয়ে অস্থিরতা সত্ত্বেও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার সামরিক সম্পর্ক উন্নয়নের পথে এগিয়েছে এবং গত মাসে চীনের প্রভাবশালী সেনা কর্মকর্তার ওয়াশিংটন সফরের পরিপ্রেক্ষিতে মুলেনের এ সফরকে ইতিবাচক হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ফিলিপাইন ও ভিয়েতনাম ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাইও দক্ষিণ চীন সাগরে তাদের মালিকানা আছে বলে দাবি করছে। তবে চীনের দাবি, তাদের মালিকানাই বেশি।
No comments