মেসিদের জন্য কোস্টারিকাও বড় দল!
কোচ তিনি আসলেই কোন মাপের এ নিয়ে বিতর্ক হতে পারে অনেক। কিন্তু এটা সত্য, আলফিও বাসিলের অধীনে ধুঁকতে ধুঁকতে বাছাইপর্ব থেকেই বিদায় নেওয়ার শঙ্কায় পড়া আর্জেন্টিনা শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপের টিকিট পেয়েছিল ডিয়েগো ম্যারাডোনার হাত ধরেই। বর্তমানে দলের যে হাল, তাতে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত দলকে নিয়ে যাওয়াটাও এখন মনে হচ্ছে অনেক বড় অর্জন।
১৮ বছর পর শিরোপা জেতার স্বপ্ন নিয়ে মাঠে নামা আর্জেন্টিনা এখন যখন পরের রাউন্ডে কীভাবে উঠবে, সেই হিসাব করেই কূল পাচ্ছে না, সেই সময় খবর রটল, ম্যারাডোনা আসছেন, আসছেন ত্রাতা হয়ে! কোপায় আর্জেন্টিনার ভরাডুবি হলেই নাকি আবারও ম্যারাডোনার কাঁধে উঠবে দলের ভার। এমনই বলছেন কেউ কেউ। সর্বশেষ ১৯৯৩ সালে আর্জেন্টিনাকে কোপা জেতানো কোচ বাসিলেও বলছেন, ‘আমরা পরের রাউন্ডে যেতে না পারলে দেখা দেবে ভয়াবহ বিপর্যয়।’ অবশ্য প্রতিপক্ষ কোস্টারিকা বলেই বিজ্ঞ বাসিলে আশ্বস্ত হচ্ছেন, ‘এই ম্যাচটা আমাদের জেতারই কথা।’
জেতার কথা, কারণ কোস্টারিকার বিপক্ষে খেলে ৫ ম্যাচের কোনোটাতেই হারেনি আর্জেন্টিনা। অবশ্য দুটি ম্যাচ ড্র হয়েছিল। এই দুই ড্রয়ের একটি আবার সর্বশেষ সাক্ষাতেই, গত মার্চে। বলিভিয়ার সঙ্গেও যে আর্জেন্টিনা ড্র করে, তাদের জন্য কোস্টারিকা তো অনেক বড় প্রতিপক্ষ!
এমন মনে হচ্ছে পরিস্থিতির কারণেই। তবে পরিস্থিতি এবার পাল্টাবে বলেই বিশ্বাস সার্জিও বাতিস্তার। শুধু তা-ই নয়, প্রথম ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ার পর একরকম গোঁ ধরেই দল না পাল্টানো বাতিস্তা এখন সুর নরম করেছেন। বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিতই মিলছে। মেসিকে নিচে নামিয়ে প্লে-মেকারের ভূমিকায় খেলানো হতে পারে। বাসিলেও দিচ্ছেন সেই পরামর্শ, ‘ওকে আমি চিনি। মেসির পায়ে বল দিতেই হবে। কারণ ও বল না পেলে পাগল হয়ে ওঠে।’
কিন্তু মেসি পর্যন্ত বলই ঠেলতে পারছিলেন না মিডফিল্ডাররা। এবার মেসিই তাই মাঝমাঠের দায়িত্ব নিচ্ছেন। এখন পর্যন্ত আর্জেন্টিনার হয়ে একমাত্র গোলটি করা সার্জিও আগুয়েরোর সঙ্গে আক্রমণভাগে জুটি বাঁধছেন গত বিশ্বকাপে হ্যাটট্রিক করা গঞ্জালো হিগুয়েইন। প্রথম ম্যাচে ভালো খেলেও দ্বিতীয় ম্যাচে সুযোগ না পাওয়া অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়াও নামছেন। বড় ধরনের পরিবর্তনই আসছে একাদশে।
এটাই বলছে, দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে আর্জেন্টিনার। এ অবস্থা থেকে দল অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াবে বলে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন মেসিও, ‘আমি খুব ভালো অনুভব করছি। লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, দল পরের রাউন্ডে যাবে। আমরা এ অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়াব।’
মেসির কথাই যেন সত্যি হয়। কারণ জিতলে কোয়ার্টার ফাইনাল যতটা নিশ্চিত, ততটাই অনিশ্চিত ম্যাচটা ড্র করলে কিংবা হেরে গেলে।
১৮ বছর পর শিরোপা জেতার স্বপ্ন নিয়ে মাঠে নামা আর্জেন্টিনা এখন যখন পরের রাউন্ডে কীভাবে উঠবে, সেই হিসাব করেই কূল পাচ্ছে না, সেই সময় খবর রটল, ম্যারাডোনা আসছেন, আসছেন ত্রাতা হয়ে! কোপায় আর্জেন্টিনার ভরাডুবি হলেই নাকি আবারও ম্যারাডোনার কাঁধে উঠবে দলের ভার। এমনই বলছেন কেউ কেউ। সর্বশেষ ১৯৯৩ সালে আর্জেন্টিনাকে কোপা জেতানো কোচ বাসিলেও বলছেন, ‘আমরা পরের রাউন্ডে যেতে না পারলে দেখা দেবে ভয়াবহ বিপর্যয়।’ অবশ্য প্রতিপক্ষ কোস্টারিকা বলেই বিজ্ঞ বাসিলে আশ্বস্ত হচ্ছেন, ‘এই ম্যাচটা আমাদের জেতারই কথা।’
জেতার কথা, কারণ কোস্টারিকার বিপক্ষে খেলে ৫ ম্যাচের কোনোটাতেই হারেনি আর্জেন্টিনা। অবশ্য দুটি ম্যাচ ড্র হয়েছিল। এই দুই ড্রয়ের একটি আবার সর্বশেষ সাক্ষাতেই, গত মার্চে। বলিভিয়ার সঙ্গেও যে আর্জেন্টিনা ড্র করে, তাদের জন্য কোস্টারিকা তো অনেক বড় প্রতিপক্ষ!
এমন মনে হচ্ছে পরিস্থিতির কারণেই। তবে পরিস্থিতি এবার পাল্টাবে বলেই বিশ্বাস সার্জিও বাতিস্তার। শুধু তা-ই নয়, প্রথম ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ার পর একরকম গোঁ ধরেই দল না পাল্টানো বাতিস্তা এখন সুর নরম করেছেন। বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিতই মিলছে। মেসিকে নিচে নামিয়ে প্লে-মেকারের ভূমিকায় খেলানো হতে পারে। বাসিলেও দিচ্ছেন সেই পরামর্শ, ‘ওকে আমি চিনি। মেসির পায়ে বল দিতেই হবে। কারণ ও বল না পেলে পাগল হয়ে ওঠে।’
কিন্তু মেসি পর্যন্ত বলই ঠেলতে পারছিলেন না মিডফিল্ডাররা। এবার মেসিই তাই মাঝমাঠের দায়িত্ব নিচ্ছেন। এখন পর্যন্ত আর্জেন্টিনার হয়ে একমাত্র গোলটি করা সার্জিও আগুয়েরোর সঙ্গে আক্রমণভাগে জুটি বাঁধছেন গত বিশ্বকাপে হ্যাটট্রিক করা গঞ্জালো হিগুয়েইন। প্রথম ম্যাচে ভালো খেলেও দ্বিতীয় ম্যাচে সুযোগ না পাওয়া অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়াও নামছেন। বড় ধরনের পরিবর্তনই আসছে একাদশে।
এটাই বলছে, দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে আর্জেন্টিনার। এ অবস্থা থেকে দল অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াবে বলে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন মেসিও, ‘আমি খুব ভালো অনুভব করছি। লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, দল পরের রাউন্ডে যাবে। আমরা এ অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়াব।’
মেসির কথাই যেন সত্যি হয়। কারণ জিতলে কোয়ার্টার ফাইনাল যতটা নিশ্চিত, ততটাই অনিশ্চিত ম্যাচটা ড্র করলে কিংবা হেরে গেলে।
No comments