আল-কায়েদাকে কৌশলগতভাবে পরাজিত করা সম্ভব
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লিওন প্যানেট্টা বলেছেন, আল-কায়েদাকে কৌশলগতভাবে পরাজিত করা সম্ভব। তবে এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে আল-কায়েদা ও এর সহযোগী গোষ্ঠীগুলোর ২০ জনের মতো নেতাকে হত্যা কিংবা আটক করতে হবে।
গতকাল রোববার ঝটিকা সফরে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল পৌঁছার আগে মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইয়ের সাবেক প্রধান প্যানেট্টা সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। ১ জুলাই দায়িত্ব নেওয়ার পর এটাই তাঁর প্রথম আফগানিস্তান সফর। গত জুন মাস পর্যন্ত তিনি সিআইএ প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন।
আফগানিস্তান পৌঁছার পর প্যানেট্টা হেলমান্দ প্রদেশে একটি অস্থায়ী হাসপাতাল পরিদর্শন করেন এবং মার্কিন সেনাদের সঙ্গে কথা বলেন। চলতি মাসেই আফগানিস্তানে নিয়োজিত শীর্ষ মার্কিন কমান্ডার জেনারেল ডেভিড পেট্রাউসের দায়িত্ব ছাড়ার কথা। আগামী সেপ্টেম্বর মাসে তাঁর সিআইএর প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণের কথা রয়েছে।
আফগানিস্তান সফরে প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন প্যানেট্টা। বৈঠকে আফগান নিরাপত্তার দায়িত্ব সে দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে হস্তান্তরের অংশ হিসেবে ন্যাটোর অধীনে থাকা কয়েকটি জায়গার নিরাপত্তার দায়িত্ব আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে হস্তান্তর প্রক্রিয়ার বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। চলতি মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে এ প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ঘোষণা দিয়েছেন, ২০১৪ সালের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়াকে সামনে রেখে চলতি বছর সেখান থেকে ১০ হাজার সেনা প্রত্যাহার করা হবে এবং আগামী বছরের সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ আরও ২৩ হাজার সেনা প্রত্যাহার করা হবে।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, পাকিস্তানে মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর থেকে পাকিস্তান, ইয়েমেন, সোমালিয়া ও উত্তর আফ্রিকায় সংগঠনটির ১০ থেকে ২০ জন শীর্ষস্থানীয় নেতাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। গত মে মাসের শুরুর দিকে রাজধানী ইসলামাবাদের কাছে অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে নিহত হন বিন লাদেন।
লিওন প্যানেট্টা বলেন, ‘আমরা যদি আল-কায়েদার ওই নেতাদের নাগাল পাই, তাহলে আমরা সংগঠনটিকে কৌশলগতভাবে পরাজিত করতে পারব বলে আমার ধারণা।’ তিনি আরও বলেন, ‘অবশ্যই বিন লাদেনের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার মাধ্যমে আমরা একটা ভালো শুরু করতে পেরেছি। সিআইয়ের দায়িত্ব পালনের সময় আমি আমার যোগ্যতা সম্পর্কে আস্থাশীল ছিলাম এবং এ যোগ্যতার ভিত্তিতে আমি বলতে পারি, আমরা আল-কায়েদাকে কৌশলগতভাবে পরাজিত করার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছি।
গতকাল রোববার ঝটিকা সফরে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল পৌঁছার আগে মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইয়ের সাবেক প্রধান প্যানেট্টা সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। ১ জুলাই দায়িত্ব নেওয়ার পর এটাই তাঁর প্রথম আফগানিস্তান সফর। গত জুন মাস পর্যন্ত তিনি সিআইএ প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন।
আফগানিস্তান পৌঁছার পর প্যানেট্টা হেলমান্দ প্রদেশে একটি অস্থায়ী হাসপাতাল পরিদর্শন করেন এবং মার্কিন সেনাদের সঙ্গে কথা বলেন। চলতি মাসেই আফগানিস্তানে নিয়োজিত শীর্ষ মার্কিন কমান্ডার জেনারেল ডেভিড পেট্রাউসের দায়িত্ব ছাড়ার কথা। আগামী সেপ্টেম্বর মাসে তাঁর সিআইএর প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণের কথা রয়েছে।
আফগানিস্তান সফরে প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন প্যানেট্টা। বৈঠকে আফগান নিরাপত্তার দায়িত্ব সে দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে হস্তান্তরের অংশ হিসেবে ন্যাটোর অধীনে থাকা কয়েকটি জায়গার নিরাপত্তার দায়িত্ব আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে হস্তান্তর প্রক্রিয়ার বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। চলতি মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে এ প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ঘোষণা দিয়েছেন, ২০১৪ সালের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়াকে সামনে রেখে চলতি বছর সেখান থেকে ১০ হাজার সেনা প্রত্যাহার করা হবে এবং আগামী বছরের সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ আরও ২৩ হাজার সেনা প্রত্যাহার করা হবে।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, পাকিস্তানে মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর থেকে পাকিস্তান, ইয়েমেন, সোমালিয়া ও উত্তর আফ্রিকায় সংগঠনটির ১০ থেকে ২০ জন শীর্ষস্থানীয় নেতাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। গত মে মাসের শুরুর দিকে রাজধানী ইসলামাবাদের কাছে অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে নিহত হন বিন লাদেন।
লিওন প্যানেট্টা বলেন, ‘আমরা যদি আল-কায়েদার ওই নেতাদের নাগাল পাই, তাহলে আমরা সংগঠনটিকে কৌশলগতভাবে পরাজিত করতে পারব বলে আমার ধারণা।’ তিনি আরও বলেন, ‘অবশ্যই বিন লাদেনের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার মাধ্যমে আমরা একটা ভালো শুরু করতে পেরেছি। সিআইয়ের দায়িত্ব পালনের সময় আমি আমার যোগ্যতা সম্পর্কে আস্থাশীল ছিলাম এবং এ যোগ্যতার ভিত্তিতে আমি বলতে পারি, আমরা আল-কায়েদাকে কৌশলগতভাবে পরাজিত করার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছি।
No comments