বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন মুসা কুসা
লিবিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মুসা কুসা যুক্তরাজ্য ও আন্তর্জাতিক বিচারব্যবস্থা থেকে রেহাই পাবেন না। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ এ কথা জানিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। উইলিয়াম হেগ বলেছেন, ‘কুসাকে যুক্তরাজ্য সরকার বা আন্তর্জাতিক বিচারব্যবস্থা থেকে রেহাই দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়নি।’ ১৯৮৮ সালে লকারবির আকাশে বিমান হামলার বিষয়ে কুসাকে আনুষ্ঠানিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
হেগ আরও বলেন, ‘মুয়াম্মার গাদ্দাফির শাসন অচিরেই ভেঙে পড়বে।’ ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী গাদ্দাফির অনুগতদের মুসা কুসার পথ অনুসরণ করারও আহ্বান জানান।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ কর্মকর্তারা কুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
এদিকে স্কটল্যান্ডের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, লকারবি বিমান হামলার বিষয়ে তাঁরা আনুষ্ঠানিকভাবে কুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। ওই সময় কুসা গাদ্দাফির গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। এই বিমান হামলায় তাঁর হাত রয়েছে বলে অভিযোগ আছে।
মুসা কুসা গত বুধবার রাতে গাদ্দাফিকে ত্যাগ করে যুক্তরাজ্যে যান। তিনি ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের জানান, তিনি আর লিবিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী নন। মুসা কুসা গাদ্দাফির বিশ্বস্ত সহযোগী হিসেবেই সবার কাছে পরিচিত ছিলেন।
হেগ আরও বলেন, ‘মুয়াম্মার গাদ্দাফির শাসন অচিরেই ভেঙে পড়বে।’ ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী গাদ্দাফির অনুগতদের মুসা কুসার পথ অনুসরণ করারও আহ্বান জানান।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ কর্মকর্তারা কুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
এদিকে স্কটল্যান্ডের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, লকারবি বিমান হামলার বিষয়ে তাঁরা আনুষ্ঠানিকভাবে কুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। ওই সময় কুসা গাদ্দাফির গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। এই বিমান হামলায় তাঁর হাত রয়েছে বলে অভিযোগ আছে।
মুসা কুসা গত বুধবার রাতে গাদ্দাফিকে ত্যাগ করে যুক্তরাজ্যে যান। তিনি ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের জানান, তিনি আর লিবিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী নন। মুসা কুসা গাদ্দাফির বিশ্বস্ত সহযোগী হিসেবেই সবার কাছে পরিচিত ছিলেন।
No comments