সেদিনের সেই বলবয়
১৯৮৭ সালের ৫ নভেম্বর। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনাল। মুখোমুখি ভারত-ইংল্যান্ড। ইংলিশ ওপেনার গ্রাহাম গুচ একের পর এক সুইপ করে বল আছড়ে ফেলছিলেন সীমানার বাইরে। আর সীমানা পেরোনো বল কুড়িয়ে ভারতীয় ফিল্ডারদের হাতে তুলে দিচ্ছিলেন ১৪ বছরের এক কিশোর। সঙ্গে ছিল প্রিয় বন্ধু বিনোদ কাম্বলি। কিশোরের হতাশা আরও বেড়ে যায় ম্যাচ শেষে। তার হূদয়ে স্বপ্নভঙ্গের বেদনা জাগিয়ে ভারতকে হারিয়ে ইংল্যান্ড উঠে যায় ফাইনালে।
২৪ বছর পেরিয়ে আজ আবার বিশ্ব ক্রিকেট তাকিয়ে মুম্বাইয়ের সেই ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের দিকে। ওয়াংখেড়েতে আজ বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলছে ভারত-শ্রীলঙ্কা। বিস্ময়করভাবে ওয়াংখেড়ে আজও দৃশ্যপটে সেই কিশোর।
সেদিনের সেই বলবয়ই আজকের শচীন রমেশ টেন্ডুলকার। ক্রিকেটীয় সব পাহাড়-পর্বত ডিঙিয়ে আজ যিনি অমরত্বের আসনে। সব প্রাপ্তির আড়ালে ক্রিকেটের বিস্ময় টেন্ডুলকারের অতৃপ্তি একটাই, বিশ্বকাপ ট্রফিটা একবার হাতে তুলে উচিয়ে ধরা। আজ তাঁর এই অতৃপ্তি মেটানোর দিন।
২৪ বছর আগে ভারতের পরাজয় দেখে চোখের জল ফেলা ছাড়া করার কিছু ছিল না। সময়ের স্রোতে আজ ভারতের বিশ্বকাপ-ভাগ্যের অনেকটাই তাঁর হাতে। ওয়াংখেড়েতে এদিন তিনিই কেন্দ্রীয় চরিত্র। সেদিনের বলবয় টেন্ডুলকারের হাতেই শোভা পেতে পারে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের স্মারক, বিশ্বকাপ ট্রফি। ক্রিকেট-বিধাতার মহিমা সত্যিই বোঝা দায়।
২৪ বছর পেরিয়ে আজ আবার বিশ্ব ক্রিকেট তাকিয়ে মুম্বাইয়ের সেই ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের দিকে। ওয়াংখেড়েতে আজ বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলছে ভারত-শ্রীলঙ্কা। বিস্ময়করভাবে ওয়াংখেড়ে আজও দৃশ্যপটে সেই কিশোর।
সেদিনের সেই বলবয়ই আজকের শচীন রমেশ টেন্ডুলকার। ক্রিকেটীয় সব পাহাড়-পর্বত ডিঙিয়ে আজ যিনি অমরত্বের আসনে। সব প্রাপ্তির আড়ালে ক্রিকেটের বিস্ময় টেন্ডুলকারের অতৃপ্তি একটাই, বিশ্বকাপ ট্রফিটা একবার হাতে তুলে উচিয়ে ধরা। আজ তাঁর এই অতৃপ্তি মেটানোর দিন।
২৪ বছর আগে ভারতের পরাজয় দেখে চোখের জল ফেলা ছাড়া করার কিছু ছিল না। সময়ের স্রোতে আজ ভারতের বিশ্বকাপ-ভাগ্যের অনেকটাই তাঁর হাতে। ওয়াংখেড়েতে এদিন তিনিই কেন্দ্রীয় চরিত্র। সেদিনের বলবয় টেন্ডুলকারের হাতেই শোভা পেতে পারে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের স্মারক, বিশ্বকাপ ট্রফি। ক্রিকেট-বিধাতার মহিমা সত্যিই বোঝা দায়।
No comments