ফুলে বরণ আফ্রিদিদের
ঝরল পুষ্পবৃষ্টি। মুখে ছিল প্রশংসা। পাকিস্তান শহীদ আফ্রিদিদের বরণ করে নিল এভাবেই। পাকিস্তান বুঝি বিশ্বজয় করে ফিরেছে—করাচি বা লাহোরের বিমানবন্দরে কাল ভিনদেশিদের এমন বিভ্রান্তিতেই পড়ে যাওয়াই ছিল স্বাভাবিক!
বিশ্বজয় নয়, পাকিস্তান বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল হেরে ফিরেছে। হারটা তাও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কাছে। তবু তাদের জন্য এমন বরণডালা! বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়, এই কি সেই পাকিস্তান? ব্যর্থ হয়ে ফিরলে যে পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের ভাগ্যে জুটত শুধুই কাঁটার আঘাত!
পাকিস্তানের মানুষের এবার বদলে যাওয়ার কারণ আছে।
বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে পাকিস্তান দল তাদের কাঁধে বয়ে নিয়ে গিয়েছিল বিতর্কের বোঝা। স্পট ফিক্সিং, দলের শৃঙ্খলাজনিত সমস্যা; মোটামুটি কথা, ক্রিকেট দল ছিল সমালোচনাবিক্ষত। এ অবস্থায় আফ্রিদিরা সেমিফাইনালে উঠেছেন, এতেই খুশি পাকিস্তানের মানুষ।
পাকিস্তান দলকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে ছুটে গিয়েছিল সাধারণ মানুষ, ছুটে গিয়েছিলেন রাজনৈতিক নেতারা। পাকিস্তানের কয়েকজন মন্ত্রী পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী শাহবাজ শরীফের নেতৃত্বে গিয়েছিলেন বিমানবন্দরে। বিষয়টি খুবই ভালো লেগেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ইজাজ বাটের, ‘আমাদের ক্রিকেটের ইতিহাসে এটা অভূতপূর্ব এক নিদর্শন। মুখ্যমন্ত্রী নিজে এসে খেলোয়াড়দের স্বাগত জানানোর উদ্যোগ নিয়েছেন।’ ৫ এপ্রিল পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের আরও সমারোহে অভ্যর্থনা জানানো হবে, বলেছেন শাহবাজ।
করাচি বিমানবন্দর থেকে আফ্রিদির বাড়ি ফেরার পথে প্রায় ১০ কিলোমিটার জুড়ে দাঁড়িয়ে ছিল মানুষ। হাত নেড়ে তারা পাকিস্তান অধিনায়ককে জানিয়েছে শুভেচ্ছা। আফ্রিদিও খুশি। তার পরও তাঁর অস্বস্তির কাঁটার বিঁধছিল সেমিফাইনালের আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিকের কথা। সেই যে মন্ত্রী বলেছিলেন, ‘তোমরা ম্যাচ গড়াপেটা কোরো না।’ আফ্রিদি বলেছেন ওই কথা বলার সময় ওটা ছিল না। বিশ্বকাপের মাঝপথে শোয়েব আখতারের অবসর ঘোষণাও দলে প্রভাব ফেলেছে বলে মনে করেন অধিনায়ক।
বিশ্বকাপ শেষ, এবার নতুন মিশনে নামবে পাকিস্তান। ১৮ এপ্রিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর দিয়েই তা শুরু। এই সফরে বিশ্রাম চান আফ্রিদি।
বিশ্বজয় নয়, পাকিস্তান বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল হেরে ফিরেছে। হারটা তাও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কাছে। তবু তাদের জন্য এমন বরণডালা! বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়, এই কি সেই পাকিস্তান? ব্যর্থ হয়ে ফিরলে যে পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের ভাগ্যে জুটত শুধুই কাঁটার আঘাত!
পাকিস্তানের মানুষের এবার বদলে যাওয়ার কারণ আছে।
বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে পাকিস্তান দল তাদের কাঁধে বয়ে নিয়ে গিয়েছিল বিতর্কের বোঝা। স্পট ফিক্সিং, দলের শৃঙ্খলাজনিত সমস্যা; মোটামুটি কথা, ক্রিকেট দল ছিল সমালোচনাবিক্ষত। এ অবস্থায় আফ্রিদিরা সেমিফাইনালে উঠেছেন, এতেই খুশি পাকিস্তানের মানুষ।
পাকিস্তান দলকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে ছুটে গিয়েছিল সাধারণ মানুষ, ছুটে গিয়েছিলেন রাজনৈতিক নেতারা। পাকিস্তানের কয়েকজন মন্ত্রী পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী শাহবাজ শরীফের নেতৃত্বে গিয়েছিলেন বিমানবন্দরে। বিষয়টি খুবই ভালো লেগেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ইজাজ বাটের, ‘আমাদের ক্রিকেটের ইতিহাসে এটা অভূতপূর্ব এক নিদর্শন। মুখ্যমন্ত্রী নিজে এসে খেলোয়াড়দের স্বাগত জানানোর উদ্যোগ নিয়েছেন।’ ৫ এপ্রিল পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের আরও সমারোহে অভ্যর্থনা জানানো হবে, বলেছেন শাহবাজ।
করাচি বিমানবন্দর থেকে আফ্রিদির বাড়ি ফেরার পথে প্রায় ১০ কিলোমিটার জুড়ে দাঁড়িয়ে ছিল মানুষ। হাত নেড়ে তারা পাকিস্তান অধিনায়ককে জানিয়েছে শুভেচ্ছা। আফ্রিদিও খুশি। তার পরও তাঁর অস্বস্তির কাঁটার বিঁধছিল সেমিফাইনালের আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিকের কথা। সেই যে মন্ত্রী বলেছিলেন, ‘তোমরা ম্যাচ গড়াপেটা কোরো না।’ আফ্রিদি বলেছেন ওই কথা বলার সময় ওটা ছিল না। বিশ্বকাপের মাঝপথে শোয়েব আখতারের অবসর ঘোষণাও দলে প্রভাব ফেলেছে বলে মনে করেন অধিনায়ক।
বিশ্বকাপ শেষ, এবার নতুন মিশনে নামবে পাকিস্তান। ১৮ এপ্রিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর দিয়েই তা শুরু। এই সফরে বিশ্রাম চান আফ্রিদি।
No comments