তদন্ত প্রতিবেদনের পর পদক্ষেপের সুপারিশ
পুঁজিবাজারে কারসাজি তদন্তে গঠিত কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার আগ পর্যন্ত বুক বিল্ডিং পদ্ধতির কার্যক্রম স্থগিত রাখাসহ পদ্ধতিটি সংশোধনের উদ্যোগ থেকে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (এসইসি) বিরত থাকার দাবি জানিয়েছেন বাজার-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নেতারা।
এসইসির উদ্যোগে আয়োজিত বুক বিল্ডিং পদ্ধতির সংশোধন নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় গতকাল সোমবার তাঁরা আনুষ্ঠানিকভাবে এ অভিমত ও দাবি জানান।
এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। এ সময় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমদ, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম, বাংলাদেশ পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সালমান এফ রহমান এবং মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিসহ প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ফখরউদ্দিন আলী আহমদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশের পর এ ব্যাপারে কমিটির কোনো সুপারিশ থাকলে সে অনুযায়ী বুক বিল্ডিং পদ্ধতি সংশোধন করার কথা এসইসিকে বলেছি।’
আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমান প্রেক্ষাপটে বুক বিল্ডিং পদ্ধতি যে বন্ধ রয়েছে তা আপাতত অব্যাহত থাকুক, এটাই আমাদের সম্মিলিত অভিমত।’
তিনি বলেন, তদন্ত কমিটি বুক বিল্ডিং পদ্ধতি কীভাবে বাজারে সমস্যা সৃষ্টি করেছে বা আদৌ করেছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে। সুতরাং তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে যথাযথ সুপারিশ এলে সেটা পর্যালোচনা করে পদ্ধতি সংশোধনের চিন্তাভাবনা করা যাবে।
আহসানুল ইসলাম অবশ্য বলেন, ‘বাজার স্থিতিশীল করতে বুক বিল্ডিং পদ্ধতির প্রয়োজন রয়েছে। তবে বুক বিল্ডিংয়ে শেয়ারের মূল্য স্থির করে দেওয়ার কোনো নিয়ম থাকুক সেটাও আমরা চাই না। এ পদ্ধতিতে শেয়ারের মূল্য কী হবে, সেটা বাজার শক্তির ওপর ছেড়ে দেওয়া উচিত। বর্তমান আইন অনুযায়ী কোনো কোম্পানি স্থির মূল্য পদ্ধতিতে আসতে চাইলে আসতে পারবে।’
এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড ও এমআই সিমেন্টের তালিকাভুক্তির ব্যাপারে আহসানুল ইসলাম বলেন, কোম্পানির পক্ষ থেকে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি আইনত বৈধ নয়। বরং সঠিক পুনঃক্রয় নীতি অনুযায়ী আসতে চাইলে তারা আসতে পারবে।
এদিকে গতকাল এসইসি এমআই সিমেন্টের তালিকাভুক্তির মেয়াদ ১৪ দিন বাড়িয়েছে। নিয়মানুযায়ী প্রাথমিক শেয়ারের বিপরীতে চাঁদা গ্রহণের (সাবস্ক্রিপশন) শেষ হওয়ার ৭৫ দিনের মধ্যে তালিকাভুক্ত হতে হয়। এ নিয়মানুযায়ী গতকাল কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে বলে এসইসি জানিয়েছে।
এসইসির উদ্যোগে আয়োজিত বুক বিল্ডিং পদ্ধতির সংশোধন নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় গতকাল সোমবার তাঁরা আনুষ্ঠানিকভাবে এ অভিমত ও দাবি জানান।
এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। এ সময় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমদ, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম, বাংলাদেশ পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সালমান এফ রহমান এবং মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিসহ প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ফখরউদ্দিন আলী আহমদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশের পর এ ব্যাপারে কমিটির কোনো সুপারিশ থাকলে সে অনুযায়ী বুক বিল্ডিং পদ্ধতি সংশোধন করার কথা এসইসিকে বলেছি।’
আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমান প্রেক্ষাপটে বুক বিল্ডিং পদ্ধতি যে বন্ধ রয়েছে তা আপাতত অব্যাহত থাকুক, এটাই আমাদের সম্মিলিত অভিমত।’
তিনি বলেন, তদন্ত কমিটি বুক বিল্ডিং পদ্ধতি কীভাবে বাজারে সমস্যা সৃষ্টি করেছে বা আদৌ করেছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে। সুতরাং তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে যথাযথ সুপারিশ এলে সেটা পর্যালোচনা করে পদ্ধতি সংশোধনের চিন্তাভাবনা করা যাবে।
আহসানুল ইসলাম অবশ্য বলেন, ‘বাজার স্থিতিশীল করতে বুক বিল্ডিং পদ্ধতির প্রয়োজন রয়েছে। তবে বুক বিল্ডিংয়ে শেয়ারের মূল্য স্থির করে দেওয়ার কোনো নিয়ম থাকুক সেটাও আমরা চাই না। এ পদ্ধতিতে শেয়ারের মূল্য কী হবে, সেটা বাজার শক্তির ওপর ছেড়ে দেওয়া উচিত। বর্তমান আইন অনুযায়ী কোনো কোম্পানি স্থির মূল্য পদ্ধতিতে আসতে চাইলে আসতে পারবে।’
এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড ও এমআই সিমেন্টের তালিকাভুক্তির ব্যাপারে আহসানুল ইসলাম বলেন, কোম্পানির পক্ষ থেকে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি আইনত বৈধ নয়। বরং সঠিক পুনঃক্রয় নীতি অনুযায়ী আসতে চাইলে তারা আসতে পারবে।
এদিকে গতকাল এসইসি এমআই সিমেন্টের তালিকাভুক্তির মেয়াদ ১৪ দিন বাড়িয়েছে। নিয়মানুযায়ী প্রাথমিক শেয়ারের বিপরীতে চাঁদা গ্রহণের (সাবস্ক্রিপশন) শেষ হওয়ার ৭৫ দিনের মধ্যে তালিকাভুক্ত হতে হয়। এ নিয়মানুযায়ী গতকাল কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে বলে এসইসি জানিয়েছে।
No comments