ধনী দেশগুলোতে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা কমেছে
বিশ্বের ধনী দেশগুলোতে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা গত বছর হ্রাস পেয়েছে। বিশেষ করে ইউরোপের দক্ষিণাঞ্চলে আফ্রিকা কিংবা এশিয়া থেকে যাওয়া মানুষের প্রবাহ এক-তৃতীয়াংশ কমেছে। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর গতকাল সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে।
ইউএনএইচসিআরের নতুন তথ্য অনুযায়ী, গত বছর তিন লাখ ৫৮ হাজার ৮০০ জন প্রার্থী আশ্রয়ের জন্য ৪৪টি শিল্পোন্নত দেশে আবেদন করেছে। এ সংখ্যাটা ২০০৮ কিংবা ২০০৯ সালের তুলনায় পাঁচ শতাংশ কম। আর এক দশক আগের তুলনায় সংখ্যাটা ৪০ শতাংশেরও বেশি কম। গত দশকে এ সংখ্যাটা চতুর্থ সর্বনিম্ন।
ইউএন হাইকমিশনার ফর রিফুজিস অ্যান্টোনিও কিউটারেস বলেন, আশ্রয় চাওয়ার বৈশ্বিক গতি পরিবর্তিত হচ্ছে। তবে মুষ্টিমেয় কয়েকটি শিল্পোন্নত দেশে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন, ‘আশ্রয়প্রার্থীদের নিজ নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ কারণ কিংবা গমনেচ্ছু দেশের কঠোর নিয়মকানুনের জন্য এটা হচ্ছে কি না তা আমাদের পরীক্ষা করে দেখতে হবে।’
ইউএনএইচসিআর জানায়, ইউরোপের ভূ-মধ্যসাগরের উপকূলবর্তী আলবেনিয়া, সাইপ্রাস, গ্রিস, ইতালি, মাল্টা, পর্তুগাল, স্পেন ও তুরস্কে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক আশ্রয়প্রার্থী কমে যাওয়ার তথ্য রেকর্ড করা হয়েছে। তবে জার্মানি, সুইডেন, ডেনমার্ক, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে।
ইউএনএইচসিআরের নতুন তথ্য অনুযায়ী, গত বছর তিন লাখ ৫৮ হাজার ৮০০ জন প্রার্থী আশ্রয়ের জন্য ৪৪টি শিল্পোন্নত দেশে আবেদন করেছে। এ সংখ্যাটা ২০০৮ কিংবা ২০০৯ সালের তুলনায় পাঁচ শতাংশ কম। আর এক দশক আগের তুলনায় সংখ্যাটা ৪০ শতাংশেরও বেশি কম। গত দশকে এ সংখ্যাটা চতুর্থ সর্বনিম্ন।
ইউএন হাইকমিশনার ফর রিফুজিস অ্যান্টোনিও কিউটারেস বলেন, আশ্রয় চাওয়ার বৈশ্বিক গতি পরিবর্তিত হচ্ছে। তবে মুষ্টিমেয় কয়েকটি শিল্পোন্নত দেশে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন, ‘আশ্রয়প্রার্থীদের নিজ নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ কারণ কিংবা গমনেচ্ছু দেশের কঠোর নিয়মকানুনের জন্য এটা হচ্ছে কি না তা আমাদের পরীক্ষা করে দেখতে হবে।’
ইউএনএইচসিআর জানায়, ইউরোপের ভূ-মধ্যসাগরের উপকূলবর্তী আলবেনিয়া, সাইপ্রাস, গ্রিস, ইতালি, মাল্টা, পর্তুগাল, স্পেন ও তুরস্কে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক আশ্রয়প্রার্থী কমে যাওয়ার তথ্য রেকর্ড করা হয়েছে। তবে জার্মানি, সুইডেন, ডেনমার্ক, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে।
No comments