গাছের পুষ্টি জোগাচ্ছে স্যামন মাছ!
গাছের পুষ্টি জোগাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে প্রশান্ত মহাসাগরীয় স্যামন মাছ। এমন দাবি কানাডার একদল গবেষকের। বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী সায়েন্স-এ প্রকাশিত নিবন্ধে তাঁরা এ তথ্য পাওয়ার কথা দাবি করেন।
গবেষকদের ভাষ্য, কানাডায় অবস্থিত বৃষ্টিবহুল ক্রান্তীয় অঞ্চলের বনভূমি (রেইন ফরেস্ট) গ্রেট বিয়ারের একটি বিশাল এলাকার উর্বরতা রক্ষায় ভূমিকা রাখছে শিকারি প্রাণীর হামলায় মারা পড়া এসব স্যামন। কানাডার সাইমন ফ্রেসার বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন অধ্যাপক এই গবেষণা চালান।
গবেষকেরা বলেন, কানাডার উপকূলীয় ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার ওই বিশাল বনভূমির মধ্য দিয়ে ছোটবড় বেশ কিছু নদী বয়ে গেছে। প্রশান্ত মহাসাগরের সঙ্গে এসব নদীর সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে।
গবেষক জন রেনল্ডস বলেন, ডিম ছাড়ার সময় হলে সাগর থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে স্যামন এসব নদীতে আসে। নদীর অগভীর স্বচ্ছ জলে সাঁতার কেটে যাওয়ার সময় আশপাশের জঙ্গল থেকে আসা নেকড়ে ও ভালুকের শিকারে পরিণত হয় অনেক মাছ। আরও কিছু বন্যপ্রাণী এসব মাছ শিকার করে। খাওয়া শেষে প্রাণীগুলো স্যামনের যেসব উচ্ছিষ্ট ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখে, তা মাটিতে মিশে নাইট্রোজেনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এতে মাটির উর্বরতা বাড়ে। আরও বেশি পুষ্টি পায় ওই মাটিতে জন্মানো গাছগুলো।
রেনল্ডস বলেন, তাঁরা ওই এলাকার প্রায় ৫০টি নদীর গতিধারা ও সেখানকার জীববৈচিত্র্য নিয়ে গবেষণা করেছেন। তাঁরা দেখেন, নদীগুলোর তীর ঘেঁষে যে গাছপালা রয়েছে, তা অন্য এলাকার চেয়ে অনেক বেশি সতেজ।
গবেষকদের ভাষ্য, কানাডায় অবস্থিত বৃষ্টিবহুল ক্রান্তীয় অঞ্চলের বনভূমি (রেইন ফরেস্ট) গ্রেট বিয়ারের একটি বিশাল এলাকার উর্বরতা রক্ষায় ভূমিকা রাখছে শিকারি প্রাণীর হামলায় মারা পড়া এসব স্যামন। কানাডার সাইমন ফ্রেসার বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন অধ্যাপক এই গবেষণা চালান।
গবেষকেরা বলেন, কানাডার উপকূলীয় ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার ওই বিশাল বনভূমির মধ্য দিয়ে ছোটবড় বেশ কিছু নদী বয়ে গেছে। প্রশান্ত মহাসাগরের সঙ্গে এসব নদীর সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে।
গবেষক জন রেনল্ডস বলেন, ডিম ছাড়ার সময় হলে সাগর থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে স্যামন এসব নদীতে আসে। নদীর অগভীর স্বচ্ছ জলে সাঁতার কেটে যাওয়ার সময় আশপাশের জঙ্গল থেকে আসা নেকড়ে ও ভালুকের শিকারে পরিণত হয় অনেক মাছ। আরও কিছু বন্যপ্রাণী এসব মাছ শিকার করে। খাওয়া শেষে প্রাণীগুলো স্যামনের যেসব উচ্ছিষ্ট ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখে, তা মাটিতে মিশে নাইট্রোজেনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এতে মাটির উর্বরতা বাড়ে। আরও বেশি পুষ্টি পায় ওই মাটিতে জন্মানো গাছগুলো।
রেনল্ডস বলেন, তাঁরা ওই এলাকার প্রায় ৫০টি নদীর গতিধারা ও সেখানকার জীববৈচিত্র্য নিয়ে গবেষণা করেছেন। তাঁরা দেখেন, নদীগুলোর তীর ঘেঁষে যে গাছপালা রয়েছে, তা অন্য এলাকার চেয়ে অনেক বেশি সতেজ।
No comments