ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন
স্থানীয় সরকারের সবচেয়ে তৃণমূল পর্যায় ইউনিয়ন পরিষদ। বছর তিনেক ধরে আটকে ছিল এর নির্বাচন। স্থানীয় পর্যায়ের এই ভোট উৎসবের সূচনা হচ্ছে আজ। দেশের ১২টি উপকূলীয় জেলার ৫৬৮টি ইউনিয়ন পরিষদে আজ প্রথম দফায় ভোট গ্রহণ শুরু হচ্ছে; শেষ হবে আগামী ৩ এপ্রিল। বিলম্বে হলেও এই নির্বাচন আমাদের আশাবাদী করে তুলছে। কারণ এর মাধ্যমে স্থানীয় জনগণ পাবে তাদের পছন্দের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি।
স্থানীয় পর্যায়ের এই নির্বাচন সফল করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং ভোটারদের ভয়ভীতিহীন পরিবেশে ভোট দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা। রাজনৈতিক পরিচয়ে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলেও রাজনীতি এখানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে স্থানীয় পর্যায়ের রাজনীতি। স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় রাজনীতির সম্পর্ক অনেক সময় ইউনিয়ন পর্যায়ের নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করে। আশার কথা যে নির্বাচন কমিশন বিষয়টির দিকে নজর রাখছে এবং সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে ও হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) বদলি করা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনার সাখাওয়াত হোসেন জানিয়েছেন, ‘কিছু এলাকার পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়। আশা করছি পরিস্থিতির উন্নতি হবে।’ তিনি আশ্বস্ত করে বলেছেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের সহিংসতা হলে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমরা মনে করি, অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। এ ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। কোনো নির্বাচনী এলাকায় অনিয়ম বা সহিংসতা হলে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়া হবে সবচেয়ে কার্যকর উপায়। আশা করব, নির্বাচন কমিশন এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থান বজায় রাখবে।
সরকার, স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক দলগুলোর এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষায় নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করা সরকারের দায়িত্ব। স্থানীয় প্রশাসন যেন কোনো চাপের মুখে না পড়ে, সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্বও সরকারের। আর রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্ব হবে নিজ নিজ দলের স্থানীয় নেতাদের যথাযথ নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে কাজ করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।
আমরা আশা করব, আজ থেকে প্রথম পর্যায়ের যে নির্বাচন শুরু হতে যাচ্ছে, তা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে। এর ধারাবাহিকতায় পুরো ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনই স্থানীয় পর্যায়ের একটি ভোট উৎসবে পরিণত হবে এবং ইউনিয়ন পরিষদের নতুন নির্বাচিত সদস্যরা স্থানীয় জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে এগিয়ে আসবেন।
স্থানীয় পর্যায়ের এই নির্বাচন সফল করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং ভোটারদের ভয়ভীতিহীন পরিবেশে ভোট দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা। রাজনৈতিক পরিচয়ে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলেও রাজনীতি এখানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে স্থানীয় পর্যায়ের রাজনীতি। স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় রাজনীতির সম্পর্ক অনেক সময় ইউনিয়ন পর্যায়ের নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করে। আশার কথা যে নির্বাচন কমিশন বিষয়টির দিকে নজর রাখছে এবং সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে ও হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) বদলি করা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনার সাখাওয়াত হোসেন জানিয়েছেন, ‘কিছু এলাকার পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়। আশা করছি পরিস্থিতির উন্নতি হবে।’ তিনি আশ্বস্ত করে বলেছেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের সহিংসতা হলে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমরা মনে করি, অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। এ ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। কোনো নির্বাচনী এলাকায় অনিয়ম বা সহিংসতা হলে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়া হবে সবচেয়ে কার্যকর উপায়। আশা করব, নির্বাচন কমিশন এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থান বজায় রাখবে।
সরকার, স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক দলগুলোর এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষায় নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করা সরকারের দায়িত্ব। স্থানীয় প্রশাসন যেন কোনো চাপের মুখে না পড়ে, সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্বও সরকারের। আর রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্ব হবে নিজ নিজ দলের স্থানীয় নেতাদের যথাযথ নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে কাজ করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।
আমরা আশা করব, আজ থেকে প্রথম পর্যায়ের যে নির্বাচন শুরু হতে যাচ্ছে, তা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে। এর ধারাবাহিকতায় পুরো ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনই স্থানীয় পর্যায়ের একটি ভোট উৎসবে পরিণত হবে এবং ইউনিয়ন পরিষদের নতুন নির্বাচিত সদস্যরা স্থানীয় জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে এগিয়ে আসবেন।
No comments