বিবর্ণ ভবিষ্যৎই দেখছেন স্মিথ
নেতৃত্ব ছেড়ে দেবেন, এই ঘোষণা আগেই দিয়ে রেখেছিলেন গ্রায়েম স্মিথ। ছেড়েও যাচ্ছেন। নেতৃত্ব ছেড়ে দেওয়ার আগে স্মিথ দক্ষিণ আফ্রিকানদের শোনালেন হতাশার কথা—দক্ষিণ আফ্রিকার নিকট ভবিষ্যৎও বিবর্ণ!
দুর্দান্ত খেলে গ্রুপ পর্বের বৈতরণী পার হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। স্মিথের দল ইঙ্গিত দিয়েছিল, ‘চোকার্স’ অপবাদ এবার সত্যিই খসে পড়বে তাদের পিঠ থেকে। কিন্তু কোয়ার্টার ফাইনালে ধরা দিল সেই দক্ষিণ আফ্রিকাই। নিউজিল্যান্ডের কাছে ৬৪ রানের পরাজয় নিয়ে মিরপুর থেকেই ফিরে যেতে হয়েছে দেশে।
জোহানেসবার্গে পৌঁছে স্মিথ বলেছেন, ‘দারুণ কিছু ম্যাচ খেলেছি আমরা। এগুলোর দিকে ফিরে তাকাতে পারি। তবে দলের জন্য এই হতাশা কাটিয়ে ওঠা কঠিন এবং নিকট ভবিষ্যৎটা আমার কাছে মলিনই মনে হচ্ছে।’
নিকট ভবিষ্যতের কথা ভেবে স্মিথ যেন আতঙ্কিত। তবে অন্ধকার পথের শেষে আলোও দেখছেন, ‘আমার বিশ্বাস, এই পিছিয়ে পড়াটা আমাদের পরবর্তী সময়ে আরও শক্তিশালী করবে।’ স্মিথ বলছেন, ‘এখন দ্রুত নতুন অধিনায়ক ও কোচ নিয়োগ দিতে হবে। অনেক কাজ করতে হবে তাদের।’
স্মিথের অবস্থা যেন ছেলে হারানো মায়ের মতো! হতাশার পিঠে আশার আলো দেখেন ঠিকই, কিন্তু হঠাৎ যখন ‘এই বিশ্বকাপে তাঁর দল আর নেই’ মনে পড়ে তাঁর, মনটা হাহাকারে ভরে যায়, ‘বিশ্বকাপ জয়ের সুবর্ণ সুযোগ ছিল আমাদের। পরাজয়ের জন্য আমরা কেবল নিজেদেরই দুষতে পারি।’
ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা এখন কলম্বোতে। সেখানে শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল দেখবেন। তাঁর কণ্ঠেও হতাশা, ‘আমার বিশ্বাস ছিল, আমরা বিশ্বকাপ জিতব।’ দক্ষিণ আফ্রিকা সেই চিরায়ত ‘চোকার্স’ রূপেই ধরা দিয়েছে মানছেন মাজোলা, ‘এই চোকার অপবাদটা আমাদের সব সময়ই ছিল। দুঃখজনক হলো, এটা আমাদের সয়ে গেছে। আমরা নিজেরাই এটা কাটিয়ে উঠতে পারিনি। সমস্যাটা মেনে নিয়েই আমাদের কাজ করতে হবে।’
মাজোলার খারাপ লাগছে স্মিথের জন্য, ‘বয়স যখন ১৮, সেই ১৯৯৮ থেকে ওকে চিনি। তখন আমি ছিলাম একজন নির্বাচক। ওকে আমি কখনো এভাবে ক্ষুব্ধ হতে দেখিনি।’
বিদায়ী কোচ কোরি ফন জিল স্বীকার করেছেন চোকার্স অপবাদ দলের ওপর চাপ তৈরি করেছে, ‘আমাদের সমর্থকেরাও যখন অতীতের কথা তুলে আনে সামনে, তখন তা আর আমাদের প্রেরণা দেয় না। বরং এটা বাড়তি চাপই তৈরি করে। জাতি হিসেবে বিষয়টি আমাদের এখন অন্যভাবে সমাধান করতে হবে। এই মুহূর্তে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই জরুরি।’
দুর্দান্ত খেলে গ্রুপ পর্বের বৈতরণী পার হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। স্মিথের দল ইঙ্গিত দিয়েছিল, ‘চোকার্স’ অপবাদ এবার সত্যিই খসে পড়বে তাদের পিঠ থেকে। কিন্তু কোয়ার্টার ফাইনালে ধরা দিল সেই দক্ষিণ আফ্রিকাই। নিউজিল্যান্ডের কাছে ৬৪ রানের পরাজয় নিয়ে মিরপুর থেকেই ফিরে যেতে হয়েছে দেশে।
জোহানেসবার্গে পৌঁছে স্মিথ বলেছেন, ‘দারুণ কিছু ম্যাচ খেলেছি আমরা। এগুলোর দিকে ফিরে তাকাতে পারি। তবে দলের জন্য এই হতাশা কাটিয়ে ওঠা কঠিন এবং নিকট ভবিষ্যৎটা আমার কাছে মলিনই মনে হচ্ছে।’
নিকট ভবিষ্যতের কথা ভেবে স্মিথ যেন আতঙ্কিত। তবে অন্ধকার পথের শেষে আলোও দেখছেন, ‘আমার বিশ্বাস, এই পিছিয়ে পড়াটা আমাদের পরবর্তী সময়ে আরও শক্তিশালী করবে।’ স্মিথ বলছেন, ‘এখন দ্রুত নতুন অধিনায়ক ও কোচ নিয়োগ দিতে হবে। অনেক কাজ করতে হবে তাদের।’
স্মিথের অবস্থা যেন ছেলে হারানো মায়ের মতো! হতাশার পিঠে আশার আলো দেখেন ঠিকই, কিন্তু হঠাৎ যখন ‘এই বিশ্বকাপে তাঁর দল আর নেই’ মনে পড়ে তাঁর, মনটা হাহাকারে ভরে যায়, ‘বিশ্বকাপ জয়ের সুবর্ণ সুযোগ ছিল আমাদের। পরাজয়ের জন্য আমরা কেবল নিজেদেরই দুষতে পারি।’
ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা এখন কলম্বোতে। সেখানে শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল দেখবেন। তাঁর কণ্ঠেও হতাশা, ‘আমার বিশ্বাস ছিল, আমরা বিশ্বকাপ জিতব।’ দক্ষিণ আফ্রিকা সেই চিরায়ত ‘চোকার্স’ রূপেই ধরা দিয়েছে মানছেন মাজোলা, ‘এই চোকার অপবাদটা আমাদের সব সময়ই ছিল। দুঃখজনক হলো, এটা আমাদের সয়ে গেছে। আমরা নিজেরাই এটা কাটিয়ে উঠতে পারিনি। সমস্যাটা মেনে নিয়েই আমাদের কাজ করতে হবে।’
মাজোলার খারাপ লাগছে স্মিথের জন্য, ‘বয়স যখন ১৮, সেই ১৯৯৮ থেকে ওকে চিনি। তখন আমি ছিলাম একজন নির্বাচক। ওকে আমি কখনো এভাবে ক্ষুব্ধ হতে দেখিনি।’
বিদায়ী কোচ কোরি ফন জিল স্বীকার করেছেন চোকার্স অপবাদ দলের ওপর চাপ তৈরি করেছে, ‘আমাদের সমর্থকেরাও যখন অতীতের কথা তুলে আনে সামনে, তখন তা আর আমাদের প্রেরণা দেয় না। বরং এটা বাড়তি চাপই তৈরি করে। জাতি হিসেবে বিষয়টি আমাদের এখন অন্যভাবে সমাধান করতে হবে। এই মুহূর্তে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই জরুরি।’
No comments