মৃত্যুদণ্ডের হার হ্রাস পেয়েছে: অ্যামনেস্টি
বিশ্বে অপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া ও কার্যকরের হার হ্রাস পেয়েছে। গত রোববার মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রকাশিত বার্ষিক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১০ সালে বিশ্বের ২৩টি দেশে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। ২০০৯ সালে এ সংখ্যা ছিল ১৯টি। তবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার সংখ্যা ২০০৯ সালের তুলনায় গত বছর অনেক হ্রাস পেয়েছে। ২০০৯ সালে এ সংখ্যা ছিল ৭১৪। আর গত বছর ছিল ৫২৭।
তবে এ পরিসংখ্যানে চীনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। ধারণা করা হয়, চীনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার হার বিশ্বের সব কটি দেশের সমষ্টিগত হারের চেয়েও বেশি।
গত বছর বিশ্বের ১৩৯তম দেশ হিসেবে মধ্য আফ্রিকার দেশ গ্যাবন মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করে।
২০১০ সালে মাদকসংক্রান্ত অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার হার উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। যেসব উপায়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, সেগুলো হলো শিরশ্ছেদ, ফাঁসি, বিদ্যুতায়ন, প্রাণঘাতী ইনজেকশন এবং গুলি করে হত্যা। তবে গত বছর কোনো দেশে পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার কোনো ঘটনা ঘটেনি। পাকিস্তান, ইরান ও নাইজেরিয়ায় পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের রায় দেওয়া হয়েছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব সলিল শেঠি জানান, বিশ্বব্যাপী মৃত্যুদণ্ডের প্রবণতা হ্রাস পেলেও এখনো কিছু দেশে মৃত্যুদণ্ডের বিধান অব্যাহত রয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১০ সালে বিশ্বের ২৩টি দেশে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। ২০০৯ সালে এ সংখ্যা ছিল ১৯টি। তবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার সংখ্যা ২০০৯ সালের তুলনায় গত বছর অনেক হ্রাস পেয়েছে। ২০০৯ সালে এ সংখ্যা ছিল ৭১৪। আর গত বছর ছিল ৫২৭।
তবে এ পরিসংখ্যানে চীনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। ধারণা করা হয়, চীনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার হার বিশ্বের সব কটি দেশের সমষ্টিগত হারের চেয়েও বেশি।
গত বছর বিশ্বের ১৩৯তম দেশ হিসেবে মধ্য আফ্রিকার দেশ গ্যাবন মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করে।
২০১০ সালে মাদকসংক্রান্ত অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার হার উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। যেসব উপায়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, সেগুলো হলো শিরশ্ছেদ, ফাঁসি, বিদ্যুতায়ন, প্রাণঘাতী ইনজেকশন এবং গুলি করে হত্যা। তবে গত বছর কোনো দেশে পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার কোনো ঘটনা ঘটেনি। পাকিস্তান, ইরান ও নাইজেরিয়ায় পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের রায় দেওয়া হয়েছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব সলিল শেঠি জানান, বিশ্বব্যাপী মৃত্যুদণ্ডের প্রবণতা হ্রাস পেলেও এখনো কিছু দেশে মৃত্যুদণ্ডের বিধান অব্যাহত রয়েছে।
No comments