বাংলাদেশ দলের ‘ব্যর্থতা’ তদন্ত করবেন মন্ত্রী!
গ্রুপ পর্বেই শেষ হয়ে গেছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বাসে ঢিল পড়া এক পাশে রাখলে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে আর বড় কোনো হইচই হয়নি। তার পরও কথা থেকে যায়। সার্বিকভাবে আয়োজনটা কেমন হলো? শুরু হয়েছে এর মূল্যায়ন।
কাল নিজের অফিসে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছিলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার। উদ্দেশ্য, বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে কথা বলা। ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে উঠে এসেছে অনেক বিষয়। আয়োজক হিসেবে বাংলাদেশের সফলতা দাবি করে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বিশ্বকাপ আয়োজনে কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতির কথা স্বীকার করেন। ভবিষ্যতে এ ধরনের ত্রুটি হবে না বলে প্রতিশ্রুতি দেন আহাদ আলী সরকার। টিকিট নিয়ে ঘটে যাওয়া নানা ব্যাপারেও কথা বলেছেন, ‘টিকিট বিপণনে ক্রিকেট বোর্ডের আরও সোচ্চার হওয়া উচিত ছিল।’ তাঁর মনে একটা ক্ষোভও দেখা গেল। ফাইনালের দাওয়াত না পাওয়ায় মন্ত্রী বললেন, ‘আমার জন্য একটি টিকিটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমন্ত্রণ পেলেও এখন আর যাওয়ার জন্য তৈরি নই আমি।’
প্রাসঙ্গিকভাবে এসেছে ঘরের মাঠে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স কেমন হলো সেটি। লিখিত বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বললেন, ‘তিন ম্যাচে জয়ী হওয়ায় দেশবাসী আনন্দিত ও গর্বিত।’ পাশাপাশি অবশ্য একটু হতাশার কথাও বলেছেন, ‘...তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলার স্কোর দেখে মনে হয়েছে, খেলার মান উত্তরণের জন্য নিরলস পরিশ্রম করতে হবে। খেলোয়াড়দের উন্নতমানের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে।’
এক প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপ ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের ব্যর্থতার কারণ খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।’ এবারের বিশ্বকাপ আয়োজনে বাংলাদেশ সরকারের ৪৭৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী। তবে কত টাকা আয় হয়েছে সেই হিসাব নেওয়া হবে ক্রিকেট বোর্ডের কাছ থেকে।
কাল নিজের অফিসে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছিলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার। উদ্দেশ্য, বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে কথা বলা। ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে উঠে এসেছে অনেক বিষয়। আয়োজক হিসেবে বাংলাদেশের সফলতা দাবি করে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বিশ্বকাপ আয়োজনে কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতির কথা স্বীকার করেন। ভবিষ্যতে এ ধরনের ত্রুটি হবে না বলে প্রতিশ্রুতি দেন আহাদ আলী সরকার। টিকিট নিয়ে ঘটে যাওয়া নানা ব্যাপারেও কথা বলেছেন, ‘টিকিট বিপণনে ক্রিকেট বোর্ডের আরও সোচ্চার হওয়া উচিত ছিল।’ তাঁর মনে একটা ক্ষোভও দেখা গেল। ফাইনালের দাওয়াত না পাওয়ায় মন্ত্রী বললেন, ‘আমার জন্য একটি টিকিটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমন্ত্রণ পেলেও এখন আর যাওয়ার জন্য তৈরি নই আমি।’
প্রাসঙ্গিকভাবে এসেছে ঘরের মাঠে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স কেমন হলো সেটি। লিখিত বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বললেন, ‘তিন ম্যাচে জয়ী হওয়ায় দেশবাসী আনন্দিত ও গর্বিত।’ পাশাপাশি অবশ্য একটু হতাশার কথাও বলেছেন, ‘...তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলার স্কোর দেখে মনে হয়েছে, খেলার মান উত্তরণের জন্য নিরলস পরিশ্রম করতে হবে। খেলোয়াড়দের উন্নতমানের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে।’
এক প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপ ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের ব্যর্থতার কারণ খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।’ এবারের বিশ্বকাপ আয়োজনে বাংলাদেশ সরকারের ৪৭৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী। তবে কত টাকা আয় হয়েছে সেই হিসাব নেওয়া হবে ক্রিকেট বোর্ডের কাছ থেকে।
No comments