ভবিষ্যতে কয়টি দল খেলবে তা চূড়ান্ত নয়: লরগাত
সিদ্ধান্তটি মোটামুটি নেওয়া হয়েই গেছে। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়াতে অনুষ্ঠেয় একাদশ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশ নেবে ক্রিকেটের শীর্ষ ১০টি দল। সরাসরি না বললেও টেস্ট খেলুড়ে ১০টি দেশকে নিয়েই যে আইসিসি পরের বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে, তা মোটামুটি নিশ্চিত। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থার এ সিদ্ধান্তের ফলে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ হারাচ্ছে আয়ারল্যান্ড, হল্যান্ড, কেনিয়া, কানাডার মতো সহযোগী সদস্য দেশগুলো। এ নিয়ে ইতিমধ্যে সৃষ্টি হয়েছে বিস্তর বিতর্ক। অনেকে আইসিসির এই সিদ্ধান্তকে ‘পেছনের দিকে হাঁটা’ হিসেবে অভিহিত করে বলেছেন, এতে একটি বৈশ্বিক খেলা হিসেবে ক্রিকেটের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হবে।
তবে বিশ্বকাপে আয়ারল্যান্ডের পারফরম্যান্সের ব্যাপারটি আইসিসিকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছে। তা গতকাল জানিয়েছেন প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত নিজেই। আহমেদাবাদে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আয়ারল্যান্ডের পারফরম্যান্সে আইসিসি দারুণ সন্তুষ্ট। আগামী বিশ্বকাপে কয়টা দেশ খেলবে, ১০টি দল খেললেও তাঁরা কী পদ্ধতিতে কোয়ালিফাই হয়ে আসবে, তা নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। সিদ্ধান্তটি নেওয়ার আগে অনেক বিতর্ক, অনেক আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।’
বিশ্বকাপ শুরুর আগে ৫০ ওভারের ক্রিকেট নিয়েও এত গুঞ্জন হয়নি। অনেকে তো বলেই ফেলেছিলেন টি-টোয়েন্টির দাপটে ৫০ ওভারের ক্রিকেট না আবার বিলুপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু এবারের বিশ্বকাপে স্নায়ুক্ষয়ী সব ম্যাচ, দর্শক আগ্রহ বিচার করে ৫০ ওভারের ক্রিকেটের পুনর্জাগরণ ঘটেছে বলেই মনে করেন লরগাত। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিটি খেলায় দর্শক আগ্রহ দেখে মুগ্ধ হয়েছি। টেলিভিশনেও দর্শকের সংখ্যা আগের চেয়ে বেড়েছে। এসব ব্যাপার ওয়ানডে ক্রিকেটের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তাকেই নির্দেশ করে।’
রেফারেল পদ্ধতি নিয়েও বিশ্বকাপে বিতর্কের ডালপালা গজিয়েছে। অনেক দলের অধিনায়ক ও তারকা বিশেষজ্ঞরা তো এ পদ্ধতিকে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ করতে ছাড়েননি। তাঁরা বলেছেন, প্রযুক্তিগত উত্কর্ষ ছাড়া এ পদ্ধতি একেবারেই অসার। তাঁদের মতামতকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে এ পদ্ধতি নিয়ে আরও চিন্তা-ভাবনার সুযোগ রয়েছে বলে মনে করেন লরগাত। তাঁর ভাষায়, ‘আমি নিজেও খুবই প্রযুক্তিবান্ধব একজন মানুষ। অবশ্যই রেফারেল পদ্ধতির আরও উন্নয়নের সুযোগ রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আইসিসি চায়, মাঠে একজন আম্পায়ার পদ্ধতিগতভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত দিক। আগামী মে মাসে এ নিয়ে আরও আলোচনা হবে। আশা করছি, জুনের মধ্যে আইসিসি এ-সংক্রান্ত কমিটির মতামত নিয়ে চূড়ান্ত একটি সিদ্ধান্তে আসবে।’
তবে বিশ্বকাপে আয়ারল্যান্ডের পারফরম্যান্সের ব্যাপারটি আইসিসিকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছে। তা গতকাল জানিয়েছেন প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত নিজেই। আহমেদাবাদে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আয়ারল্যান্ডের পারফরম্যান্সে আইসিসি দারুণ সন্তুষ্ট। আগামী বিশ্বকাপে কয়টা দেশ খেলবে, ১০টি দল খেললেও তাঁরা কী পদ্ধতিতে কোয়ালিফাই হয়ে আসবে, তা নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। সিদ্ধান্তটি নেওয়ার আগে অনেক বিতর্ক, অনেক আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।’
বিশ্বকাপ শুরুর আগে ৫০ ওভারের ক্রিকেট নিয়েও এত গুঞ্জন হয়নি। অনেকে তো বলেই ফেলেছিলেন টি-টোয়েন্টির দাপটে ৫০ ওভারের ক্রিকেট না আবার বিলুপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু এবারের বিশ্বকাপে স্নায়ুক্ষয়ী সব ম্যাচ, দর্শক আগ্রহ বিচার করে ৫০ ওভারের ক্রিকেটের পুনর্জাগরণ ঘটেছে বলেই মনে করেন লরগাত। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিটি খেলায় দর্শক আগ্রহ দেখে মুগ্ধ হয়েছি। টেলিভিশনেও দর্শকের সংখ্যা আগের চেয়ে বেড়েছে। এসব ব্যাপার ওয়ানডে ক্রিকেটের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তাকেই নির্দেশ করে।’
রেফারেল পদ্ধতি নিয়েও বিশ্বকাপে বিতর্কের ডালপালা গজিয়েছে। অনেক দলের অধিনায়ক ও তারকা বিশেষজ্ঞরা তো এ পদ্ধতিকে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ করতে ছাড়েননি। তাঁরা বলেছেন, প্রযুক্তিগত উত্কর্ষ ছাড়া এ পদ্ধতি একেবারেই অসার। তাঁদের মতামতকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে এ পদ্ধতি নিয়ে আরও চিন্তা-ভাবনার সুযোগ রয়েছে বলে মনে করেন লরগাত। তাঁর ভাষায়, ‘আমি নিজেও খুবই প্রযুক্তিবান্ধব একজন মানুষ। অবশ্যই রেফারেল পদ্ধতির আরও উন্নয়নের সুযোগ রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আইসিসি চায়, মাঠে একজন আম্পায়ার পদ্ধতিগতভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত দিক। আগামী মে মাসে এ নিয়ে আরও আলোচনা হবে। আশা করছি, জুনের মধ্যে আইসিসি এ-সংক্রান্ত কমিটির মতামত নিয়ে চূড়ান্ত একটি সিদ্ধান্তে আসবে।’
No comments