জাপানে আবার বড় ভূমিকম্পের আশঙ্কা গবেষকদের
জাপানে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া নয় তীব্রতার শক্তিশালী ভূমিকম্পের মতো আরও একটি ভূমিকম্পের আশঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা। হতে পারে সুনামিও। অতীতের কয়েকটি ঘটনায় নতুন করে ভূমিকম্প ও সুনামি ঝুঁকির আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
গবেষকেরা জানান, ২০০৪ সালে সুমাত্রা দ্বীপে ভূমিকম্প ও সুনামির পর সাতের বেশি তীব্রতার কয়েকটি এবং ২০০৫ ও ২০০৭ সালে আটের বেশি তীব্রতার দুটি ভূমিকম্প হয়েছিল। এবার সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে টোকিও ও কানতো অঞ্চল।
সুমাত্রায় কয়েকটি ভূমিকম্পের সঙ্গে সুনামিও হয়েছিল, যার ফলে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়। ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের ভূমিকম্পের পর পশ্চিম সুমাত্রা ও জাভার ভূগর্ভে থাকা টেকটোনিক প্লেটে চাপ বেড়েছিল, যার ফলে ওই ভূমিকম্প হয়েছিল বলে মনে করা হচ্ছে।
জাপানি গবেষকদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছেন এমন একজন ভূতাত্ত্বিক যুক্তরাষ্ট্রের অরেগন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিস গোল্ডফিঙ্গার বলেন, ‘কানতো অঞ্চলের ভূতাত্ত্বিক গঠন অত্যন্ত জটিল। ত্রিমুখী টেকটোনিক সংযোগস্থলে অঞ্চলটি অবস্থিত। টোকিওর ভূগর্ভেও একাধিক প্লেট একের ওপর অন্যটি উঠে জট পাকিয়ে আছে।’
রস স্টেইন বিবিসিকে আরও জানান, ‘দক্ষিণাঞ্চলীয় টোকিওর ভূগর্ভস্থ কাঠামোর এ ত্রুটি পরিস্থিতিকে কতটা জটিল করছে, তা আমরা দেখছি। আমাদের ধারণা, অঞ্চলটি এরই মধ্যে বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যেই আছে। এ ঝুঁকি আগামী দিনে আরও বাড়তে পারে
গবেষকেরা জানান, ২০০৪ সালে সুমাত্রা দ্বীপে ভূমিকম্প ও সুনামির পর সাতের বেশি তীব্রতার কয়েকটি এবং ২০০৫ ও ২০০৭ সালে আটের বেশি তীব্রতার দুটি ভূমিকম্প হয়েছিল। এবার সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে টোকিও ও কানতো অঞ্চল।
সুমাত্রায় কয়েকটি ভূমিকম্পের সঙ্গে সুনামিও হয়েছিল, যার ফলে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়। ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের ভূমিকম্পের পর পশ্চিম সুমাত্রা ও জাভার ভূগর্ভে থাকা টেকটোনিক প্লেটে চাপ বেড়েছিল, যার ফলে ওই ভূমিকম্প হয়েছিল বলে মনে করা হচ্ছে।
জাপানি গবেষকদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছেন এমন একজন ভূতাত্ত্বিক যুক্তরাষ্ট্রের অরেগন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিস গোল্ডফিঙ্গার বলেন, ‘কানতো অঞ্চলের ভূতাত্ত্বিক গঠন অত্যন্ত জটিল। ত্রিমুখী টেকটোনিক সংযোগস্থলে অঞ্চলটি অবস্থিত। টোকিওর ভূগর্ভেও একাধিক প্লেট একের ওপর অন্যটি উঠে জট পাকিয়ে আছে।’
রস স্টেইন বিবিসিকে আরও জানান, ‘দক্ষিণাঞ্চলীয় টোকিওর ভূগর্ভস্থ কাঠামোর এ ত্রুটি পরিস্থিতিকে কতটা জটিল করছে, তা আমরা দেখছি। আমাদের ধারণা, অঞ্চলটি এরই মধ্যে বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যেই আছে। এ ঝুঁকি আগামী দিনে আরও বাড়তে পারে
No comments