‘সেমির প্রতিপক্ষ নিয়ে আলাদা ভাবনা নেই’
কোয়ার্টার ফাইনালের মতো লড়াই যেখানে অনিঃশেষ স্নায়ুক্ষয়ের কারণ হয়, সেখানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পাকিস্তানের জয়টা এসেছে ১০ উইকেটের সহজতর ব্যবধানে—কোচ ওয়াকার ইউনুস এই জয়ে খুশি হতেই পারেন। তবে পাকিস্তানের সাবেক এই গতি তারকা কোয়ার্টার ফাইনালের এ জয়টা দেখছেন পাকিস্তানের ক্রিকেটের পুনর্জাগরণ হিসেবে। তাঁর মতে, এ দাপুটে জয়, পাকিস্তানি ক্রিকেটের প্রতি অগণিত ভক্ত-সমর্থকের বিশ্বাস ফিরিয়ে নিয়ে আসবে।
‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়টা এমন একটা সময়ে এল, যখন পুরো পাকিস্তান প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করছে। আমরা এই জয়টা দেশবাসীর জন্য উত্সর্গ করছি।’ আনন্দিত, আপ্লুত ওয়াকারের মন্তব্য।
গত বছরটা পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য ছিল নিকষ কালো এক অধ্যায়। বাট, আমির ও আসিফের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারি, বিতর্ক—সবকিছুই পাকিস্তানের ক্রিকেটকে করেছিল সমালোচিত। এবারের বিশ্বকাপেও পাকিস্তানকে কেউ গণনার মধ্যেই রাখেনি। নিজেদের চেষ্টা আর একনিষ্ঠ পারফরম্যান্স দিয়ে সেই দলটিই জায়গা করে নিয়েছে সেমিফাইনালে। পুরো ব্যাপারটিকে ওয়াকার দেখছেন এভাবে, ‘গত বছরটা আমাদের জন্য ভালো ছিল না। নানা রকম উত্থান-পতন, বিতর্ক দেশের ক্রিকেটকে বারবার আঘাত করেছে। সমর্থকেরা সেই আঘাতগুলো সহ্য করেছে নিদারুণ কষ্টের সঙ্গে। বিশ্বকাপের সেমিতে উঠে, সেই বাজে দিনগুলো অবশ্যই আমরা পেছনে ফেলে এসেছি।’
পাকিস্তানের এ সাফল্যে বোলারদের অবদান সর্বাধিক বলেই জানালেন ওয়াকার। তিনি বলেন, ‘কৃতিত্ব যদি কিছু দিতে হয়, সেটা বোলারদেরই দিতে হবে। পুরো বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বোলাররা অসাধারণ বল করেছে। কেবল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটি ছাড়া। এমনকি পার্টটাইম বোলাররাও প্রয়োজন অনুযায়ী নিজেদের মেলে ধরেছে।’
আজ আহমেদাবাদে ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার কোয়ার্টার ফাইনালের বিজয়ী দলের সঙ্গে মোহালির সেমিতে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান। এই ম্যাচটি যেহেতু ভারতের মাটিতে হচ্ছে, তাই প্রতিপক্ষ নিয়ে তাঁর চিন্তা-ভাবনা সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন সংবাদকর্মীরা। তাঁদের হতাশ করেই ওয়াকার জানিয়ে দিয়েছেন, প্রতিপক্ষ নিয়ে আলাদা কোনো ভাবনা নেই তাঁর দলের। প্রতিপক্ষ যে-ই হোক, তার বিপক্ষে লড়তে সম্পূর্ণ প্রস্তুত পাকিস্তান দল।
‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়টা এমন একটা সময়ে এল, যখন পুরো পাকিস্তান প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করছে। আমরা এই জয়টা দেশবাসীর জন্য উত্সর্গ করছি।’ আনন্দিত, আপ্লুত ওয়াকারের মন্তব্য।
গত বছরটা পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য ছিল নিকষ কালো এক অধ্যায়। বাট, আমির ও আসিফের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারি, বিতর্ক—সবকিছুই পাকিস্তানের ক্রিকেটকে করেছিল সমালোচিত। এবারের বিশ্বকাপেও পাকিস্তানকে কেউ গণনার মধ্যেই রাখেনি। নিজেদের চেষ্টা আর একনিষ্ঠ পারফরম্যান্স দিয়ে সেই দলটিই জায়গা করে নিয়েছে সেমিফাইনালে। পুরো ব্যাপারটিকে ওয়াকার দেখছেন এভাবে, ‘গত বছরটা আমাদের জন্য ভালো ছিল না। নানা রকম উত্থান-পতন, বিতর্ক দেশের ক্রিকেটকে বারবার আঘাত করেছে। সমর্থকেরা সেই আঘাতগুলো সহ্য করেছে নিদারুণ কষ্টের সঙ্গে। বিশ্বকাপের সেমিতে উঠে, সেই বাজে দিনগুলো অবশ্যই আমরা পেছনে ফেলে এসেছি।’
পাকিস্তানের এ সাফল্যে বোলারদের অবদান সর্বাধিক বলেই জানালেন ওয়াকার। তিনি বলেন, ‘কৃতিত্ব যদি কিছু দিতে হয়, সেটা বোলারদেরই দিতে হবে। পুরো বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বোলাররা অসাধারণ বল করেছে। কেবল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটি ছাড়া। এমনকি পার্টটাইম বোলাররাও প্রয়োজন অনুযায়ী নিজেদের মেলে ধরেছে।’
আজ আহমেদাবাদে ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার কোয়ার্টার ফাইনালের বিজয়ী দলের সঙ্গে মোহালির সেমিতে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান। এই ম্যাচটি যেহেতু ভারতের মাটিতে হচ্ছে, তাই প্রতিপক্ষ নিয়ে তাঁর চিন্তা-ভাবনা সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন সংবাদকর্মীরা। তাঁদের হতাশ করেই ওয়াকার জানিয়ে দিয়েছেন, প্রতিপক্ষ নিয়ে আলাদা কোনো ভাবনা নেই তাঁর দলের। প্রতিপক্ষ যে-ই হোক, তার বিপক্ষে লড়তে সম্পূর্ণ প্রস্তুত পাকিস্তান দল।
No comments