যুক্তরাষ্ট্র-দ.কোরিয়া সহযোগিতা পারমাণবিক যুদ্ধের সৃষ্টি করবে
উত্তর কোরিয়া আবারও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র-দক্ষিণ কোরিয়ার সহযোগিতার ফলে এ অঞ্চলে পারমাণবিক যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়তে পারে।
গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথ সামরিক মহড়া চালায় দক্ষিণ কোরিয়া। এর তিন সপ্তাহ পরই গতকাল সোমবার দেশটির নৌবাহিনী ফের সপ্তাহব্যাপী মহড়া শুরু করেছে। আগামী শুক্রবার নাগাদ ২৭টি স্থানে এ মহড়া চালানো হবে। এই মহড়ার পরিপ্রেক্ষিতে পিয়ংইয়ং এ সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে।
গত ২৩ নভেম্বর দুই কোরিয়ার মধ্যে গোলা-পাল্টা গোলার ঘটনার পর দক্ষিণ কোরিয়া নিয়মিত সামরিক মহড়ার ওপর নজর দিয়েছে। ওই গোলা-পাল্টা গোলার ঘটনায় দুজন সেনাসহ দক্ষিণ কোরিয়ার চার ব্যক্তি মারা যায়।
উত্তর কোরিয়া এই গোলা-পাল্টা গোলার ঘটনার ব্যাপারে বলেছে, দক্ষিণ কোরিয়া আগে গোলা ছুড়েছে। এর জবাবে তারা পাল্টা গোলা ছুড়েছে। তবে দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, উত্তর কোরিয়াই প্রথম গোলা ছুড়েছে।
এ ঘটনার পর পরই দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছে। উত্তর কোরিয়ার অব্যাহত হুমকি সত্ত্বেও দক্ষিণ কোরিয়া তাদের সামরিক মহড়া চালিয়ে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে গতকাল শুরু করেছে গোলন্দাজ বাহিনীর মহড়া। এ ব্যাপারে দেশটির চিফ অব স্টাফের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বলেছেন, নিয়মিত মহড়ার অংশ হিসেবে এ মহড়া চালানো হচ্ছে। এ সময় বিতর্কিত সীমান্তের কাছাকাছি কোনো ধরনের মহড়া চালানো হবে না বলে তিনি আশ্বস্ত করেছেন। পরিচয় প্রকাশ না করা ওই কর্মকর্তা এর চেয়ে বেশি কিছু বলেননি।
তবে পিয়ংইয়ং এ মহড়ার তীব্র সমালোচনা করে বলেছে, উত্তর কোরিয়ার ওপর চাপ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে দক্ষিণ কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের সহায়তায় এ মহড়া চালাচ্ছে। পিয়ংইয়ংয়ের প্রধান দৈনিক রডং সিনমাম এক মন্তব্য প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের এই সহযোগিতা প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই নয়। এর ফলে উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ছে। কোরীয় উপদ্বীপে ছড়িয়ে পড়ছে পারমাণবিক যুদ্ধের কালো মেঘ।
এর আগেও উত্তর কোরিয়া একইভাবে একাধিকবার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে। এ পরিস্থিতিতে দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের কূটনীতিকেরা গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনে মিলিত হন। সেখানে তাঁরা বলেছেন, উত্তর কোরিয়া তার আচরণে পরিবর্তন না আনা পর্যন্ত তাদের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি বন্ধসংক্রান্ত কোনো আলোচনায় বসা যাবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান মাইক মুলেন গত সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া সফরকালে উত্তর কোরিয়াকে ‘যুদ্ধংদেহী ও বেপরোয়া আচরণ’ বন্ধের আহ্বান জানান।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়াসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা গতকাল সিউলে মিলিত হয়েছেন। এ বৈঠকের শুরুতে মার্কিন উপসহকারী প্রতিরক্ষামন্ত্রী মাইকেল শিফার বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের জবাবে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথ সামরিক মহড়া চালায় দক্ষিণ কোরিয়া। এর তিন সপ্তাহ পরই গতকাল সোমবার দেশটির নৌবাহিনী ফের সপ্তাহব্যাপী মহড়া শুরু করেছে। আগামী শুক্রবার নাগাদ ২৭টি স্থানে এ মহড়া চালানো হবে। এই মহড়ার পরিপ্রেক্ষিতে পিয়ংইয়ং এ সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে।
গত ২৩ নভেম্বর দুই কোরিয়ার মধ্যে গোলা-পাল্টা গোলার ঘটনার পর দক্ষিণ কোরিয়া নিয়মিত সামরিক মহড়ার ওপর নজর দিয়েছে। ওই গোলা-পাল্টা গোলার ঘটনায় দুজন সেনাসহ দক্ষিণ কোরিয়ার চার ব্যক্তি মারা যায়।
উত্তর কোরিয়া এই গোলা-পাল্টা গোলার ঘটনার ব্যাপারে বলেছে, দক্ষিণ কোরিয়া আগে গোলা ছুড়েছে। এর জবাবে তারা পাল্টা গোলা ছুড়েছে। তবে দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, উত্তর কোরিয়াই প্রথম গোলা ছুড়েছে।
এ ঘটনার পর পরই দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছে। উত্তর কোরিয়ার অব্যাহত হুমকি সত্ত্বেও দক্ষিণ কোরিয়া তাদের সামরিক মহড়া চালিয়ে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে গতকাল শুরু করেছে গোলন্দাজ বাহিনীর মহড়া। এ ব্যাপারে দেশটির চিফ অব স্টাফের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বলেছেন, নিয়মিত মহড়ার অংশ হিসেবে এ মহড়া চালানো হচ্ছে। এ সময় বিতর্কিত সীমান্তের কাছাকাছি কোনো ধরনের মহড়া চালানো হবে না বলে তিনি আশ্বস্ত করেছেন। পরিচয় প্রকাশ না করা ওই কর্মকর্তা এর চেয়ে বেশি কিছু বলেননি।
তবে পিয়ংইয়ং এ মহড়ার তীব্র সমালোচনা করে বলেছে, উত্তর কোরিয়ার ওপর চাপ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে দক্ষিণ কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের সহায়তায় এ মহড়া চালাচ্ছে। পিয়ংইয়ংয়ের প্রধান দৈনিক রডং সিনমাম এক মন্তব্য প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের এই সহযোগিতা প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই নয়। এর ফলে উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ছে। কোরীয় উপদ্বীপে ছড়িয়ে পড়ছে পারমাণবিক যুদ্ধের কালো মেঘ।
এর আগেও উত্তর কোরিয়া একইভাবে একাধিকবার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে। এ পরিস্থিতিতে দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের কূটনীতিকেরা গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনে মিলিত হন। সেখানে তাঁরা বলেছেন, উত্তর কোরিয়া তার আচরণে পরিবর্তন না আনা পর্যন্ত তাদের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি বন্ধসংক্রান্ত কোনো আলোচনায় বসা যাবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান মাইক মুলেন গত সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া সফরকালে উত্তর কোরিয়াকে ‘যুদ্ধংদেহী ও বেপরোয়া আচরণ’ বন্ধের আহ্বান জানান।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়াসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা গতকাল সিউলে মিলিত হয়েছেন। এ বৈঠকের শুরুতে মার্কিন উপসহকারী প্রতিরক্ষামন্ত্রী মাইকেল শিফার বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের জবাবে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
No comments