এসইসির আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট দাখিল
কোম্পানির প্রকৃত সম্পদমূল্যের (এনএভি) ভিত্তিতে শেয়ারের বিপরীতে ঋণ বিতরণে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করেছেন সংক্ষুব্ধ দুই বিনিয়োগকারী।
বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি সৈয়দা আফসার জাহানের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বেঞ্চে গতকাল রোববার এ রিট পিটিশন দাখিল করা হয়। মুরশেদুর রহমান ও শাহ নেওয়াজ জুয়েল নামে দুই বিনিয়োগকারীর পক্ষে ব্যারিস্টার আবুল কালাম আজাদ রিট পিটিশনটি দাখিল করেন।
আজ সোমবার এ ব্যাপারে শুনানি হতে পারে।
শেয়ারবাজারে অতিরিক্ত তারল্যপ্রবাহ কমাতে এসইসি সম্প্রতি ঋণ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেয়। এর অংশ হিসেবে সংস্থাটি ২০০৬ সালে প্রণীত একটি পুরোনো বিধান নতুন করে কার্যকর করার জন্য উদ্যোগী হয়। এ বিধানে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে তাদের গ্রাহকদের ঋণ দিতে গেলে নির্দিষ্ট সূত্র অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে।
এই সূত্র অনুযায়ী, গ্রাহকদের শেয়ারের বাজারমূল্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) যোগ করে দুই দিয়ে ভাগ করে যে ফল পাওয়া যাবে, তার সমানুপাতিক হারে ঋণ দিতে হবে। ঋণ ব্যবস্থাপনা অর্থাৎ শেয়ারের মূল্যপতন ঘটলে বাধ্যতামূলক ঋণ সমন্বয়ের সময়ও এ সূত্র মেনে চলতে বলা হয়েছে।
কিন্তু মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো শুরু থেকেই এ নিয়মের বিরোধিতা করে এলেও এসইসি তা আমলে নেয়নি। বরং বলে দিয়েছে, যেসব গ্রাহকের এ নিয়মের অতিরিক্ত ঋণ নেওয়া রয়েছে, তাঁদের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তা সমন্বয় করতে হবে।
কিন্তু মার্চেন্ট ব্যাংকাররা মনে করেন, এসইসির এ পদ্ধতিতে হিসাব করলে একেক কোম্পানি একেক ধরনের ঋণসুবিধা পাবে। তাই বিপত্তি দেখা দেবে, একজন গ্রাহকের প্রকৃত ক্রয়ক্ষমতা কত হবে তা নিয়ে।
শুধু তাই নয়, পদ্ধতিটি মেনে নির্ধারিত সময়ের আগে শেয়ার বিক্রি করে ঋণ সমন্বয় করতে গেলে অনেকেই আর্থিক ক্ষতির শিকার হবেন।
দুই বিনিয়োগকারী গতকাল এই আদেশটিরই স্থগিতাদেশ চেয়ে আদালতে রিট করেছেন।
বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি সৈয়দা আফসার জাহানের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বেঞ্চে গতকাল রোববার এ রিট পিটিশন দাখিল করা হয়। মুরশেদুর রহমান ও শাহ নেওয়াজ জুয়েল নামে দুই বিনিয়োগকারীর পক্ষে ব্যারিস্টার আবুল কালাম আজাদ রিট পিটিশনটি দাখিল করেন।
আজ সোমবার এ ব্যাপারে শুনানি হতে পারে।
শেয়ারবাজারে অতিরিক্ত তারল্যপ্রবাহ কমাতে এসইসি সম্প্রতি ঋণ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেয়। এর অংশ হিসেবে সংস্থাটি ২০০৬ সালে প্রণীত একটি পুরোনো বিধান নতুন করে কার্যকর করার জন্য উদ্যোগী হয়। এ বিধানে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে তাদের গ্রাহকদের ঋণ দিতে গেলে নির্দিষ্ট সূত্র অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে।
এই সূত্র অনুযায়ী, গ্রাহকদের শেয়ারের বাজারমূল্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) যোগ করে দুই দিয়ে ভাগ করে যে ফল পাওয়া যাবে, তার সমানুপাতিক হারে ঋণ দিতে হবে। ঋণ ব্যবস্থাপনা অর্থাৎ শেয়ারের মূল্যপতন ঘটলে বাধ্যতামূলক ঋণ সমন্বয়ের সময়ও এ সূত্র মেনে চলতে বলা হয়েছে।
কিন্তু মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো শুরু থেকেই এ নিয়মের বিরোধিতা করে এলেও এসইসি তা আমলে নেয়নি। বরং বলে দিয়েছে, যেসব গ্রাহকের এ নিয়মের অতিরিক্ত ঋণ নেওয়া রয়েছে, তাঁদের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তা সমন্বয় করতে হবে।
কিন্তু মার্চেন্ট ব্যাংকাররা মনে করেন, এসইসির এ পদ্ধতিতে হিসাব করলে একেক কোম্পানি একেক ধরনের ঋণসুবিধা পাবে। তাই বিপত্তি দেখা দেবে, একজন গ্রাহকের প্রকৃত ক্রয়ক্ষমতা কত হবে তা নিয়ে।
শুধু তাই নয়, পদ্ধতিটি মেনে নির্ধারিত সময়ের আগে শেয়ার বিক্রি করে ঋণ সমন্বয় করতে গেলে অনেকেই আর্থিক ক্ষতির শিকার হবেন।
দুই বিনিয়োগকারী গতকাল এই আদেশটিরই স্থগিতাদেশ চেয়ে আদালতে রিট করেছেন।
No comments