ইন্টারকে হারিয়ে জয় দেখল রোমা
রাগটা এখন আর ফ্রান্সেসকো টট্টির না থাকার কথা। কোচ ক্লদিও রানিয়েরি মাঠ থেকে তুলে নেওয়ায় অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন এএস রোমার অধিনায়ক। তবে তাঁর বদলি হিসেবে নামা মির্কো ভুচিনিচের গোলেই লিগে প্রথম জয় পেয়েছে রোমা। যোগ করা সময়ে ভুচিনিচের গোল গতবারের রানার্সআপদের ১-০ গোলের জয় এনে দিয়েছে গত মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন ইন্টার মিলানের বিপক্ষে।
গত মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন আর রানার্সআপ দলের ম্যাচ। হিসাব মতে দুই দলের শক্তির পার্থক্য উনিশ-কুড়িই হওয়ার কথা। তবে দুই দলের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের বিচারে এ ম্যাচের আগে প্রায় সবাই-ই এগিয়ে রেখেছিল ইন্টারকে। কিন্তু ফুটবল সব সময় হিসাব মেনে চলে না। তাই তো ম্যাচে বেশির ভাগ সময় কোণঠাসা হয়ে থেকেও শেষ হাসি হাসল রোমা।
ম্যাচ শেষে ইন্টারের নতুন কোচ রাফায়েল বেনিতেজ বললেন সেই হতাশার কথাই, ‘শেষ মুহূর্তে গোল খাওয়াটা সমস্যা নয়, মূল সমস্যা হচ্ছে আমরা গোল করতে পারিনি।’ গোল না পাওয়ায় বেনিতেজ হতাশ হতেই পারেন। বল দখলে যেমন রোমার চেয়ে এগিয়ে ছিল ইন্টার, তেমনই গোলে শট নেওয়ার দিক থেকেও। রোমার গোলে ১৫টি শট নিয়েও জাল খুঁজে পায়নি ইন্টার।
জয়টা যেভাবেই আসুক, এটা যে রোমার জন্য দারুণ এক সঞ্জীবনী, কোচ রানিয়েরি বললেন সেটাই, ‘রোমা ভালো এক ডোজ ওষুধ পেল। কারণ ইন্টার মিলানকে হারানোটা সব সময়ই দারুণ ব্যাপার।’ দারুণ এই জয়ের পরও পয়েন্ট তালিকায় রোমার অবস্থান ১৫ নম্বরে। ৫ ম্যাচে ১ জয় আর ২টি ড্রয়ে ৫ পয়েন্ট তাদের। এই হারের পরও ১০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষেই ছিল ইন্টার মিলান। কাল রাতে শিয়েভো ও ব্রেসিয়ার (৪ ম্যাচে ৯ পয়েন্ট) অবশ্য ইন্টার মিলানকে টপকে যাওয়ার সুযোগ ছিল।
ইন্টারের বিপক্ষে জয় আর পয়েন্ট তালিকায় বাজে অবস্থান নিয়ে কথা বলতে হয়েছে রোমা কোচকে। এর সঙ্গে কথা বলতে হয়েছে টট্টির ব্যাপারটি নিয়েও। ৭৬ মিনিটে তাঁকে তুলে মন্টেনেগ্রোর স্ট্রাইকার ভুচিনিচকে নামানোর প্রতিক্রিয়া মাঠেই দেখিয়েছেন টট্টি। তবে রানিয়েরি মনে করেন, এই জয়টা টট্টিকে বিষয়টা ভুলে যেতে সাহায্য করবে, ‘তুলে নিলে যেকোনো খেলোয়াড়েরই খারাপ লাগাটা স্বাভাবিক। তবে কাল যখন ওর মাথা ঠান্ডা হবে, তখন ও আর এমন উত্তেজিত থাকবে না।’
মিলান শহরের অন্য দল এসি মিলান লিগে দ্বিতীয় জয় পেয়েছে এ দিন। সান সিরোতে জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের গোলে তারা ১-০ গোলে হারিয়েছে জেনোয়াকে।
গত মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন আর রানার্সআপ দলের ম্যাচ। হিসাব মতে দুই দলের শক্তির পার্থক্য উনিশ-কুড়িই হওয়ার কথা। তবে দুই দলের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের বিচারে এ ম্যাচের আগে প্রায় সবাই-ই এগিয়ে রেখেছিল ইন্টারকে। কিন্তু ফুটবল সব সময় হিসাব মেনে চলে না। তাই তো ম্যাচে বেশির ভাগ সময় কোণঠাসা হয়ে থেকেও শেষ হাসি হাসল রোমা।
ম্যাচ শেষে ইন্টারের নতুন কোচ রাফায়েল বেনিতেজ বললেন সেই হতাশার কথাই, ‘শেষ মুহূর্তে গোল খাওয়াটা সমস্যা নয়, মূল সমস্যা হচ্ছে আমরা গোল করতে পারিনি।’ গোল না পাওয়ায় বেনিতেজ হতাশ হতেই পারেন। বল দখলে যেমন রোমার চেয়ে এগিয়ে ছিল ইন্টার, তেমনই গোলে শট নেওয়ার দিক থেকেও। রোমার গোলে ১৫টি শট নিয়েও জাল খুঁজে পায়নি ইন্টার।
জয়টা যেভাবেই আসুক, এটা যে রোমার জন্য দারুণ এক সঞ্জীবনী, কোচ রানিয়েরি বললেন সেটাই, ‘রোমা ভালো এক ডোজ ওষুধ পেল। কারণ ইন্টার মিলানকে হারানোটা সব সময়ই দারুণ ব্যাপার।’ দারুণ এই জয়ের পরও পয়েন্ট তালিকায় রোমার অবস্থান ১৫ নম্বরে। ৫ ম্যাচে ১ জয় আর ২টি ড্রয়ে ৫ পয়েন্ট তাদের। এই হারের পরও ১০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষেই ছিল ইন্টার মিলান। কাল রাতে শিয়েভো ও ব্রেসিয়ার (৪ ম্যাচে ৯ পয়েন্ট) অবশ্য ইন্টার মিলানকে টপকে যাওয়ার সুযোগ ছিল।
ইন্টারের বিপক্ষে জয় আর পয়েন্ট তালিকায় বাজে অবস্থান নিয়ে কথা বলতে হয়েছে রোমা কোচকে। এর সঙ্গে কথা বলতে হয়েছে টট্টির ব্যাপারটি নিয়েও। ৭৬ মিনিটে তাঁকে তুলে মন্টেনেগ্রোর স্ট্রাইকার ভুচিনিচকে নামানোর প্রতিক্রিয়া মাঠেই দেখিয়েছেন টট্টি। তবে রানিয়েরি মনে করেন, এই জয়টা টট্টিকে বিষয়টা ভুলে যেতে সাহায্য করবে, ‘তুলে নিলে যেকোনো খেলোয়াড়েরই খারাপ লাগাটা স্বাভাবিক। তবে কাল যখন ওর মাথা ঠান্ডা হবে, তখন ও আর এমন উত্তেজিত থাকবে না।’
মিলান শহরের অন্য দল এসি মিলান লিগে দ্বিতীয় জয় পেয়েছে এ দিন। সান সিরোতে জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের গোলে তারা ১-০ গোলে হারিয়েছে জেনোয়াকে।
No comments