অচলাবস্থা গিলার্ডের প্রধানমন্ত্রিত্বকেই শঙ্কায় ফেলেছে
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড গতকাল রোববার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে উঠেছেন। কিন্তু রাজনৈতিক অচলাবস্থা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর শাসনের মেয়াদকেই শঙ্কায় ফেলেছে। রক্ষণশীল বিরোধীদলীয় নেতা টনি অ্যাবোট ইতিমধ্যেই গিলার্ডের নবগঠিত সরকারের পতন ঘটানোর হুমকি দিয়েছেন।
তিন মাস আগে দলীয় এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এবং দলীয় প্রধান কেভিন রাডকে সরিয়ে দল ও প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন গিলার্ড। তখন বলেছিলেন, নির্বাচিত হিসেবেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে উঠতে চান। সে অনুযায়ী গত মাসে নতুন নির্বাচনে জিতেই সরকারি বাসভবনে গেলেন গিলার্ড।
অস্ট্রেলিয়ার একটি টেলিভিশনে গিলার্ড বলেন, পার্লামেন্ট পদ্ধতির সংস্কারের বিষয়ে এর আগে টনি অ্যাবোট এর পক্ষে কথা বলেছিলেন। কিন্তু এখন বিষয়টি তাঁর স্বার্থবিরোধী হওয়ায় তিনি প্রস্তাবটি উড়িয়ে দিতে চাইছেন। এটা হতাশাজনক।
তবে অ্যাবোটকে সমর্থন করে রক্ষণশীল দলের উপপ্রধান জুলি বিশপ বলেন, আইনি পরামর্শকেরা বলছেন, যে প্রস্তাবটি পার্লামেন্টে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সেটি সংবিধানের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ।
অবশ্য গিলার্ড বলেছেন, তিনি আশাবাদী, কাল মঙ্গলবার পার্লামেন্ট অধিবেশন শুরু হওয়ার আগেই এ বিষয়ে অ্যাবোটের মনোভাব পরিবর্তন হবে।
এবারের নির্বাচন অস্ট্রেলিয়ায় গত ৭০ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হওয়ায় প্রধানমন্ত্রিত্ব্ব নিয়ে স্বস্তিতে নেই গিলার্ড। গুটিকয়েক স্বতন্ত্র এমপির সমর্থনের জোরে ন্যূনতম সংখ্যাগরিষ্ঠতায় সরকার গঠন করেছেন তিনি।
তিন মাস আগে দলীয় এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এবং দলীয় প্রধান কেভিন রাডকে সরিয়ে দল ও প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন গিলার্ড। তখন বলেছিলেন, নির্বাচিত হিসেবেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে উঠতে চান। সে অনুযায়ী গত মাসে নতুন নির্বাচনে জিতেই সরকারি বাসভবনে গেলেন গিলার্ড।
অস্ট্রেলিয়ার একটি টেলিভিশনে গিলার্ড বলেন, পার্লামেন্ট পদ্ধতির সংস্কারের বিষয়ে এর আগে টনি অ্যাবোট এর পক্ষে কথা বলেছিলেন। কিন্তু এখন বিষয়টি তাঁর স্বার্থবিরোধী হওয়ায় তিনি প্রস্তাবটি উড়িয়ে দিতে চাইছেন। এটা হতাশাজনক।
তবে অ্যাবোটকে সমর্থন করে রক্ষণশীল দলের উপপ্রধান জুলি বিশপ বলেন, আইনি পরামর্শকেরা বলছেন, যে প্রস্তাবটি পার্লামেন্টে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সেটি সংবিধানের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ।
অবশ্য গিলার্ড বলেছেন, তিনি আশাবাদী, কাল মঙ্গলবার পার্লামেন্ট অধিবেশন শুরু হওয়ার আগেই এ বিষয়ে অ্যাবোটের মনোভাব পরিবর্তন হবে।
এবারের নির্বাচন অস্ট্রেলিয়ায় গত ৭০ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হওয়ায় প্রধানমন্ত্রিত্ব্ব নিয়ে স্বস্তিতে নেই গিলার্ড। গুটিকয়েক স্বতন্ত্র এমপির সমর্থনের জোরে ন্যূনতম সংখ্যাগরিষ্ঠতায় সরকার গঠন করেছেন তিনি।
No comments