ক্ষোভ-হতাশা-নিন্দা
নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড-এর ফাটানো বোমায় কেঁপে উঠেছে ক্রিকেট-বিশ্বই। ঘটনা ইংল্যান্ডে, ইংলিশ ক্রিকেটারদের প্রতিক্রিয়াই তাই বেশি জানা যাচ্ছে। সেই প্রতিক্রিয়ায় হতাশা-ক্ষোভ মিলেমিশে একাকার।
ইংল্যান্ডের সাবেক ব্যাটসম্যান অ্যালান ল্যাম্ব বলেছেন, ‘কোনো খেলোয়াড় যদি ধরা পড়ে, তাদের আজীবন নিষিদ্ধ করতে হবে। তবে প্রকৃত অভিযুক্তদের খুঁজে বের করতে পুলিশি তদন্তের জন্য অপেক্ষা করতে হবে আমাদের। ক্রিকেটকে এসব লোকের হাত থেকে বাঁচাতে হবে। তাদের আজীবন নিষিদ্ধ করে খেলাটাকে এগিয়ে নিতে হবে।’
কাল সকালে পত্রিকায় খবরটা দেখার পর মনটাই খারাপ হয়ে গেছে ইংল্যান্ডের সাবেক পেসার অ্যাঙ্গাস ফ্রেজারের। ‘প্রতারিত’ মনে হচ্ছে নিজেকে, ‘স্টুয়ার্ট ব্রডের অসাধারণ সেঞ্চুরির পর আমি উঠে হাততালি দিয়েছিলাম। মাঠের দর্শকদের প্রতিক্রিয়ায় একটা অন্যরকম মুহূর্ত হিসেবে ধরা দিয়েছিল মুহূর্তটা। কিন্তু যখন জানবেন চারপাশে আসলে কী হচ্ছে, মাথার পেছনে চুল দাঁড়িয়ে যাবে। আপনি জানবেন, আপনার আবেগটা কীভাবে প্রতারিত হচ্ছে।’
বিবিসি রেডিও ফাইভ লাইভে ফ্রেজার বলেছেন, ‘ক্রিকেট এমন একটা খেলা, যেখানে এক দিনে অনেক ঘটনা ঘটে। চাইলে দিনের খেলার ছোট ছোট বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ করা খুবই সহজ। এমনিতে একটা নো-বল হয়তো তেমন কিছুই না, তবে এতে শুধু হিমবাহের মাথাটাই দেখতে পাচ্ছি আমরা।’
সাবেক দুই ইংল্যান্ড অধিনায়ক মাইকেল ভন আর নাসের হুসেইনও সর্বশেষ এই কেলেঙ্কারিতে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েছেন। টুইটারে ভন লিখেছেন, ‘এ মুহূর্তে একটাই অনুভূতি হচ্ছে—প্রচণ্ড রাগ। জানি না কীভাবে এ থেকে বেরিয়ে আসা যাবে...এটা অনেক বড় লজ্জা। আমি খুব মর্মাহত।’ আর স্কাই স্পোর্টস নিউজকে নাসের হুসেইন বলেছেন, ‘একবার মনে হচ্ছে, এটা প্রমাণিত হলে একদিক দিয়ে ভালোই হয়। কারণ এমন অভিযোগ অনেক দিন থেকেই শোনা যাচ্ছিল। এখনই হয়তো সময় কিছু একটা করার। উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া গেলে খেলাটাকে পরিচ্ছন্ন করার এই-ই হয়তো সুযোগ।’
যে লর্ডস টেস্ট নিয়ে এই বিতর্ক, সেটিতে বড় ব্যবধানে জয়ের পর ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস আক্ষেপ করে বলেছেন, ‘এমন প্রেক্ষাপটে কেউ টেস্ট সিরিজের শেষ দেখতে চায় না। এটা আমাদের সিরিজ জয় থেকে ঔজ্জ্বল্যটা কেড়ে নিয়েছে।’ স্ট্রাউস তাই স্বাভাবিকভাবেই খুব ক্ষুব্ধ, ‘কেউ যদি নিশ্চিতভাবেই দোষী প্রমাণিত হয়, আমার সোজা কথা—তাকে আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে দেওয়া যাবে না।’
ইংল্যান্ডের সাবেক ব্যাটসম্যান অ্যালান ল্যাম্ব বলেছেন, ‘কোনো খেলোয়াড় যদি ধরা পড়ে, তাদের আজীবন নিষিদ্ধ করতে হবে। তবে প্রকৃত অভিযুক্তদের খুঁজে বের করতে পুলিশি তদন্তের জন্য অপেক্ষা করতে হবে আমাদের। ক্রিকেটকে এসব লোকের হাত থেকে বাঁচাতে হবে। তাদের আজীবন নিষিদ্ধ করে খেলাটাকে এগিয়ে নিতে হবে।’
কাল সকালে পত্রিকায় খবরটা দেখার পর মনটাই খারাপ হয়ে গেছে ইংল্যান্ডের সাবেক পেসার অ্যাঙ্গাস ফ্রেজারের। ‘প্রতারিত’ মনে হচ্ছে নিজেকে, ‘স্টুয়ার্ট ব্রডের অসাধারণ সেঞ্চুরির পর আমি উঠে হাততালি দিয়েছিলাম। মাঠের দর্শকদের প্রতিক্রিয়ায় একটা অন্যরকম মুহূর্ত হিসেবে ধরা দিয়েছিল মুহূর্তটা। কিন্তু যখন জানবেন চারপাশে আসলে কী হচ্ছে, মাথার পেছনে চুল দাঁড়িয়ে যাবে। আপনি জানবেন, আপনার আবেগটা কীভাবে প্রতারিত হচ্ছে।’
বিবিসি রেডিও ফাইভ লাইভে ফ্রেজার বলেছেন, ‘ক্রিকেট এমন একটা খেলা, যেখানে এক দিনে অনেক ঘটনা ঘটে। চাইলে দিনের খেলার ছোট ছোট বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ করা খুবই সহজ। এমনিতে একটা নো-বল হয়তো তেমন কিছুই না, তবে এতে শুধু হিমবাহের মাথাটাই দেখতে পাচ্ছি আমরা।’
সাবেক দুই ইংল্যান্ড অধিনায়ক মাইকেল ভন আর নাসের হুসেইনও সর্বশেষ এই কেলেঙ্কারিতে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েছেন। টুইটারে ভন লিখেছেন, ‘এ মুহূর্তে একটাই অনুভূতি হচ্ছে—প্রচণ্ড রাগ। জানি না কীভাবে এ থেকে বেরিয়ে আসা যাবে...এটা অনেক বড় লজ্জা। আমি খুব মর্মাহত।’ আর স্কাই স্পোর্টস নিউজকে নাসের হুসেইন বলেছেন, ‘একবার মনে হচ্ছে, এটা প্রমাণিত হলে একদিক দিয়ে ভালোই হয়। কারণ এমন অভিযোগ অনেক দিন থেকেই শোনা যাচ্ছিল। এখনই হয়তো সময় কিছু একটা করার। উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া গেলে খেলাটাকে পরিচ্ছন্ন করার এই-ই হয়তো সুযোগ।’
যে লর্ডস টেস্ট নিয়ে এই বিতর্ক, সেটিতে বড় ব্যবধানে জয়ের পর ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস আক্ষেপ করে বলেছেন, ‘এমন প্রেক্ষাপটে কেউ টেস্ট সিরিজের শেষ দেখতে চায় না। এটা আমাদের সিরিজ জয় থেকে ঔজ্জ্বল্যটা কেড়ে নিয়েছে।’ স্ট্রাউস তাই স্বাভাবিকভাবেই খুব ক্ষুব্ধ, ‘কেউ যদি নিশ্চিতভাবেই দোষী প্রমাণিত হয়, আমার সোজা কথা—তাকে আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে দেওয়া যাবে না।’
No comments