পদত্যাগ করবেন না বাট
মাঠের বাইরের লজ্জার সঙ্গে কাল যোগ হলো মাঠের ভেতরের লজ্জাও। ইনিংস ও ২২৫ রানে হেরেছে পাকিস্তান, দেশটির ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে বড় পরাজয়। ম্যাচের ভাগ্য আগের দিনই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। আনুষ্ঠানিকতা সারতে ইংল্যান্ড কাল সময় নিল ঘণ্টা দেড়েক। মোহাম্মদ আসিফকে নিয়ে শেষ উইকেটে কামরান আকমল ৫০ রানের জুটিটা না গড়লে আরও অনেক আগেই গুটিয়ে যেত পাকিস্তান। অবশ্য মাঠের বাইরের যে ঘটনাপ্রবাহ, তাতে কাল সবকিছুই যেন মনে হচ্ছিল মেকি! ইংলিশদের উচ্ছ্বাসেও ছিল না প্রাণ।
ম্যাচের চেয়ে বেশি আগ্রহ ছিল ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলন নিয়েই। থমথমে সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই সালমান বাটকে সরাসরি জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, ‘সিডনি টেস্টটা (এ বছরের শুরুতে) কি ইচ্ছে করেই হেরেছিল পাকিস্তান?’ কোনো উত্তর দেননি বাট, পাশে বসা ম্যানেজার ইয়াওয়ার সাঈদও এড়িয়ে যান প্রসঙ্গ। আবারও বাটের দিকে তীর, ‘পদত্যাগের কথা ভাবছেন?’ এবার যেন আঁতে ঘা লাগল বাটের, ‘কেন? ১৫ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট জিতেছি, জিতেছি ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও।’
এবার একটু ঘুরিয়ে বাটের কাছে আবার প্রশ্ন, পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা কি মাঠে সেরাটা দিয়েছেন? বাট আশ্রয় নিয়েছেন কন্ডিশনের আড়ালে, ‘অবশ্যই আমাদের সেরাটা দিয়েছি। কন্ডিশনের জন্য ব্যাটসম্যানদের কাজটা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সবাই শতভাগ দিয়েছে।’ এতসব ঘটনার পর ৫ সেপ্টেম্বর শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি এবং ওয়ানডে সিরিজ নিয়ে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। পাকিস্তান ম্যানেজার অবশ্য শঙ্কার কিছু দেখছেন না। আশা করছেন সিরিজটা হবে সময়মতোই, ‘সিরিজটা হবে। সবকিছুই এখনো কেবল অভিযোগের পর্যায়ে, যে কেউ যেকোনো কিছুই বলতে পারে।’
হতাশার সিরিজে পাকিস্তানের একমাত্র উজ্জ্বল অধ্যায় ছিলেন মোহাম্মদ আমির। কিন্তু শেষ দিকে গায়ে লাগল কলঙ্কের ছোপ। পাকিস্তানের সিরিজ-সেরা হয়েছেন, কিন্তু ম্যানেজার জানালেন এমন অভিযোগে দারুণ বিষণ্ন আমির।
ম্যাচের চেয়ে বেশি আগ্রহ ছিল ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলন নিয়েই। থমথমে সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই সালমান বাটকে সরাসরি জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, ‘সিডনি টেস্টটা (এ বছরের শুরুতে) কি ইচ্ছে করেই হেরেছিল পাকিস্তান?’ কোনো উত্তর দেননি বাট, পাশে বসা ম্যানেজার ইয়াওয়ার সাঈদও এড়িয়ে যান প্রসঙ্গ। আবারও বাটের দিকে তীর, ‘পদত্যাগের কথা ভাবছেন?’ এবার যেন আঁতে ঘা লাগল বাটের, ‘কেন? ১৫ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট জিতেছি, জিতেছি ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও।’
এবার একটু ঘুরিয়ে বাটের কাছে আবার প্রশ্ন, পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা কি মাঠে সেরাটা দিয়েছেন? বাট আশ্রয় নিয়েছেন কন্ডিশনের আড়ালে, ‘অবশ্যই আমাদের সেরাটা দিয়েছি। কন্ডিশনের জন্য ব্যাটসম্যানদের কাজটা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সবাই শতভাগ দিয়েছে।’ এতসব ঘটনার পর ৫ সেপ্টেম্বর শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি এবং ওয়ানডে সিরিজ নিয়ে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। পাকিস্তান ম্যানেজার অবশ্য শঙ্কার কিছু দেখছেন না। আশা করছেন সিরিজটা হবে সময়মতোই, ‘সিরিজটা হবে। সবকিছুই এখনো কেবল অভিযোগের পর্যায়ে, যে কেউ যেকোনো কিছুই বলতে পারে।’
হতাশার সিরিজে পাকিস্তানের একমাত্র উজ্জ্বল অধ্যায় ছিলেন মোহাম্মদ আমির। কিন্তু শেষ দিকে গায়ে লাগল কলঙ্কের ছোপ। পাকিস্তানের সিরিজ-সেরা হয়েছেন, কিন্তু ম্যানেজার জানালেন এমন অভিযোগে দারুণ বিষণ্ন আমির।
No comments