ক্ষোভে ফুঁসছে পাকিস্তান
লর্ডস টেস্টে পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের কুকর্মের খবর শুনে ফুঁসে উঠেছেন সে দেশের সাবেক ক্রিকেটাররা। পাকিস্তানের সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীরা অনেক দিন ধরেই ক্রিকেটারদের ওপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন। এবার তা আরও জোরালো হলো। দোষী ক্রিকেটারদের আজীবন নিষিদ্ধ করার দাবিও উঠছে জোরেশোরে।
পাকিস্তানের সাবেক স্পিনার ও নির্বাচক ইকবাল কাসিম বলেছেন, ‘এটা বড় একটা ধাক্কা। একটা বড় বিপর্যয়ও।’ অভিযোগ সত্যি প্রমাণিত হলে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার দাবি করেছেন তিনি, ‘যতটুকু শুনেছি খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে “নো” বল করার মতো ফেন্সি ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে ভালোভাবে তদন্ত করতে হবে এবং যারা দোষী প্রমাণিত হবে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।’
ফিক্সিংয়ের অভিযোগে অভিযুক্ত সালমান বাট, মোহাম্মদ আসিফ, মোহাম্মদ আমির ও কামরান আকমল ঘরোয়া ক্রিকেটে যে দলের হয়ে খেলেন, ইকবাল কাসিম আছেন সেই ন্যাশনাল ব্যাংকের ক্রীড়া বিভাগের দায়িত্বে। তবে কাসিম বলছেন, ‘প্রথমে ব্যাপারটা পাকিস্তানের, এরপর আসবে ওরা কোথায় কাজ করে সেই প্রসঙ্গ। কাজেই অপরাধী প্রমাণিত হলে আগে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার দায়ে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে, ওরা কোথায় কাজ করে এটি আসবে এর পরে।’ এএফপি, ওয়েবসাইট।
পাকিস্তান ক্রিকেট আর ম্যাচ পাতানো প্রায় সমার্থক হয়ে গেছে অনেক দিন ধরেই। সর্বশেষ এই ঘটনাও অনেককেই বিস্মিত করেনি। এঁদেরই একজন সাবেক পেসার সরফরাজ নওয়াজ বললেন, ‘পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের ম্যাচ পাতানোর সঙ্গে জড়িত থাকার ব্যাপারে সব সময়ই বলে আসছি আমি। এবার আবারও বলছি, এর সঙ্গে জড়িত খেলোয়াড়দের আজীবন নিষিদ্ধ করতে হবে। ওরা দেশের সম্মান ভূলুণ্ঠিত করেছে।’
সাবেক আইসিসি সভাপতি এহসান মানি, সাবেক পিসিবি প্রধান তৌকির জিয়া, পাকিস্তান জাতীয় সংসদের ক্রীড়া কমিটির প্রধান জালাল মোহাম্মদ আলী যেমন ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন, তেমনই পাকিস্তানের সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীরাও। এহসান মানি বলেছেন, ‘ক্রিকেটের জন্য এটা কলঙ্কিত এক দিন। নব্বইয়ের দশকের ম্যাচ পাতানো কেলেঙ্কারির পর বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরে পেতে অনেক দিন লেগেছে ক্রিকেটের। আমি শুধু একটা জিনিসই কামনা করি, যে খবরটা বেরিয়েছে সেটা যেন সত্যি না হয়।’
পাকিস্তানের সাবেক স্পিনার ও নির্বাচক ইকবাল কাসিম বলেছেন, ‘এটা বড় একটা ধাক্কা। একটা বড় বিপর্যয়ও।’ অভিযোগ সত্যি প্রমাণিত হলে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার দাবি করেছেন তিনি, ‘যতটুকু শুনেছি খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে “নো” বল করার মতো ফেন্সি ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে ভালোভাবে তদন্ত করতে হবে এবং যারা দোষী প্রমাণিত হবে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।’
ফিক্সিংয়ের অভিযোগে অভিযুক্ত সালমান বাট, মোহাম্মদ আসিফ, মোহাম্মদ আমির ও কামরান আকমল ঘরোয়া ক্রিকেটে যে দলের হয়ে খেলেন, ইকবাল কাসিম আছেন সেই ন্যাশনাল ব্যাংকের ক্রীড়া বিভাগের দায়িত্বে। তবে কাসিম বলছেন, ‘প্রথমে ব্যাপারটা পাকিস্তানের, এরপর আসবে ওরা কোথায় কাজ করে সেই প্রসঙ্গ। কাজেই অপরাধী প্রমাণিত হলে আগে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার দায়ে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে, ওরা কোথায় কাজ করে এটি আসবে এর পরে।’ এএফপি, ওয়েবসাইট।
পাকিস্তান ক্রিকেট আর ম্যাচ পাতানো প্রায় সমার্থক হয়ে গেছে অনেক দিন ধরেই। সর্বশেষ এই ঘটনাও অনেককেই বিস্মিত করেনি। এঁদেরই একজন সাবেক পেসার সরফরাজ নওয়াজ বললেন, ‘পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের ম্যাচ পাতানোর সঙ্গে জড়িত থাকার ব্যাপারে সব সময়ই বলে আসছি আমি। এবার আবারও বলছি, এর সঙ্গে জড়িত খেলোয়াড়দের আজীবন নিষিদ্ধ করতে হবে। ওরা দেশের সম্মান ভূলুণ্ঠিত করেছে।’
সাবেক আইসিসি সভাপতি এহসান মানি, সাবেক পিসিবি প্রধান তৌকির জিয়া, পাকিস্তান জাতীয় সংসদের ক্রীড়া কমিটির প্রধান জালাল মোহাম্মদ আলী যেমন ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন, তেমনই পাকিস্তানের সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীরাও। এহসান মানি বলেছেন, ‘ক্রিকেটের জন্য এটা কলঙ্কিত এক দিন। নব্বইয়ের দশকের ম্যাচ পাতানো কেলেঙ্কারির পর বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরে পেতে অনেক দিন লেগেছে ক্রিকেটের। আমি শুধু একটা জিনিসই কামনা করি, যে খবরটা বেরিয়েছে সেটা যেন সত্যি না হয়।’
No comments