পীতসাগরে সামরিক মহড়ার ঘোষণা চীনের
পীতসাগরে সামরিক মহড়া চালাবে চীনের নৌবাহিনী। গতকাল রোববার দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ কথা জানায়। সম্প্রতি পীতসাগরে যৌথ সামরিক মহড়ার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া। বেইজিং পরিকল্পিত এই মহড়ার বিরোধিতা করছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, চীন ও কোরীয় উপদ্বীপের মধ্যবর্তী এই সাগরে আগামী বুধবার এই মহড়া শুরু হয়ে শেষ হবে শনিবারে। এতে নৌবাহিনীর নৌবহর অংশ নেবে।
চীনের সরকারি বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, চীনের পশ্চিমাঞ্চলীয় কুইংডাও শহরের উপকূলে বুধবার থেকে শনিবার পর্যন্ত মহড়া চালাবে পিপলস লিবারেশন আর্মির নৌবাহিনীর একটি নৌবহর। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, বার্ষিক নিয়মিত অনুশীলনের অংশ হিসেবে এ মহড়া চালানো হবে।
এদিকে সেপ্টেম্বরে পীতসাগরে নতুন দফায় যৌথ সামরিক মহড়ার পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া। পেন্টাগন বলেছে, মিত্র দেশ দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষায় ওয়াশিংটন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ—উত্তর কোরিয়ার প্রতি এই সতর্কবার্তা পাঠানো এ মহড়ার উদ্দেশ্য।
উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যকার বিতর্কিত সমুদ্রসীমাসহ বিভিন্ন কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অংশগ্রহণে পীতসাগরে যেকোনো ধরনের সামরিক মহড়া স্পর্শকাতর বিষয়।
পীতসাগরে ওয়াশিংটন ও সিউলের যৌথ সামরিক মহড়ার বিরোধিতা করছে চীন। এই মহড়ার সময় চীনের উপকূলের কাছে মার্কিন রণতরী টহল দেবে, এই খবরে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে চীন। যদিও যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, পরিকল্পিত এন্টি-সাবমেরিন অনুশীলনে কোনো রণতরী থাকবে না। চীনের রিয়ার এডমিরাল ইয়াং ই সম্প্রতি চায়না ডেইলি পত্রিকায় এক নিবন্ধে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার ধারাবাহিক কর্মকাণ্ডের পর এটা হবে নতুন উসকানি।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, চীন ও কোরীয় উপদ্বীপের মধ্যবর্তী এই সাগরে আগামী বুধবার এই মহড়া শুরু হয়ে শেষ হবে শনিবারে। এতে নৌবাহিনীর নৌবহর অংশ নেবে।
চীনের সরকারি বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, চীনের পশ্চিমাঞ্চলীয় কুইংডাও শহরের উপকূলে বুধবার থেকে শনিবার পর্যন্ত মহড়া চালাবে পিপলস লিবারেশন আর্মির নৌবাহিনীর একটি নৌবহর। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, বার্ষিক নিয়মিত অনুশীলনের অংশ হিসেবে এ মহড়া চালানো হবে।
এদিকে সেপ্টেম্বরে পীতসাগরে নতুন দফায় যৌথ সামরিক মহড়ার পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া। পেন্টাগন বলেছে, মিত্র দেশ দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষায় ওয়াশিংটন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ—উত্তর কোরিয়ার প্রতি এই সতর্কবার্তা পাঠানো এ মহড়ার উদ্দেশ্য।
উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যকার বিতর্কিত সমুদ্রসীমাসহ বিভিন্ন কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অংশগ্রহণে পীতসাগরে যেকোনো ধরনের সামরিক মহড়া স্পর্শকাতর বিষয়।
পীতসাগরে ওয়াশিংটন ও সিউলের যৌথ সামরিক মহড়ার বিরোধিতা করছে চীন। এই মহড়ার সময় চীনের উপকূলের কাছে মার্কিন রণতরী টহল দেবে, এই খবরে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে চীন। যদিও যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, পরিকল্পিত এন্টি-সাবমেরিন অনুশীলনে কোনো রণতরী থাকবে না। চীনের রিয়ার এডমিরাল ইয়াং ই সম্প্রতি চায়না ডেইলি পত্রিকায় এক নিবন্ধে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার ধারাবাহিক কর্মকাণ্ডের পর এটা হবে নতুন উসকানি।
No comments