ক্যাপেলোর সমালোচনায় কাইজার
ফ্যাবিও ক্যাপেলোর মধ্যে নাকি আলফ রামসের ছায়া খুঁজে পাচ্ছে ইংলিশরা। কোন রামসে? ইংল্যান্ডের এখন পর্যন্ত একমাত্র বিশ্বকাপজয়ী কোচ। তবে এই কথা ভুলেও যেন ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ারের কানে তুলবেন না। ‘কাইজার’ বলছেন, ইংলিশ ফুটবলের মুক্তিদাতা ক্যাপেলো মোটেও নন। বরং ইংল্যান্ডকে তিনি পিছিয়ে দিয়েছেন। তবে শুধু দোষ ক্যাপেলোর একার নয়, ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ফুটবলের কাঠামোতেই গলদ দেখছেন এই সাবেক জার্মান কিংবদন্তি, যে ঘরোয়া ফুটবল থেকে প্রতিভাবান ফুটবলার উঠে আসছে না মোটেও। অথচ টাকার অঙ্কে কি জনপ্রিয়তায়, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগই এক নম্বর!
‘ওদের খেলা দেখে আমার মনে হয়েছে ইংলিশরা যে সেই জঘন্য পুরোনো দিনগুলোতে ফিরে গেছে, যেখানে “কিক মারো আর দৌড় দাও”ই ছিল তাদের খেলার ধরন। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ১-১ ড্র হওয়া ম্যাচে ওদের যে খেলাটা দেখলাম, এর সঙ্গে ফুটবলীয় সম্পর্ক আছে অত্যল্পই। এবং আমি ঠিক নিশ্চিত নই, ক্যাপেলো এই পরিস্থিতি কতটা পাল্টাতে পারবেন’—ইংলিশদের কাটা ঘায়ে এভাবেই নুন ছিটিয়েছেন বেকেনবাওয়ার। কেন পরিস্থিতি পাল্টাবে না সেই ব্যাখ্যাও দিয়েছেন, ‘ওদের প্রিমিয়ার লিগে খুব কম ইংলিশ খেলোয়াড় খেলে। কারণ ক্লাবগুলো সারা বিশ্ব থেকে ভালো ভালো খেলোয়াড় এনে খেলাতেই পছন্দ করে। ইংলিশরা আসলে এখন সেটার ফলই ভোগ করছে।’
এমনিতেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ড্র করে বিশ্বকাপ শুরু করায় ক্যাপেলো চাপের মুখে আছেন। বিবিসিও কাইজারের সঙ্গে সুর মিলিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, নতুন জাবুলানি বলটি দিয়ে কেন আরও আগে থেকে অনুশীলন শুরু করা হলো না। এই নতুন বলটি গত ফেব্রুয়ারি থেকেই জার্মানি, ফ্রান্স আর আর্জেন্টিনার লিগ ফুটবলে ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে বিবিসি।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, অধিনায়ক এবং কোচ—দুই ভূমিকায় বিশ্বকাপ জেতা একমাত্র ব্যক্তিটি হঠাৎ ক্যাপেলোর সমালোচক হয়ে উঠলেন কেন? একটা তো কারণ অনুমান করেই নেওয়া যায়, ১৯৬৬ ফাইনালে বেকেনবাওয়ারদের জার্মানিকে হারিয়েই শিরোপা জিতেছিল ইংল্যান্ড। সেই ক্ষোভ মনের ভেতর নিশ্চয়ই এখনো পুষে রেখেছেন এই ৬৪ বছর বয়সী। ‘ঐতিহাসিক’ কারণের বাইরেও আরও একটি ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। জার্মানি যদি তাদের গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হয় আর ইংল্যান্ড যদি হয় রানার্সআপ, দ্বিতীয় রাউন্ডেই মুখোমুখি হবে এ দুই দল। এখন থেকেই তোপটা দাগানো শুরু করে দিয়েছেন জার্মান ফুটবলের অবিসংবাদিত সম্রাট।
‘ওদের খেলা দেখে আমার মনে হয়েছে ইংলিশরা যে সেই জঘন্য পুরোনো দিনগুলোতে ফিরে গেছে, যেখানে “কিক মারো আর দৌড় দাও”ই ছিল তাদের খেলার ধরন। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ১-১ ড্র হওয়া ম্যাচে ওদের যে খেলাটা দেখলাম, এর সঙ্গে ফুটবলীয় সম্পর্ক আছে অত্যল্পই। এবং আমি ঠিক নিশ্চিত নই, ক্যাপেলো এই পরিস্থিতি কতটা পাল্টাতে পারবেন’—ইংলিশদের কাটা ঘায়ে এভাবেই নুন ছিটিয়েছেন বেকেনবাওয়ার। কেন পরিস্থিতি পাল্টাবে না সেই ব্যাখ্যাও দিয়েছেন, ‘ওদের প্রিমিয়ার লিগে খুব কম ইংলিশ খেলোয়াড় খেলে। কারণ ক্লাবগুলো সারা বিশ্ব থেকে ভালো ভালো খেলোয়াড় এনে খেলাতেই পছন্দ করে। ইংলিশরা আসলে এখন সেটার ফলই ভোগ করছে।’
এমনিতেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ড্র করে বিশ্বকাপ শুরু করায় ক্যাপেলো চাপের মুখে আছেন। বিবিসিও কাইজারের সঙ্গে সুর মিলিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, নতুন জাবুলানি বলটি দিয়ে কেন আরও আগে থেকে অনুশীলন শুরু করা হলো না। এই নতুন বলটি গত ফেব্রুয়ারি থেকেই জার্মানি, ফ্রান্স আর আর্জেন্টিনার লিগ ফুটবলে ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে বিবিসি।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, অধিনায়ক এবং কোচ—দুই ভূমিকায় বিশ্বকাপ জেতা একমাত্র ব্যক্তিটি হঠাৎ ক্যাপেলোর সমালোচক হয়ে উঠলেন কেন? একটা তো কারণ অনুমান করেই নেওয়া যায়, ১৯৬৬ ফাইনালে বেকেনবাওয়ারদের জার্মানিকে হারিয়েই শিরোপা জিতেছিল ইংল্যান্ড। সেই ক্ষোভ মনের ভেতর নিশ্চয়ই এখনো পুষে রেখেছেন এই ৬৪ বছর বয়সী। ‘ঐতিহাসিক’ কারণের বাইরেও আরও একটি ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। জার্মানি যদি তাদের গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হয় আর ইংল্যান্ড যদি হয় রানার্সআপ, দ্বিতীয় রাউন্ডেই মুখোমুখি হবে এ দুই দল। এখন থেকেই তোপটা দাগানো শুরু করে দিয়েছেন জার্মান ফুটবলের অবিসংবাদিত সম্রাট।
No comments