স্বাগতিকদের টিকে থাকার ম্যাচ
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি চাইছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বিশ্বকাপে এর আগে কোনো স্বাগতিক দলই প্রথম রাউন্ড থেকে বিদায় নেয়নি। এবার দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে পারবে কি না, অনেকের মনেই আছে এই সংশয়। প্রথম ম্যাচে মেক্সিকোর সঙ্গে ১-১ ড্র, আজ উরুগুয়ের সঙ্গে দ্বিতীয় ম্যাচে হারলেই দেখা দেবে বাদ পড়ার শঙ্কা।
এমনিতেই গ্যালারির সমর্থন দক্ষিণ আফ্রিকার বড় শক্তি। তার ওপর প্রথম ম্যাচে ড্র করে পাওয়া প্রেরণাটা যোগ করলে দক্ষিণ আফ্রিকার মনোবল বেড়ে যাচ্ছে অনেক।
দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে ৪ পয়েন্টই যথেষ্ট—দক্ষিণ আফ্রিকার ব্রাজিলিয়ান কোচ কার্লোস আলবার্তো পাহেইরার ধারণাটা ঠিকই আছে। এবং সেই ৪ পয়েন্ট আজই নিশ্চিত করতে চাইছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কারণ গ্রুপের শেষ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ফ্রান্স। আজ ড্র হলেও উরুগুয়ের তেমন ক্ষতি নেই। শেষ ম্যাচটা তাদের মেক্সিকোর সঙ্গে। সব মিলিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে কোন দুটি দল যাবে, তার নির্ণায়ক না হলেও এই ম্যাচ স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার ভাগ্য অনেকটা লিখে ফেলতে পারে।
খারাপ কোনো রেকর্ডের পাশে নিজেদের নামটা লেখা হোক, সেটা কেউ চায় না। দক্ষিণ আফ্রিকা মুখিয়ে আছে এই ম্যাচ জিতে দ্বিতীয় রাউন্ডটা প্রায় নিশ্চিত করে ফেলতে। ডিফেন্ডার সিবোনিসো সে কথাই বলছেন, ‘দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে চাইলে এই ম্যাচে অবশ্যই আমাদের জয় চাই।’
‘জয় চাই’, ‘জয় চাই’—দক্ষিণ আফ্রিকানরা এখন এই দুটি শব্দই জপে যাচ্ছে। এ জন্য অবশ্য নিজেদের আগের পরিকল্পনাটা বদলানোর প্রয়োজন দেখছেন না গোল করে প্রথম ম্যাচের নায়ক শাবালালা, ‘আমাদের কোনো পরিকল্পনাই বদলানোর দরকার নেই। কঠোর পরিশ্রম, নিজের ওপর বিশ্বাস রাখা—ওতেই চলবে।’ এএফপি।
দক্ষিণ আফ্রিকা-উরুগুয়ে
কাটলেগো এমফেলা
একবার তাঁকে গোলবঞ্চিত করেছিল সাইডবার, এ ছাড়া প্রথম ম্যাচে করতে পারেনি বলার মতো তেমন কিছু। দলের মূল স্ট্রাইকারের কাছে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রত্যাশা অনেক বেশি। দক্ষিণ আফ্রিকাকে জিততে হলে জ্বলে উঠতে হবে বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতি ম্যাচে পাঁচ ম্যাচে ছয় গোল করা স্ট্রাইকারকে।
লুইস সুয়ারেজ
আয়াক্স আমস্টারডামের হয়ে লুই সুয়ারেজের গোল স্কোরিং রেকর্ডটা চমকে দেওয়ার মতো, ৭৪ গোল করেছেন ৯৭ ম্যাচেই! মাত্র ২৩ বছর বয়সেই ডাচ ক্লাবটির অধিনায়ক তিনি। জাতীয় দলে ডিয়েগো ফোরলানের সঙ্গে মিলে গড়েছেন দারুণ এক স্ট্রাইকিং জুটি। প্রথম ম্যাচে গোল না পাওয়া উরুগুয়ে আজ তাকিয়ে এই জুটির দিকে।
এমনিতেই গ্যালারির সমর্থন দক্ষিণ আফ্রিকার বড় শক্তি। তার ওপর প্রথম ম্যাচে ড্র করে পাওয়া প্রেরণাটা যোগ করলে দক্ষিণ আফ্রিকার মনোবল বেড়ে যাচ্ছে অনেক।
দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে ৪ পয়েন্টই যথেষ্ট—দক্ষিণ আফ্রিকার ব্রাজিলিয়ান কোচ কার্লোস আলবার্তো পাহেইরার ধারণাটা ঠিকই আছে। এবং সেই ৪ পয়েন্ট আজই নিশ্চিত করতে চাইছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কারণ গ্রুপের শেষ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ফ্রান্স। আজ ড্র হলেও উরুগুয়ের তেমন ক্ষতি নেই। শেষ ম্যাচটা তাদের মেক্সিকোর সঙ্গে। সব মিলিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে কোন দুটি দল যাবে, তার নির্ণায়ক না হলেও এই ম্যাচ স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার ভাগ্য অনেকটা লিখে ফেলতে পারে।
খারাপ কোনো রেকর্ডের পাশে নিজেদের নামটা লেখা হোক, সেটা কেউ চায় না। দক্ষিণ আফ্রিকা মুখিয়ে আছে এই ম্যাচ জিতে দ্বিতীয় রাউন্ডটা প্রায় নিশ্চিত করে ফেলতে। ডিফেন্ডার সিবোনিসো সে কথাই বলছেন, ‘দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে চাইলে এই ম্যাচে অবশ্যই আমাদের জয় চাই।’
‘জয় চাই’, ‘জয় চাই’—দক্ষিণ আফ্রিকানরা এখন এই দুটি শব্দই জপে যাচ্ছে। এ জন্য অবশ্য নিজেদের আগের পরিকল্পনাটা বদলানোর প্রয়োজন দেখছেন না গোল করে প্রথম ম্যাচের নায়ক শাবালালা, ‘আমাদের কোনো পরিকল্পনাই বদলানোর দরকার নেই। কঠোর পরিশ্রম, নিজের ওপর বিশ্বাস রাখা—ওতেই চলবে।’ এএফপি।
দক্ষিণ আফ্রিকা-উরুগুয়ে
কাটলেগো এমফেলা
একবার তাঁকে গোলবঞ্চিত করেছিল সাইডবার, এ ছাড়া প্রথম ম্যাচে করতে পারেনি বলার মতো তেমন কিছু। দলের মূল স্ট্রাইকারের কাছে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রত্যাশা অনেক বেশি। দক্ষিণ আফ্রিকাকে জিততে হলে জ্বলে উঠতে হবে বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতি ম্যাচে পাঁচ ম্যাচে ছয় গোল করা স্ট্রাইকারকে।
লুইস সুয়ারেজ
আয়াক্স আমস্টারডামের হয়ে লুই সুয়ারেজের গোল স্কোরিং রেকর্ডটা চমকে দেওয়ার মতো, ৭৪ গোল করেছেন ৯৭ ম্যাচেই! মাত্র ২৩ বছর বয়সেই ডাচ ক্লাবটির অধিনায়ক তিনি। জাতীয় দলে ডিয়েগো ফোরলানের সঙ্গে মিলে গড়েছেন দারুণ এক স্ট্রাইকিং জুটি। প্রথম ম্যাচে গোল না পাওয়া উরুগুয়ে আজ তাকিয়ে এই জুটির দিকে।
No comments