চাঁদে আগের ধারণার চেয়ে বেশি পানি আছে
বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, তাঁরা আগে যা ধারণা করেছিলেন তার চেয়ে ১০০ গুণ বেশি পানির মজুদ রয়েছে চাঁদে। ভারতীয় নভোযান চন্দ্রযান-১ ও অন্যান্য নভোযান এবং উৎস থেকে সংগৃহীত তথ্য ও নমুনা বিশ্লেষণ করে তাঁরা এই তথ্য জানতে পেরেছেন। সোমবার মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এ কথা জানায়।
নাসার অর্থায়নে পরিচালিত নতুন একটি গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, চাঁদের গঠন শুরু হওয়ার প্রাথমিক পর্যায়ে সেখানে পানির অস্তিত্ব ছিল। ওই সময় উত্তপ্ত লাভা শীতল হয়ে জমাট বাঁধতে শুরু করে। ওয়াশিংটনে কার্নেগি ইনস্টিটিউশনের জিওফিজিকেল ল্যাবরেটরির বিজ্ঞানীরা এখন হিসাব করে জানতে পেরেছেন, চাঁদে বিভিন্ন খনিজ পদার্থের সঙ্গে পানির অণু যুক্ত রয়েছে এবং এই পানির পরিমাণ যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা সীমান্তে অবস্থিত গ্রেট লেকের জলরাশির চেয়ে বেশি।
প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস নামের সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণাপত্রের মূল রচয়িতা ফ্র্যান্সিস ম্যাককিউবিন বলেন, ‘৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আমাদের ধারণা ছিল চাঁদ একটি শুষ্ক স্থান। এই গবেষণায় অ্যাপোলো (নভোযান) দুটো অভিযানে আনা নমুনা ও চাঁদের একটি উল্কাখণ্ড পরীক্ষা করে হাইড্রোক্সিল (পানিযুক্ত খনিজ) যৌগের সন্ধান পেয়েছি আমরা। এর অর্থ হচ্ছে চাঁদে পানি আগে থেকেই ছিল।’
ম্যাককিউবিনের দলের গবেষকেরা চাঁদের খনিজের নমুনাগুলো অনেক সূক্ষ্ম অংশে বিভক্ত করেন। তাঁদের হিসাব অনুযায়ী, প্রতি ১০ লাখ সূক্ষ্ম কণার পাঁচটিতে এবং প্রতি এক কোটি সূক্ষ্ম কণার ৬২টিতে পানি রয়েছে। এর আগে বিজ্ঞানীদের গবেষণার হিসাবে বলা হয়েছিল, প্রতি এক কোটি সূক্ষ্ম কণার মধ্যে একটিরও কম কণায় পানি রয়েছে।
নাসার অর্থায়নে পরিচালিত নতুন একটি গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, চাঁদের গঠন শুরু হওয়ার প্রাথমিক পর্যায়ে সেখানে পানির অস্তিত্ব ছিল। ওই সময় উত্তপ্ত লাভা শীতল হয়ে জমাট বাঁধতে শুরু করে। ওয়াশিংটনে কার্নেগি ইনস্টিটিউশনের জিওফিজিকেল ল্যাবরেটরির বিজ্ঞানীরা এখন হিসাব করে জানতে পেরেছেন, চাঁদে বিভিন্ন খনিজ পদার্থের সঙ্গে পানির অণু যুক্ত রয়েছে এবং এই পানির পরিমাণ যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা সীমান্তে অবস্থিত গ্রেট লেকের জলরাশির চেয়ে বেশি।
প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস নামের সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণাপত্রের মূল রচয়িতা ফ্র্যান্সিস ম্যাককিউবিন বলেন, ‘৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আমাদের ধারণা ছিল চাঁদ একটি শুষ্ক স্থান। এই গবেষণায় অ্যাপোলো (নভোযান) দুটো অভিযানে আনা নমুনা ও চাঁদের একটি উল্কাখণ্ড পরীক্ষা করে হাইড্রোক্সিল (পানিযুক্ত খনিজ) যৌগের সন্ধান পেয়েছি আমরা। এর অর্থ হচ্ছে চাঁদে পানি আগে থেকেই ছিল।’
ম্যাককিউবিনের দলের গবেষকেরা চাঁদের খনিজের নমুনাগুলো অনেক সূক্ষ্ম অংশে বিভক্ত করেন। তাঁদের হিসাব অনুযায়ী, প্রতি ১০ লাখ সূক্ষ্ম কণার পাঁচটিতে এবং প্রতি এক কোটি সূক্ষ্ম কণার ৬২টিতে পানি রয়েছে। এর আগে বিজ্ঞানীদের গবেষণার হিসাবে বলা হয়েছিল, প্রতি এক কোটি সূক্ষ্ম কণার মধ্যে একটিরও কম কণায় পানি রয়েছে।
No comments